উখিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে এসএসসি পরীক্ষায় (বাংলা দ্বিতীয় পত্র) অংশ নিয়েছে পার্শ্ববর্তী বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রের পরীক্ষার্থীরা। আজ শনিবার বেলা ১১টায় তাদের পরীক্ষা শুরু হয়। কেন্দ্রে শতভাগ শিক্ষার্থী উপস্থিত হয়েছে বলে জানিয়েছে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত পরিস্থিতি হঠাৎ উত্তপ্ত হওয়ায় শুক্রবার রাতে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে ঘুমধুম থেকে কেন্দ্রটি উখিয়ায় স্থানান্তর করে বান্দরবান জেলা প্রশাসন। এদিকে গতকাল শুক্রবার রাতের মধ্যেই স্থানান্তরিত পরীক্ষার্থীদের জন্য আসনবিন্যাসসহ সমস্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন করে কুতুপালং উচ্চবিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। শনিবার সকাল ৯টা থেকেই মিনিবাস ও সিএনজি অটোরিকশায় চড়ে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূর থেকে শিক্ষার্থীরা কুতুপালং উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে আসতে থাকে।
বিদ্যালয়সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বিদ্যালয়ের ১০টি কক্ষে বেলা ১১টা থেকে পরীক্ষা শুরু হয়ে চলবে দুপুর ১টা পর্যন্ত। ঘুমধুম উচ্চবিদ্যালয়, বালুখালী কাশেমিয়া উচ্চবিদ্যালয় ও কুতুপালং উচ্চবিদ্যালয়ের মোট ৪৯৯ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে।
ঘুমধুম উচ্চবিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থী আমেনা আক্তার বলেছে, ‘পরীক্ষা নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন ছিলাম। আমাদের এলাকার অবস্থা ভালো না। সকালেও কেন্দ্রে আসার সময় গুলির শব্দ শুনেছি।’
এদিকে পরীক্ষার্থীদের কেন্দ্রে আসা-যাওয়ার সুবিধার্থে বাসের ব্যবস্থা করেছে ছাত্রলীগ। উখিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য মোহাম্মদ ইব্রাহিম জানান, চারটি বাস সকাল থেকে কেন্দ্রের পরীক্ষার্থীদের জন্য চলাচল করছে। উখিয়া থানার পুলিশের পক্ষ থেকেও শিক্ষার্থীদের জন্য দুটি বাস দেওয়া হয়েছে।
ছাত্রলীগের নেতা ইব্রাহিম বলেন, ‘কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের নির্দেশনায় আমরা ঘুমধুমের শিক্ষার্থীদের জন্য বাসের ব্যবস্থা করেছি। পরীক্ষার্থীরা যেন নির্বিঘ্নে পরীক্ষায় অংশ নিতে পারে। পরীক্ষা শেষেও তাদের বাড়ি পৌঁছানোর ব্যবস্থা করা হবে।’
উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘বরাদ্দকৃত বাস যতক্ষণ পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের জন্য প্রয়োজন হবে ততক্ষণ স্ট্যান্ডবাই থাকবে।’
প্রসঙ্গত, গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে তুমব্রু সীমান্তের কোনাপাড়ার জিরো পয়েন্টের অস্থায়ী রোহিঙ্গা শিবিরে মিয়ানমার থেকে নিক্ষেপিত মর্টার শেল বিস্ফোরণের ঘটনায় ছয় রোহিঙ্গা হতাহত হয়। এ ঘটনায় হতাহত হয়ে উখিয়ার কুতুপালং এমএসএফ হাসপাতালে আনা ছয় রোহিঙ্গার মধ্যে ইকবাল (১৭) নামে এক রোহিঙ্গার মৃত্যু হয়েছে। সাদিয়া (১০) নামের গুরুতর আহত একজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে, বাকি চারজন চিকিৎসাধীন রয়েছেন বলে এমএসএফ হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে।
কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে এসএসসি পরীক্ষায় (বাংলা দ্বিতীয় পত্র) অংশ নিয়েছে পার্শ্ববর্তী বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রের পরীক্ষার্থীরা। আজ শনিবার বেলা ১১টায় তাদের পরীক্ষা শুরু হয়। কেন্দ্রে শতভাগ শিক্ষার্থী উপস্থিত হয়েছে বলে জানিয়েছে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত পরিস্থিতি হঠাৎ উত্তপ্ত হওয়ায় শুক্রবার রাতে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে ঘুমধুম থেকে কেন্দ্রটি উখিয়ায় স্থানান্তর করে বান্দরবান জেলা প্রশাসন। এদিকে গতকাল শুক্রবার রাতের মধ্যেই স্থানান্তরিত পরীক্ষার্থীদের জন্য আসনবিন্যাসসহ সমস্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন করে কুতুপালং উচ্চবিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। শনিবার সকাল ৯টা থেকেই মিনিবাস ও সিএনজি অটোরিকশায় চড়ে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূর থেকে শিক্ষার্থীরা কুতুপালং উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে আসতে থাকে।
বিদ্যালয়সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বিদ্যালয়ের ১০টি কক্ষে বেলা ১১টা থেকে পরীক্ষা শুরু হয়ে চলবে দুপুর ১টা পর্যন্ত। ঘুমধুম উচ্চবিদ্যালয়, বালুখালী কাশেমিয়া উচ্চবিদ্যালয় ও কুতুপালং উচ্চবিদ্যালয়ের মোট ৪৯৯ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে।
ঘুমধুম উচ্চবিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থী আমেনা আক্তার বলেছে, ‘পরীক্ষা নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন ছিলাম। আমাদের এলাকার অবস্থা ভালো না। সকালেও কেন্দ্রে আসার সময় গুলির শব্দ শুনেছি।’
এদিকে পরীক্ষার্থীদের কেন্দ্রে আসা-যাওয়ার সুবিধার্থে বাসের ব্যবস্থা করেছে ছাত্রলীগ। উখিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য মোহাম্মদ ইব্রাহিম জানান, চারটি বাস সকাল থেকে কেন্দ্রের পরীক্ষার্থীদের জন্য চলাচল করছে। উখিয়া থানার পুলিশের পক্ষ থেকেও শিক্ষার্থীদের জন্য দুটি বাস দেওয়া হয়েছে।
ছাত্রলীগের নেতা ইব্রাহিম বলেন, ‘কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের নির্দেশনায় আমরা ঘুমধুমের শিক্ষার্থীদের জন্য বাসের ব্যবস্থা করেছি। পরীক্ষার্থীরা যেন নির্বিঘ্নে পরীক্ষায় অংশ নিতে পারে। পরীক্ষা শেষেও তাদের বাড়ি পৌঁছানোর ব্যবস্থা করা হবে।’
উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘বরাদ্দকৃত বাস যতক্ষণ পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের জন্য প্রয়োজন হবে ততক্ষণ স্ট্যান্ডবাই থাকবে।’
প্রসঙ্গত, গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে তুমব্রু সীমান্তের কোনাপাড়ার জিরো পয়েন্টের অস্থায়ী রোহিঙ্গা শিবিরে মিয়ানমার থেকে নিক্ষেপিত মর্টার শেল বিস্ফোরণের ঘটনায় ছয় রোহিঙ্গা হতাহত হয়। এ ঘটনায় হতাহত হয়ে উখিয়ার কুতুপালং এমএসএফ হাসপাতালে আনা ছয় রোহিঙ্গার মধ্যে ইকবাল (১৭) নামে এক রোহিঙ্গার মৃত্যু হয়েছে। সাদিয়া (১০) নামের গুরুতর আহত একজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে, বাকি চারজন চিকিৎসাধীন রয়েছেন বলে এমএসএফ হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে।
কেঁদে কেঁদে বাবার কাছে প্রাণভিক্ষা চেয়েছিল তিন বছরের শিশু মুসা; কিন্তু বাবা আহাদ মোল্লা থামেননি। গলা কেটে তিনি হত্যা করেন মুসাকে। এর আগে বড় ছেলে সাত বছরের রোহানকে একইভাবে হত্যা করেন আহাদ। তারপর নিজের গলায় ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। এই ভয়াবহ ও মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে গতকাল শনিবার সকালে রাজধানী
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় ‘চোর পেটানোকে’ কেন্দ্র করে এলাকাবাসী ও সাপ্পরো ডেন্টাল কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন। এ সময় কলেজ হোস্টেলে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টরের ৭ /সি নম্বর সড়কের হোস্টেল এলাকায় শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৯টা থেকে সোয়া ১০টা পর্যন্ত সংঘর্ষ
৯ ঘণ্টা আগেপালানোর সময় বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার হয়েছেন বেসরকারি টেলিভিশন দেশ টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আরিফ হাসান। শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাতে ইমিগ্রেশন পুলিশ তাঁকে বিমানবন্দর থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৯ ঘণ্টা আগেজধানীর হাজারীবাগে সাইকেল চোর ধরতে গিয়ে খুন হয় কিশোর সাহাদাৎ হোসেন শান্ত। হত্যার সঙ্গে জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে হাজারীবাগ থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন মো. শুকুর আলী (২২), মো. সিয়াম (২০) ও মো. শাকিল হোসেন (২৩)। তাঁদের কাছ থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ধারালো একটি চাকু উদ্ধার করা হয়েছে
১০ ঘণ্টা আগে