চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
বৈশাখের এই সময়ে ধান গোলায় থাকার কথা। কিন্তু শ্রমিকসংকটের কারণে চৌদ্দগ্রামে ইরি ধান এখনো মাঠে পড়ে রয়েছে। বৈরী আবহাওয়ার কারণে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি বিভাগ জানায়, অর্ধেক ধান কাটা হয়ে গেছে। আর কৃষকেরা জানান, শ্রমিকের সংকটের কারণে ধান কাটা যাচ্ছে না।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, চলতি ইরি মৌসুমে উপজেলায় ১২ হাজার ২৫০ হেক্টর জমিতে ইরি আবাদ করা হয়েছে। এ বছর সময়মতো পানি ও সার পাওয়ার কারণে ফলনও ভালো হয়েছে।
স্থানীয় কৃষকেরা জানান, উপজেলায় বিশাল একটি অংশে উত্তরবঙ্গ শ্রমিকেরাই ফসলি জমিতে কাজ করে থাকেন। কিন্তু এবার হঠাৎ করে উত্তরবঙ্গের শ্রমিকদের সংকটের কারণে মাঠের ইরি ধান কাটা যাচ্ছে না। বৈরী আবহাওয়ার কারণে অনেক জায়গায় ধান মাঠে নুয়ে পড়ে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে সরকার কোনো পদক্ষেপও নিচ্ছে না। কিছু কিছু জায়গায় শ্রমিক পেলেও তাদের মজুরি অনেক বেশি।
বাতিসা ইউনিয়নের সোনাপুর গ্রামের কৃষক রুহুল আমিন জানান, ৫৫ শতক জমিতে তিনি এবার ইরি চাষ করেছেন। ধানের শিষ আসার সময় বৈশাখীর বাতাস কিছুটা ক্ষতি করলেও সময়মতো পানি ও সার দেওয়ার কারণে ফলন ভালো হয়েছে। আগে এই এলাকায় (উত্তরবঙ্গে) অনেক শ্রমিক পাওয়া যেত। কিন্তু এবার শ্রমিক পাওয়া যাচ্ছে না। বিরূপ আবহাওয়ার কারণে আশঙ্কা প্রকাশ করছি, এবার সোনালি ফসল ঘরে তুলতে পারব না।
কাশিনগর ইউনিয়নের কৃষক আলী মিয়া বলেন, ‘আগে এ কাশিনগর বাজারে সকাল থেকে কৃষিশ্রমিকেরা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতেন। কিন্তু এবার তাঁদের পাওয়া যাচ্ছে না। জমিতে ধান পেকে নুয়ে পড়ে যাচ্ছে। শ্রমিকসংকটের কারণে কেটে তা গোলায় তুলতে পারছি না। এর মধ্যে শোনা যাচ্ছে, ঘূর্ণিঝড় আসতেছে। কী করব চিন্তা মাথায় কাজ করছে না।’
এ বিষয়ে আলকরার কৃষক আবদুল আলী বলেন, ‘অনেক টাকা খরচ করে ইরি ধান আবাদ করেছি। ধানগুলো পেকে মাঠে পড়ে রয়েছে। চড়া দামেও শ্রমিক পাচ্ছি না।’
শ্রমিক সেকান্তর বলেন, ‘আগে যাঁরা এখানে কাজ করতেন, তাঁরা নিজেদের এলাকায় মজুরি বেশি পাওয়ায় এখন আর এই এলাকায় আসছেন না। যার কারণে এখানে শ্রমিকের সংকট দেখা দিয়েছে।
চৌদ্দগ্রাম উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা নাসির উদ্দিন শ্রমিকসংকটের কথা স্বীকার করে জানান, শ্রমিকসংকটের মাঝেও প্রায় অর্ধেক ধান কাটা হয়ে গেছে। ধান কাটার জন্য সরকার করোনাকালীন হার্ভেস্টার মেশিন দিয়েছে। কিন্তু কৃষকদের অনভিজ্ঞতার কারণে তাঁরা এখন মেশিন দিয়ে ধান কাটতে অনীহা প্রকাশ করছেন। শ্রমিকের সংকট নিরসনের জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।
বৈশাখের এই সময়ে ধান গোলায় থাকার কথা। কিন্তু শ্রমিকসংকটের কারণে চৌদ্দগ্রামে ইরি ধান এখনো মাঠে পড়ে রয়েছে। বৈরী আবহাওয়ার কারণে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি বিভাগ জানায়, অর্ধেক ধান কাটা হয়ে গেছে। আর কৃষকেরা জানান, শ্রমিকের সংকটের কারণে ধান কাটা যাচ্ছে না।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, চলতি ইরি মৌসুমে উপজেলায় ১২ হাজার ২৫০ হেক্টর জমিতে ইরি আবাদ করা হয়েছে। এ বছর সময়মতো পানি ও সার পাওয়ার কারণে ফলনও ভালো হয়েছে।
স্থানীয় কৃষকেরা জানান, উপজেলায় বিশাল একটি অংশে উত্তরবঙ্গ শ্রমিকেরাই ফসলি জমিতে কাজ করে থাকেন। কিন্তু এবার হঠাৎ করে উত্তরবঙ্গের শ্রমিকদের সংকটের কারণে মাঠের ইরি ধান কাটা যাচ্ছে না। বৈরী আবহাওয়ার কারণে অনেক জায়গায় ধান মাঠে নুয়ে পড়ে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে সরকার কোনো পদক্ষেপও নিচ্ছে না। কিছু কিছু জায়গায় শ্রমিক পেলেও তাদের মজুরি অনেক বেশি।
বাতিসা ইউনিয়নের সোনাপুর গ্রামের কৃষক রুহুল আমিন জানান, ৫৫ শতক জমিতে তিনি এবার ইরি চাষ করেছেন। ধানের শিষ আসার সময় বৈশাখীর বাতাস কিছুটা ক্ষতি করলেও সময়মতো পানি ও সার দেওয়ার কারণে ফলন ভালো হয়েছে। আগে এই এলাকায় (উত্তরবঙ্গে) অনেক শ্রমিক পাওয়া যেত। কিন্তু এবার শ্রমিক পাওয়া যাচ্ছে না। বিরূপ আবহাওয়ার কারণে আশঙ্কা প্রকাশ করছি, এবার সোনালি ফসল ঘরে তুলতে পারব না।
কাশিনগর ইউনিয়নের কৃষক আলী মিয়া বলেন, ‘আগে এ কাশিনগর বাজারে সকাল থেকে কৃষিশ্রমিকেরা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতেন। কিন্তু এবার তাঁদের পাওয়া যাচ্ছে না। জমিতে ধান পেকে নুয়ে পড়ে যাচ্ছে। শ্রমিকসংকটের কারণে কেটে তা গোলায় তুলতে পারছি না। এর মধ্যে শোনা যাচ্ছে, ঘূর্ণিঝড় আসতেছে। কী করব চিন্তা মাথায় কাজ করছে না।’
এ বিষয়ে আলকরার কৃষক আবদুল আলী বলেন, ‘অনেক টাকা খরচ করে ইরি ধান আবাদ করেছি। ধানগুলো পেকে মাঠে পড়ে রয়েছে। চড়া দামেও শ্রমিক পাচ্ছি না।’
শ্রমিক সেকান্তর বলেন, ‘আগে যাঁরা এখানে কাজ করতেন, তাঁরা নিজেদের এলাকায় মজুরি বেশি পাওয়ায় এখন আর এই এলাকায় আসছেন না। যার কারণে এখানে শ্রমিকের সংকট দেখা দিয়েছে।
চৌদ্দগ্রাম উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা নাসির উদ্দিন শ্রমিকসংকটের কথা স্বীকার করে জানান, শ্রমিকসংকটের মাঝেও প্রায় অর্ধেক ধান কাটা হয়ে গেছে। ধান কাটার জন্য সরকার করোনাকালীন হার্ভেস্টার মেশিন দিয়েছে। কিন্তু কৃষকদের অনভিজ্ঞতার কারণে তাঁরা এখন মেশিন দিয়ে ধান কাটতে অনীহা প্রকাশ করছেন। শ্রমিকের সংকট নিরসনের জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।
নোয়াখালীর হাতিয়ায় ৫০০ নারকেলের চারা রোপণ করেছে পূবালী ব্যাংক। আজ মঙ্গলবার সকালে উপজেলা সদরের চরকৈলাশ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এই কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়।
৫ মিনিট আগেরাজশাহীর সারদায় বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমিতে ৪০তম বিসিএস (পুলিশ) ব্যাচের সহকারী পুলিশ সুপার (শিক্ষানবিশ এএসপি) এবং ৪০তম ক্যাডেট এসআইদের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ আবারও স্থগিত করা হয়েছে
১০ মিনিট আগেসকালে সাপ্তাহিক মাশওয়ারা শেষে কাকরাইল মসজিদের সাথিদের একটি বড় অংশ মিন্টু রোডে জমায়েত হন। তবে পুলিশ প্রশাসনের বাধায় কয়েকশ মুসল্লি সড়কে অবস্থান নেন। পরে প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে প্রেস সচিব তাঁদের প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনে যাওয়ার অনুমতি দেন।
১৫ মিনিট আগেআমেরিকা প্রবাসী সাবিহা সুলতানার বাড়িতে প্রায় ১০ বছর ধরে কেয়ারটেকারের দায়িত্ব পালন করছিলেন রাজন ঢালী।
৩০ মিনিট আগে