নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
যুক্তরাষ্ট্রের মিসৌরি অঙ্গরাজ্যে ডাকাতের গুলিতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী ইয়াজ উদ্দিন রমিম খুনের ঘটনার প্রতিবাদে সমাবেশ হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনে ‘আমরা চট্টগ্রামবাসী’ ব্যানারে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় বক্তারা একজন বিদেশি ছাত্রকে নিরাপত্তা দিতে না পারায় দেশটির পুলিশের বিরুদ্ধে স্যাংশন দেওয়ার দাবি জানান।
চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহসভাপতি চৌধুরী ফরিদের সভাপতিত্বে সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন নিহত শিক্ষার্থীর বড় ভাই রিয়াজ আহমেদ আসিফ।
চৌধুরী ফরিদ বলেন, ‘গত ১৮ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রে এক নির্মম ঘটনা ঘটে গেছে। একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, যিনি পড়ালেখা করতে আমেরিকায় গিয়েছিলেন, পড়ালেখার পাশাপাশি একটি পেট্রোলপাম্পেও চাকরি করতেন, প্রকাশ্য দিবালোকে সন্ত্রাসীরা তাকে গুলি করে হত্যা করেছে। ভাবতে কষ্ট হয়, আমেরিকার মতো দেশে বাঙালি সন্তানদের আজ কোনো নিরাপত্তা নেই। কিন্তু সেই আমেরিকা বাংলাদেশের মানবাধিকারের কথা বলে, অথচ তাঁদের দেশে কোনো মানবাধিকার নেই।’
তিনি বলেন, ‘এভাবে যে দেশে গুলিতে গড়ে প্রতিদিন তিনজন মারা যাচ্ছে। সেই আমেরিকা বলে, বাংলাদেশে মানবাধিকার নেই। আমরা চাই, বিশ্বের সব জায়গায় মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা হোক, শুধু বাংলাদেশে নয়।’
চৌধুরী ফরিদ বাইডেন প্রশাসনের উদ্দেশে বলেন, ‘প্রতিবছর ১ হাজার এবং প্রতিদিন তিনজন গুলিতে মারা যায়, আগে তাদের বিচার করুন। মানবাধিকারের কথা বলার আগে নিজ দেশে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করুন।’
নিহত শিক্ষার্থীর বড় ভাই রিয়াজ আহমেদ আসিফ বলেন, ‘আমেরিকার মতো উন্নত দেশে ডাকাতদের গুলিতে আমার ছোট ভাইকে মরতে হলো। পুলিশ কাস্টডি থেকে যে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সে পালিয়ে গেছে। পুলিশ কাস্টডি থেকে একজন আসামি কীভাবে পালিয়ে যায়? আমেরিকার মতো দেশে বাংলাদেশের একজন ছাত্র নিরাপত্তা না পেয়ে মৃত্যুবরণ করে। আমি হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই।’
উল্লেখ, গত মঙ্গলবার (১৮ জুলাই) বাংলাদেশ সময় বেলা সাড়ে ৩টার দিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মিসৌরি অঙ্গরাজ্যের সেন্টলুইস শহরে ডাকাতের গুলিতে নিহত হন বাংলাদেশি ছাত্র ইয়াজ উদ্দিন রমিম (২২)। তিনি চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার করেরহাট ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ভালুকিয়া এলাকার মৃত বীর মুক্তিযোদ্ধা সামছুদ্দিন আহমেদের দ্বিতীয় ছেলে। ইয়াজ উদ্দিন রমিম সেন্টলুইস শহরের পার্কওয়ে সেন্ট্রাল হাইস্কুল থেকে স্নাতক শেষ করে কমিউনিটি কলেজে কম্পিউটার সায়েন্সে পড়ালেখা করছিলেন। পাশাপাশি বিপি গ্যাস স্টেশনে কাজ করতেন।
যুক্তরাষ্ট্রের মিসৌরি অঙ্গরাজ্যে ডাকাতের গুলিতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী ইয়াজ উদ্দিন রমিম খুনের ঘটনার প্রতিবাদে সমাবেশ হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনে ‘আমরা চট্টগ্রামবাসী’ ব্যানারে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় বক্তারা একজন বিদেশি ছাত্রকে নিরাপত্তা দিতে না পারায় দেশটির পুলিশের বিরুদ্ধে স্যাংশন দেওয়ার দাবি জানান।
চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহসভাপতি চৌধুরী ফরিদের সভাপতিত্বে সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন নিহত শিক্ষার্থীর বড় ভাই রিয়াজ আহমেদ আসিফ।
চৌধুরী ফরিদ বলেন, ‘গত ১৮ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রে এক নির্মম ঘটনা ঘটে গেছে। একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, যিনি পড়ালেখা করতে আমেরিকায় গিয়েছিলেন, পড়ালেখার পাশাপাশি একটি পেট্রোলপাম্পেও চাকরি করতেন, প্রকাশ্য দিবালোকে সন্ত্রাসীরা তাকে গুলি করে হত্যা করেছে। ভাবতে কষ্ট হয়, আমেরিকার মতো দেশে বাঙালি সন্তানদের আজ কোনো নিরাপত্তা নেই। কিন্তু সেই আমেরিকা বাংলাদেশের মানবাধিকারের কথা বলে, অথচ তাঁদের দেশে কোনো মানবাধিকার নেই।’
তিনি বলেন, ‘এভাবে যে দেশে গুলিতে গড়ে প্রতিদিন তিনজন মারা যাচ্ছে। সেই আমেরিকা বলে, বাংলাদেশে মানবাধিকার নেই। আমরা চাই, বিশ্বের সব জায়গায় মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা হোক, শুধু বাংলাদেশে নয়।’
চৌধুরী ফরিদ বাইডেন প্রশাসনের উদ্দেশে বলেন, ‘প্রতিবছর ১ হাজার এবং প্রতিদিন তিনজন গুলিতে মারা যায়, আগে তাদের বিচার করুন। মানবাধিকারের কথা বলার আগে নিজ দেশে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করুন।’
নিহত শিক্ষার্থীর বড় ভাই রিয়াজ আহমেদ আসিফ বলেন, ‘আমেরিকার মতো উন্নত দেশে ডাকাতদের গুলিতে আমার ছোট ভাইকে মরতে হলো। পুলিশ কাস্টডি থেকে যে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সে পালিয়ে গেছে। পুলিশ কাস্টডি থেকে একজন আসামি কীভাবে পালিয়ে যায়? আমেরিকার মতো দেশে বাংলাদেশের একজন ছাত্র নিরাপত্তা না পেয়ে মৃত্যুবরণ করে। আমি হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই।’
উল্লেখ, গত মঙ্গলবার (১৮ জুলাই) বাংলাদেশ সময় বেলা সাড়ে ৩টার দিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মিসৌরি অঙ্গরাজ্যের সেন্টলুইস শহরে ডাকাতের গুলিতে নিহত হন বাংলাদেশি ছাত্র ইয়াজ উদ্দিন রমিম (২২)। তিনি চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার করেরহাট ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ভালুকিয়া এলাকার মৃত বীর মুক্তিযোদ্ধা সামছুদ্দিন আহমেদের দ্বিতীয় ছেলে। ইয়াজ উদ্দিন রমিম সেন্টলুইস শহরের পার্কওয়ে সেন্ট্রাল হাইস্কুল থেকে স্নাতক শেষ করে কমিউনিটি কলেজে কম্পিউটার সায়েন্সে পড়ালেখা করছিলেন। পাশাপাশি বিপি গ্যাস স্টেশনে কাজ করতেন।
শেরপুরে ছাত্র-জনতার তোপের মুখে পড়ে হাসপাতাল থেকে চলে যান শেরপুর সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. সেলিম মিঞা। আজ শনিবার সকালে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে স্থানীয় ছাত্র-জনতা বিক্ষোভ শুরু করলে কার্যালয় ছেড়ে চলে যান তিনি।
৯ মিনিট আগেদেশের অন্যতম শীর্ষ চাল ব্যবসায়ী ও বাংলাদেশ অটো মেজর অ্যান্ড হাসকিং মিল মালিক সমিতির সভাপতি আব্দুর রশিদকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (১৬ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে কুষ্টিয়া শহরের মজমপুর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১৪ মিনিট আগেঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে নন-এসি বাসের ভাড়া ৫৫ থেকে কমিয়ে ৪৫ টাকা নির্ধারণসহ একাধিক দাবিতে আন্দোলন করে আসছিল যাত্রী অধিকার সংরক্ষণ ফোরাম। দাবি আদায় না হলে ১৭ নভেম্বর হরতাল পালনের ঘোষণা দিয়েছিল সংগঠনটি। হরতালের ঘোষণায় শহরের প্রধান দুটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। তবে জেলা প্রশাসনের...
২৬ মিনিট আগে‘বাবা মাইরো না, মাইরো না বাবা। আর করব না। আর করব না।’ আর্তচিৎকার করেও বাবা আহাদ মোল্লার হাত থেকে রক্ষা পায়নি তিন বছরের শিশু মুসা। এর আগে মুসার বড়ভাই সাত বছরের শিশু রোহানকেও গলা কেটে হত্যা করেন বাবা। দুই সন্তানকে হত্যার পর নিজের গলায়ও ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিনি
৩৩ মিনিট আগে