চকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার দরবেশকাটা উচ্চ বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষে ঢুকে শিক্ষার্থীদের মারধরের ঘটনায় মামলা হয়েছে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আজগর হোছাইন বাদী হয়ে আজ শুক্রবার চকরিয়া থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
মামলায় ১০ জনের নাম উল্লেখ্য করে সেই সঙ্গে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে আরও ১৫ থেকে ২০ জনকে। উল্লেখিত আসামিরা হলেন—মো. আনিছ (২৪), আজিজুল হক ওরফে আবছার মুন (৪০), মো. ফারুক (২৭), জয়নাল আবেদীন (২০), মো. সাইফুল ইসলাম (২০), শরুত উল্লাহ (২৭), কবির হোছন (৩১), আবদুর রউফ (৪০), মো. এরফান (২৩) ও মো. সাইফুল ইসলাম।
আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) চন্দন কুমার চক্রবর্তী। তিনি বলেন, ‘মামলার এজাহারভুক্ত আসামিকে এখনো গ্রেপ্তার করা হয়নি। পুলিশ অভিযান অব্যাহত রেখেছেন।’
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার স্কুলে আসার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে চকরিয়া উপজেলার পশ্চিম বড় ভেওলা ইউনিয়নের দরবেশকাটা উচ্চ বিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থীকে কুপ্রস্তাব ও খারাপ মন্তব্য করেন। এ সময় স্থানীয় বখাটে ও কিশোর গ্যাং লিডার মো. আনিছের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী স্কুলে ঢুকে শিক্ষক মিলনায়তনে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের গালমন্দ করতে থাকে। এ সময় দা-কিরিচ নিয়ে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালিয়ে পাঁচজন আহত করেন।
পরে শিক্ষার্থী ও স্থানীয় লোকজন ক্ষিপ্ত হয়ে চকরিয়া-বদরখালী আঞ্চলিক সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে ও গাছের গুঁড়ি ফেলে অবরোধ করেন। এ দিকে সড়ক অবরোধের খবর পেয়ে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাহাত উজ জামান ও থানার ওসি চন্দন কুমার চক্রবর্তী সেখানে যান। তাঁরা সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারের আশ্বাস দিলে শিক্ষার্থীরা অবরোধ তুলে নেয়। আহত শিক্ষার্থীরা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার দরবেশকাটা উচ্চ বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষে ঢুকে শিক্ষার্থীদের মারধরের ঘটনায় মামলা হয়েছে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আজগর হোছাইন বাদী হয়ে আজ শুক্রবার চকরিয়া থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
মামলায় ১০ জনের নাম উল্লেখ্য করে সেই সঙ্গে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে আরও ১৫ থেকে ২০ জনকে। উল্লেখিত আসামিরা হলেন—মো. আনিছ (২৪), আজিজুল হক ওরফে আবছার মুন (৪০), মো. ফারুক (২৭), জয়নাল আবেদীন (২০), মো. সাইফুল ইসলাম (২০), শরুত উল্লাহ (২৭), কবির হোছন (৩১), আবদুর রউফ (৪০), মো. এরফান (২৩) ও মো. সাইফুল ইসলাম।
আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) চন্দন কুমার চক্রবর্তী। তিনি বলেন, ‘মামলার এজাহারভুক্ত আসামিকে এখনো গ্রেপ্তার করা হয়নি। পুলিশ অভিযান অব্যাহত রেখেছেন।’
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার স্কুলে আসার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে চকরিয়া উপজেলার পশ্চিম বড় ভেওলা ইউনিয়নের দরবেশকাটা উচ্চ বিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থীকে কুপ্রস্তাব ও খারাপ মন্তব্য করেন। এ সময় স্থানীয় বখাটে ও কিশোর গ্যাং লিডার মো. আনিছের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী স্কুলে ঢুকে শিক্ষক মিলনায়তনে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের গালমন্দ করতে থাকে। এ সময় দা-কিরিচ নিয়ে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালিয়ে পাঁচজন আহত করেন।
পরে শিক্ষার্থী ও স্থানীয় লোকজন ক্ষিপ্ত হয়ে চকরিয়া-বদরখালী আঞ্চলিক সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে ও গাছের গুঁড়ি ফেলে অবরোধ করেন। এ দিকে সড়ক অবরোধের খবর পেয়ে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাহাত উজ জামান ও থানার ওসি চন্দন কুমার চক্রবর্তী সেখানে যান। তাঁরা সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারের আশ্বাস দিলে শিক্ষার্থীরা অবরোধ তুলে নেয়। আহত শিক্ষার্থীরা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
রাজধানীর মহাখালীতে অবস্থিত সরকারি তিতুমীর কলেজের ভেতরে আজও জড়ো হয়েছে শিক্ষার্থীরা। দাবি আদায় না হলে আরও কঠোর কর্মসূচিতে যাবে বলে জানিয়েছে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা। এদিকে গতকালের পরিস্থিতির কারণে আজ মঙ্গলবার সকালে তিতুমীর কলেজের সামনে বিপুলসংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য অবস্থান নিয়েছেন।
১৫ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ। সেই হত্যা মামলায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রক্টর শরিফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি।
৩৮ মিনিট আগেমায়া চৌধুরীর বাড়িতে হামলার ঘটনায় গত সোমবার (১৮ নভেম্বর) মোহনপুরের মাখন খালাসীর ছেলে শিপন খালাসী বাদী হয়ে মতলব উত্তর থানায় একটি মামলা (মামলা নম্বর ২৫) করেন। মামলায় ৪১ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা ৭০–৮০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসাবেক পাট ও বস্ত্র মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীর ব্যক্তিগত সহকারী (পিএ) আফজাল কবিরকে গ্রেপ্তার করেছে কক্সবাজার জেলা পুলিশ। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে শহরের কলাতলী এলাকার হোটেল দি কক্সটুডের একটি কক্ষ থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে