বান্দরবান প্রতিনিধি
বান্দরবানের রুমা ও রোয়াংছড়ি উপজেলায় দেশি-বিদেশি পর্যটকদের ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও এক সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছে। আজ রোববার সন্ধ্যায় বান্দরবানের জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজির স্বাক্ষর করা এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে গত ২০ নভেম্বর সপ্তম দফায় নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ এক সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছিল। সন্ত্রাসী ও জঙ্গি বিরোধী অভিযানের কারণে নিরাপত্তার স্বার্থে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।
নতুন নিষেধাজ্ঞায় শুধু বান্দরবানের রুমা ও রোয়াংছড়ি উপজেলায় আগামী ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা রাখা হয়েছে। অন্যদিকে ফলে থানচি, আলীকদম, নাইক্ষ্যংছড়ি, লামা এবং বান্দরবান সদর-এই পাঁচ উপজেলায় দেশি-বিদেশি পর্যটক ভ্রমণ করতে পারবে।
গণবিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বান্দরবানের বিভিন্ন দুর্গম এলাকার গহিন অরণ্যে লুকিয়ে থাকা জঙ্গি ও সন্ত্রাসীদের অবস্থান খুঁজে পেতে নিরাপত্তা বাহিনীর তল্লাশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে। এ কারণে বান্দরবান সেনা রিজিয়নের পক্ষ থেকে বান্দরবানের রুমা ও রোয়াংছড়ি-এই দুই উপজেলায় পর্যটকদের ভ্রমণ বন্ধ রাখতে রোববার জেলা প্রশাসনকে চিঠি দিয়ে জানানোর প্রেক্ষিতে ৮ম দফায় এ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। এ নিষেধাজ্ঞা আগামীকাল সোমবার (২৮ নভেম্বর) থেকে কার্যকর হবে এবং আগামী ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
র্যাব, বিজিবি এবং পুলিশ এর যৌথভাবে জঙ্গি ও সন্ত্রাস দমন অভিযানের পরিপ্রেক্ষিতে গত ২০ অক্টোবর রাতে বাংলাদেশ-মিয়ানমার-ভারত সীমান্ত সংলগ্ন রাঙামাটির বিলাইছড়ি উপজেলার বড়থলি এবং বান্দরবানের রুমা ও রোয়াংছড়ি উপজেলার দুর্গম এলাকাসমূহ থেকে নব প্রতিষ্ঠিত জঙ্গি সংগঠন জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার ৭ সদস্য এবং স্থানীয় সন্ত্রাসী গ্রুপ কেএনএফ এর ৩ সদস্যসহ ১০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এর আগে গত ১৮ অক্টোবর জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এক আদশমূলে বান্দরবানের রোয়াংছড়ি ও রুমা উপজেলায় পর্যটক ভ্রমণে অনির্দিষ্টকালের নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। এর তিন দিন পর গত ২৩ অক্টোবর আদেশে জেলার থানচি ও আলীকদম উপজেলায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। এরপর গত ৩০ অক্টোবর দ্বিতীয় দফায় মেয়াদ বাড়ানো হয়। তৃতীয় দফায় ৪ নভেম্বর নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ ৮ নভেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়। চতুর্থ দফায় ৮ নভেম্বর ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা এবং ১২ নভেম্বর পঞ্চম দফায় নিষেধাজ্ঞা মেয়াদ বাড়ানো হয়। এ ছাড়া ১৬ নভেম্বর ষষ্ঠ দফায় বাড়ানো মেয়াদ ২০ নভেম্বর শেষ হয়। সপ্তম দফায় নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত ছিল। রোববার এ মেয়াদ শেষ হওয়ায় নতুন করে অষ্টম দফায় বান্দরবানের পর্যটন সংশ্লিষ্ট রুমা ও রোয়াংছড়ি উপজেলা ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
বান্দরবানের রুমা ও রোয়াংছড়ি উপজেলায় দেশি-বিদেশি পর্যটকদের ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও এক সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছে। আজ রোববার সন্ধ্যায় বান্দরবানের জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজির স্বাক্ষর করা এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে গত ২০ নভেম্বর সপ্তম দফায় নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ এক সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছিল। সন্ত্রাসী ও জঙ্গি বিরোধী অভিযানের কারণে নিরাপত্তার স্বার্থে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।
নতুন নিষেধাজ্ঞায় শুধু বান্দরবানের রুমা ও রোয়াংছড়ি উপজেলায় আগামী ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা রাখা হয়েছে। অন্যদিকে ফলে থানচি, আলীকদম, নাইক্ষ্যংছড়ি, লামা এবং বান্দরবান সদর-এই পাঁচ উপজেলায় দেশি-বিদেশি পর্যটক ভ্রমণ করতে পারবে।
গণবিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বান্দরবানের বিভিন্ন দুর্গম এলাকার গহিন অরণ্যে লুকিয়ে থাকা জঙ্গি ও সন্ত্রাসীদের অবস্থান খুঁজে পেতে নিরাপত্তা বাহিনীর তল্লাশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে। এ কারণে বান্দরবান সেনা রিজিয়নের পক্ষ থেকে বান্দরবানের রুমা ও রোয়াংছড়ি-এই দুই উপজেলায় পর্যটকদের ভ্রমণ বন্ধ রাখতে রোববার জেলা প্রশাসনকে চিঠি দিয়ে জানানোর প্রেক্ষিতে ৮ম দফায় এ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। এ নিষেধাজ্ঞা আগামীকাল সোমবার (২৮ নভেম্বর) থেকে কার্যকর হবে এবং আগামী ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
র্যাব, বিজিবি এবং পুলিশ এর যৌথভাবে জঙ্গি ও সন্ত্রাস দমন অভিযানের পরিপ্রেক্ষিতে গত ২০ অক্টোবর রাতে বাংলাদেশ-মিয়ানমার-ভারত সীমান্ত সংলগ্ন রাঙামাটির বিলাইছড়ি উপজেলার বড়থলি এবং বান্দরবানের রুমা ও রোয়াংছড়ি উপজেলার দুর্গম এলাকাসমূহ থেকে নব প্রতিষ্ঠিত জঙ্গি সংগঠন জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার ৭ সদস্য এবং স্থানীয় সন্ত্রাসী গ্রুপ কেএনএফ এর ৩ সদস্যসহ ১০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এর আগে গত ১৮ অক্টোবর জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এক আদশমূলে বান্দরবানের রোয়াংছড়ি ও রুমা উপজেলায় পর্যটক ভ্রমণে অনির্দিষ্টকালের নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। এর তিন দিন পর গত ২৩ অক্টোবর আদেশে জেলার থানচি ও আলীকদম উপজেলায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। এরপর গত ৩০ অক্টোবর দ্বিতীয় দফায় মেয়াদ বাড়ানো হয়। তৃতীয় দফায় ৪ নভেম্বর নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ ৮ নভেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়। চতুর্থ দফায় ৮ নভেম্বর ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা এবং ১২ নভেম্বর পঞ্চম দফায় নিষেধাজ্ঞা মেয়াদ বাড়ানো হয়। এ ছাড়া ১৬ নভেম্বর ষষ্ঠ দফায় বাড়ানো মেয়াদ ২০ নভেম্বর শেষ হয়। সপ্তম দফায় নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত ছিল। রোববার এ মেয়াদ শেষ হওয়ায় নতুন করে অষ্টম দফায় বান্দরবানের পর্যটন সংশ্লিষ্ট রুমা ও রোয়াংছড়ি উপজেলা ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদের ছেলে রাকিবুজ্জামান আহমেদের রেলের জমিতে অবৈধভাবে গড়ে তোলা ব্যক্তিগত পার্ক গুঁড়িয়ে দিয়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। সোমবার (১৮ নভেম্বর) রেলওয়ের বিভাগীয় সহকারী ভূসম্পত্তি কর্মকর্তা (ডিইও) আব্দুর রাজ্জাকের নেতৃত্বে পরিচালিত উচ্ছেদ টিম পার্কটি গুঁড়িয়ে দেয়
৩০ মিনিট আগেফরিদপুরে তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছেন দুই সাংবাদিক বলে অভিযোগ উঠেছে। এ সময় তাঁদেরকে প্রায় দুই ঘণ্টা জিম্মি করে রাখা হয়। পরে সাংবাদিক নেতাদের মাধ্যমে প্রশাসনের সহযোগিতায় জিম্মিদশা থেকে তাঁদের উদ্ধার করা হয়েছে। আজ সোমবার বিকেলে জেলার মধুখালী পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের মহিষাপুর এলাকায় এ ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, সংস্কারের জন্য তিন মাসের বেশি সময় দরকার হওয়ার কথা না। জনগণ দ্রুত নির্বাচন চায়। তাই আগামী মার্চ-এপ্রিল মাসে নির্বাচন দিতে হবে।
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের বিমান পরিবহন, পর্যটন ও ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ বলেছেন, সংস্কার দোকান থেকে কেনার বিষয় না। এটি চলমান প্রক্রিয়া। কমিশনগুলো গণ মতামত নিচ্ছে। তার ভিত্তিতেই সংস্কার হবে। সংস্কার হবে কোনো গোষ্ঠীর জন্য নয় সমগ্র দেশের মানুষের জন্য।
২ ঘণ্টা আগে