নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে মো. হাসান (৬১) নামের এক ব্যক্তিকে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার তাঁর স্ত্রী ও ছেলের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ রোববার চট্টগ্রাম মহানগর হাকিমের একটি আদালত পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) করা আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এ ঘটনায় হওয়া মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পিবিআই চট্টগ্রাম মহানগর কার্যালয়ের পরিদর্শক মো. ইলিয়াস খান। তিনি বলেন, আদালত পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করার পর আসামিদের পিবিআই হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নগরীর পতেঙ্গা বোট ক্লাবের অদূরে ১২ নম্বর গেটে একটি খালের পাড়ে পাওয়া ট্রলিব্যাগের ভেতর অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তির হাত-পাসহ শরীরের খণ্ডিত আটটি অংশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় পতেঙ্গা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল কাদির বাদী হয়ে অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের আসামি করে হত্যা মামলা করেন।
এ ঘটনায় মামলা হলে ছায়া তদন্ত চালিয়ে ওই লাশের পরিচয় উদ্ঘাটন করে পিবিআই। পিবিআই বলেছে, নিহত ব্যক্তি চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার কাতারিয়া ইউনিয়নের গ্রামের বাসিন্দা মো. হাসান। সম্পত্তির জন্য চট্টগ্রাম নগরের একটি ভাড়াবাসায় তাঁর স্ত্রী ও দুই ছেলে তাঁকে খুন করে লাশ টুকরো টুকরো করে বিভিন্ন জায়গায় ফেলে আসেন। এ ঘটনায় অভিযুক্ত স্ত্রী ও এক ছেলেকে আটক করার পর গতকাল ইপিজেড থানার আকমল আলী রোডের খাল থেকে নিহতের শরীরের আরেকটি অংশ উদ্ধার করে পিবিআই।
তবে নিহত ব্যক্তির মাথা এখনো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। পিবিআই কর্মকর্তারা বলেছেন, রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে বিস্তারিত জানা যাবে। এ ছাড়া নিহতের আরেক ছেলে জাহাঙ্গীর ও তাঁর স্ত্রীকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে তাঁর বাবার শরীরের টুকরোগুলো বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে ফেলে আসার অভিযোগ রয়েছে।
পিবিআইয়ের দেওয়া তথ্যে জানা গেছে, নিহত হাসান ২৭-২৮ বছর ধরে পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন ছিলেন। কোথায় ছিলেন জানা যায়নি। বাঁশখালীর পৈতৃক বাড়িতে তাঁর বেশ কিছু সম্পত্তি রয়েছে। স্ত্রী-সন্তানেরা সেসব তাঁদের নামে লিখে দিতে বিভিন্ন সময় চাপ প্রয়োগ করে আসছিলেন। কিন্তু হাসান তাতে রাজি ছিলেন না। নিরুদ্দেশ থাকাকালীন স্ত্রী-সন্তানেরা সম্পত্তি হাতিয়ে নিতে হাসানকে মৃত বলে ডেথ সার্টিফিকেট বের করেছিলেন।
হাসানের পরিচিত স্থানীয় বাসিন্দা মো. হানিফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, হাসানের বাড়ির পাশাপাশি ছিল শ্বশুরবাড়ি। স্ত্রীর নির্যাতনের শিকার হয়ে বহু বছর আগে তিনি বাড়ি ছেড়ে ভারতে চলে যান। এক বছর হলো দেশে ফেরেন। এলাকায় ফিরে হাসান প্রথমে নিজের বাড়ি চিনতে পারেননি। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় বাড়ির খোঁজ পান। তখন থেকে হাসান বড় ভাইয়ের বাসায় থাকতেন। স্ত্রী থাকেন তাঁর বাবার বাড়ি।
চট্টগ্রামে মো. হাসান (৬১) নামের এক ব্যক্তিকে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার তাঁর স্ত্রী ও ছেলের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ রোববার চট্টগ্রাম মহানগর হাকিমের একটি আদালত পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) করা আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এ ঘটনায় হওয়া মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পিবিআই চট্টগ্রাম মহানগর কার্যালয়ের পরিদর্শক মো. ইলিয়াস খান। তিনি বলেন, আদালত পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করার পর আসামিদের পিবিআই হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নগরীর পতেঙ্গা বোট ক্লাবের অদূরে ১২ নম্বর গেটে একটি খালের পাড়ে পাওয়া ট্রলিব্যাগের ভেতর অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তির হাত-পাসহ শরীরের খণ্ডিত আটটি অংশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় পতেঙ্গা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল কাদির বাদী হয়ে অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের আসামি করে হত্যা মামলা করেন।
এ ঘটনায় মামলা হলে ছায়া তদন্ত চালিয়ে ওই লাশের পরিচয় উদ্ঘাটন করে পিবিআই। পিবিআই বলেছে, নিহত ব্যক্তি চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার কাতারিয়া ইউনিয়নের গ্রামের বাসিন্দা মো. হাসান। সম্পত্তির জন্য চট্টগ্রাম নগরের একটি ভাড়াবাসায় তাঁর স্ত্রী ও দুই ছেলে তাঁকে খুন করে লাশ টুকরো টুকরো করে বিভিন্ন জায়গায় ফেলে আসেন। এ ঘটনায় অভিযুক্ত স্ত্রী ও এক ছেলেকে আটক করার পর গতকাল ইপিজেড থানার আকমল আলী রোডের খাল থেকে নিহতের শরীরের আরেকটি অংশ উদ্ধার করে পিবিআই।
তবে নিহত ব্যক্তির মাথা এখনো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। পিবিআই কর্মকর্তারা বলেছেন, রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে বিস্তারিত জানা যাবে। এ ছাড়া নিহতের আরেক ছেলে জাহাঙ্গীর ও তাঁর স্ত্রীকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে তাঁর বাবার শরীরের টুকরোগুলো বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে ফেলে আসার অভিযোগ রয়েছে।
পিবিআইয়ের দেওয়া তথ্যে জানা গেছে, নিহত হাসান ২৭-২৮ বছর ধরে পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন ছিলেন। কোথায় ছিলেন জানা যায়নি। বাঁশখালীর পৈতৃক বাড়িতে তাঁর বেশ কিছু সম্পত্তি রয়েছে। স্ত্রী-সন্তানেরা সেসব তাঁদের নামে লিখে দিতে বিভিন্ন সময় চাপ প্রয়োগ করে আসছিলেন। কিন্তু হাসান তাতে রাজি ছিলেন না। নিরুদ্দেশ থাকাকালীন স্ত্রী-সন্তানেরা সম্পত্তি হাতিয়ে নিতে হাসানকে মৃত বলে ডেথ সার্টিফিকেট বের করেছিলেন।
হাসানের পরিচিত স্থানীয় বাসিন্দা মো. হানিফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, হাসানের বাড়ির পাশাপাশি ছিল শ্বশুরবাড়ি। স্ত্রীর নির্যাতনের শিকার হয়ে বহু বছর আগে তিনি বাড়ি ছেড়ে ভারতে চলে যান। এক বছর হলো দেশে ফেরেন। এলাকায় ফিরে হাসান প্রথমে নিজের বাড়ি চিনতে পারেননি। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় বাড়ির খোঁজ পান। তখন থেকে হাসান বড় ভাইয়ের বাসায় থাকতেন। স্ত্রী থাকেন তাঁর বাবার বাড়ি।
দিনাজপুরের খানসামা উপজেলার জিয়া সেতুতে ডাম্প ট্রাক চলাচল নিয়ে দুই পক্ষের বিরোধে সড়ক অবরোধ করা হয়েছে। আজ শনিবার বেলা ১টা ৩০ মিনিটের দিকে অবরোধ করা হয়।
৭ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদী থেকে একটি অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করেছে নৌ পুলিশ। তবে ওই লাশটি নারী না পুরুষের তা প্রাথমিকভাবে শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।
২৩ মিনিট আগেরংপুরের পীরগাছা উপজেলায় ১০ দিন ধরে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না সুমাইয়া (১০) নামের পঞ্চম শ্রেণির এক ছাত্রীকে। সে ৬ নভেম্বর থেকে নিখোঁজ রয়েছে।
৩৮ মিনিট আগেসংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন নবগঠিত ময়নামতি উপজেলা বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যসচিব দিদারুল আলম দিদার। তিনি বলেন, ‘কোনো এক অদৃশ্য কারণে অতীতে ময়নামতি অঞ্চল বৈষম্যের শিকার হয়েছে। এই অঞ্চল ঐতিহাসিক গুরুত্ব, ভৌগোলিক অবস্থান বিবেচনায় কোনোভাবেই বুড়িচং উপজেলার অংশ হওয়া উচিত ছিল না। আধুনিক সভ্যতায় তথ্যপ্রযুক্তির..
৩৯ মিনিট আগে