চবি প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) কলা ও মানববিদ্যা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মাহবুবুল হকের বিরুদ্ধে সহকর্মী এক অধ্যাপককে ‘গলা চেপে ধরব’ বলে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ বুধবার নিরাপত্তা চেয়ে উপাচার্য বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী।
গতকাল মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৪৪তম একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী অধ্যাপক হলেন প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মু. গোলাম কবীর। তিনি এর আগে ফিজিক্যাল এডুকেশন অ্যান্ড স্পোর্টস সায়েন্স বিভাগের সভাপতি ছিলেন।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়, ‘গত ২৫ জুলাই অনুষ্ঠিত একাডেমিক কাউন্সিলের ২৪৪তম সভার ২৮ নম্বর আলোচ্য সূচিতে যথাযথ নিয়মে আমার মতামত ব্যক্ত করি। আমার বক্তব্যের পরে কলা ও মানববিদ্যা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মাহবুবুল হক আমাকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করে বক্তব্য দেন। আমিসহ আরও কয়েকজন তাঁকে ব্যক্তিগত আক্রমণ না করে তাঁর মতামত প্রদানের অনুরোধ করি। এতে তিনি উত্তেজিত ও ক্ষিপ্ত হয়ে বিভিন্ন অশালীন ও আপত্তিকর শব্দ (যেমন—বেয়াদব ও তোর গলা চেপে ধরব ইত্যাদি) প্রয়োগ করে বক্তব্য দিতে থাকেন।
আরও জানা যায়, একপর্যায়ে তিনি উত্তেজিত হয়ে আমাকে শারীরিকভাবে আক্রমণ করতে উদ্যত হন। কয়েকজন সহকর্মী তাঁকে বাধা প্রদান করে আমাকে শারীরিক আক্রমণ থেকে রক্ষা করেন। আপনার সভাপতিত্বে উপ-উপাচার্যসহ অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের অন্য সদস্যদের উপস্থিতিতে শারীরিকভাবে আক্রমণ করার প্রচেষ্টা চালান। এতে আমি মর্মাহত ও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আমি চরম নিরাপত্তাহীনতা বোধ করছি। এমতাবস্থায় এ বিষয়ে আপনার কাছ থেকে সুবিচার প্রত্যাশা করছি এবং আমার নিরাপত্তাবিধানের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ করছি।’
এদিকে এ ঘটনার ১৫ সেকেন্ডের ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, ডিন ও ভুক্তভোগী অধ্যাপকের মধ্যে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হচ্ছিল। উপাচার্য তাঁদের শান্ত হতে বলছিলেন। একপর্যায়ে ডিন চট্টগ্রামের ভাষায় বলে ওঠেন, গলা চিবি ধইয্যুম এক্কোবারে (একবারে গলা চেপে ধরব)। এ সময় ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন অধ্যাপক মুহাম্মদ হেলাল উদ্দীন নিজামী কলা অনুষদের ডিনকে নিবৃত্তের চেষ্টা করেন। কয়েকজন শিক্ষক অধ্যাপক গোলাম কবীরকেও নিবৃত্ত করেন।
এ বিষয়ে অধ্যাপক ড. মু. গোলাম কবীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লিখিত পরীক্ষা ছাড়া স্পোর্টস সায়েন্স বিভাগে জাতীয় খেলোয়াড়দের ভর্তি করানো যায় কি না—এসংক্রান্ত একটা অ্যাজেন্ডার ওপর আলোচনা করছিলাম। তিনি (ডিন) বলছিলেন, এভাবে হলে নৈরাজ্য হবে। আমি বললাম, একটা সিস্টেম ডেভেলপ করলে নৈরাজ্য হবে কেন? এভাবে দ্বিমত হতে হতে হঠাৎ করে ‘গলা চেপে ধরব’ বলে তেড়ে আসেন। আমি নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত।’
এ বিষয়ে কথা বলতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার ও অভিযুক্ত ডিন অধ্যাপক ড. মাহবুবুল হককে একাধিকবার কল দিলেও তারা রিসিভ করেননি।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) কলা ও মানববিদ্যা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মাহবুবুল হকের বিরুদ্ধে সহকর্মী এক অধ্যাপককে ‘গলা চেপে ধরব’ বলে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ বুধবার নিরাপত্তা চেয়ে উপাচার্য বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী।
গতকাল মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৪৪তম একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী অধ্যাপক হলেন প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মু. গোলাম কবীর। তিনি এর আগে ফিজিক্যাল এডুকেশন অ্যান্ড স্পোর্টস সায়েন্স বিভাগের সভাপতি ছিলেন।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়, ‘গত ২৫ জুলাই অনুষ্ঠিত একাডেমিক কাউন্সিলের ২৪৪তম সভার ২৮ নম্বর আলোচ্য সূচিতে যথাযথ নিয়মে আমার মতামত ব্যক্ত করি। আমার বক্তব্যের পরে কলা ও মানববিদ্যা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মাহবুবুল হক আমাকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করে বক্তব্য দেন। আমিসহ আরও কয়েকজন তাঁকে ব্যক্তিগত আক্রমণ না করে তাঁর মতামত প্রদানের অনুরোধ করি। এতে তিনি উত্তেজিত ও ক্ষিপ্ত হয়ে বিভিন্ন অশালীন ও আপত্তিকর শব্দ (যেমন—বেয়াদব ও তোর গলা চেপে ধরব ইত্যাদি) প্রয়োগ করে বক্তব্য দিতে থাকেন।
আরও জানা যায়, একপর্যায়ে তিনি উত্তেজিত হয়ে আমাকে শারীরিকভাবে আক্রমণ করতে উদ্যত হন। কয়েকজন সহকর্মী তাঁকে বাধা প্রদান করে আমাকে শারীরিক আক্রমণ থেকে রক্ষা করেন। আপনার সভাপতিত্বে উপ-উপাচার্যসহ অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের অন্য সদস্যদের উপস্থিতিতে শারীরিকভাবে আক্রমণ করার প্রচেষ্টা চালান। এতে আমি মর্মাহত ও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আমি চরম নিরাপত্তাহীনতা বোধ করছি। এমতাবস্থায় এ বিষয়ে আপনার কাছ থেকে সুবিচার প্রত্যাশা করছি এবং আমার নিরাপত্তাবিধানের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ করছি।’
এদিকে এ ঘটনার ১৫ সেকেন্ডের ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, ডিন ও ভুক্তভোগী অধ্যাপকের মধ্যে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হচ্ছিল। উপাচার্য তাঁদের শান্ত হতে বলছিলেন। একপর্যায়ে ডিন চট্টগ্রামের ভাষায় বলে ওঠেন, গলা চিবি ধইয্যুম এক্কোবারে (একবারে গলা চেপে ধরব)। এ সময় ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন অধ্যাপক মুহাম্মদ হেলাল উদ্দীন নিজামী কলা অনুষদের ডিনকে নিবৃত্তের চেষ্টা করেন। কয়েকজন শিক্ষক অধ্যাপক গোলাম কবীরকেও নিবৃত্ত করেন।
এ বিষয়ে অধ্যাপক ড. মু. গোলাম কবীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লিখিত পরীক্ষা ছাড়া স্পোর্টস সায়েন্স বিভাগে জাতীয় খেলোয়াড়দের ভর্তি করানো যায় কি না—এসংক্রান্ত একটা অ্যাজেন্ডার ওপর আলোচনা করছিলাম। তিনি (ডিন) বলছিলেন, এভাবে হলে নৈরাজ্য হবে। আমি বললাম, একটা সিস্টেম ডেভেলপ করলে নৈরাজ্য হবে কেন? এভাবে দ্বিমত হতে হতে হঠাৎ করে ‘গলা চেপে ধরব’ বলে তেড়ে আসেন। আমি নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত।’
এ বিষয়ে কথা বলতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার ও অভিযুক্ত ডিন অধ্যাপক ড. মাহবুবুল হককে একাধিকবার কল দিলেও তারা রিসিভ করেননি।
রাজধানীর উত্তরায় ‘চোর পেটানোকে’ কেন্দ্র করে এলাকাবাসী ও সাপ্পরো ডেন্টাল কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন। এ সময় কলেজ হোস্টেলে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টরের ৭ /সি নম্বর সড়কের হোস্টেল এলাকায় শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৯টা থেকে সোয়া ১০টা পর্যন্ত সংঘর্ষ
৩ ঘণ্টা আগেপালানোর সময় বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার হয়েছেন বেসরকারি টেলিভিশন দেশ টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আরিফ হাসান। শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাতে ইমিগ্রেশন পুলিশ তাঁকে বিমানবন্দর থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৩ ঘণ্টা আগেজধানীর হাজারীবাগে সাইকেল চোর ধরতে গিয়ে খুন হয় কিশোর সাহাদাৎ হোসেন শান্ত। হত্যার সঙ্গে জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে হাজারীবাগ থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন মো. শুকুর আলী (২২), মো. সিয়াম (২০) ও মো. শাকিল হোসেন (২৩)। তাঁদের কাছ থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ধারালো একটি চাকু উদ্ধার করা হয়েছে
৪ ঘণ্টা আগেবেসরকারি টেলিভিশন দেশ টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আরিফ হাসানকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। তাঁকে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয় নেওয়া হয়েছে। শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাতে ডিবির একটি টিম তাঁকে নিজ বাসা থেকে গ্রেপ্তার করে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে
৪ ঘণ্টা আগে