নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আনিছুর রহমান বলেছেন, ‘আমি কোনো সময় দেখিনি রাতে ভোট হয়েছে। ভোট যখন হওয়ার কথা, তখনই হবে। দিনে হওয়ার কথা, দিনেই হবে। আমাদের সময়ে এই এক বছর নয় মাসে ভোট দিনেই হয়েছে, দিনেই ভোট হবে।’
আজ রোববার দুপুরে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে জেলার রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
নির্বাচন কমিশনার আনিছুর রহমান বলেন, ‘আপনাদের মাধ্যমে আমরা জানতে পেরেছি এরই মধ্যে ছোট-বড় বিভিন্ন দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে আগ্রহ ব্যক্ত করেছে। এতে মনে হচ্ছে, এবারের নির্বাচনে অনেকেই মাঠে থাকবেন এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতাও হবে। এই নির্বাচন আমরা আমাদের চোখ দিয়ে দেখছি না। বিশ্ববাসীও দেখছে। কাজেই নির্বাচনকে গ্রহণযোগ্য করার কোনো বিকল্প নাই। যেকোনো মূল্যে নির্বাচন গ্রহণযোগ্য করতে হবে।’
নির্বাচন কমিশনার আরও বলেন, ‘কমিশন বরাবরই বলে আসছে, আমরা সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে চাই এবং এর জন্য পরিবেশ সৃষ্টি করতে যা যা দরকার সবই করা হবে।’
ভোট সুষ্ঠুভাবে সম্পন্নের জন্য রিটার্নিং অফিসার, নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের যথাযথ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
নির্বাচন বানচালের অধিকার আইনে কাউকে দেয়নি জানিয়ে আনিছুর রহমান বলেন, কমিশনে ৪৪টা দল নিবন্ধিত আছে। নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা-না করার এখতিয়ার সবার আছে। কিন্তু নির্বাচন বানচাল করা বা অন্যকে নির্বাচন করতে না দেওয়ার অধিকার আইন কাউকে দেয়নি।
কারণ, নির্বাচন না করার অধিকার তাঁদের একক কিংবা দলীয় সিদ্ধান্ত। তাই বলে কাউকে বাধা দেওয়া যাবে না। এ রকম কেউ করলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কেন্দ্রে ভোটার আনার দায়িত্ব কমিশনের নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, ভোটার আনার দায়িত্ব ভোট গ্রহণকারী কর্মকর্তা, নির্বাচন কমিশনের বা কিংবা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নয়। যাঁরা নির্বাচন করবেন সেই প্রার্থী, দল, সমর্থক বা তাঁর নেতা-কর্মীদের করতে হবে। তবে ভোটারদের কোথাও ভয়ভীতি দেখানো হলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা নেবে।
বিএনপি নির্বাচনে এলে তফসিল পুনর্বিবেচনা করা হবে কি না—এমন প্রশ্নে আনিছুর রহমান বলেন, ‘আমরা এখনো কারও কাছ থেকে কোনো আবেদন পাইনি। যদি কেউ নির্বাচনে আসে বা নির্বাচনের সময় নিয়ে যদি কারও কথা থাকে, তবে সে ক্ষেত্রে আমরা বিবেচনা করব। সেই বিবেচনা করার মতো যথেষ্ট সময় আমাদের আছে।’
নির্বাচনে দায়িত্ব পালনে নিয়োজিত কর্মকর্তাদের বিষয়ে তিনি বলেন, সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। কোনো ধরনের পক্ষপাতমূলক আচরণ ও শৈথিল্যতা প্রদর্শন করা যাবে না। দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করতে হবে। যদি কারও পক্ষপাতমূলক আচরণে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হয়, তাহলে তিনিই দায়ী থাকবেন। তাঁর বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এর আগে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে জেলার রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে তিনি বৈঠক করেন। বৈঠকে চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার তোফায়েল ইসলাম, জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার কৃষ্ণ পদ রায়, চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি নুরে আলম মিনা, চট্টগ্রামের পুলিশ সুপার এস এম শফিউল্লাহ, বিজিবির রিজিওনাল কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাজিদুর রহমান, চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ইউনুছ আলী, সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এনামুল হক, চট্টগ্রামের সব থানার ওসিসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আনিছুর রহমান বলেছেন, ‘আমি কোনো সময় দেখিনি রাতে ভোট হয়েছে। ভোট যখন হওয়ার কথা, তখনই হবে। দিনে হওয়ার কথা, দিনেই হবে। আমাদের সময়ে এই এক বছর নয় মাসে ভোট দিনেই হয়েছে, দিনেই ভোট হবে।’
আজ রোববার দুপুরে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে জেলার রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
নির্বাচন কমিশনার আনিছুর রহমান বলেন, ‘আপনাদের মাধ্যমে আমরা জানতে পেরেছি এরই মধ্যে ছোট-বড় বিভিন্ন দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে আগ্রহ ব্যক্ত করেছে। এতে মনে হচ্ছে, এবারের নির্বাচনে অনেকেই মাঠে থাকবেন এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতাও হবে। এই নির্বাচন আমরা আমাদের চোখ দিয়ে দেখছি না। বিশ্ববাসীও দেখছে। কাজেই নির্বাচনকে গ্রহণযোগ্য করার কোনো বিকল্প নাই। যেকোনো মূল্যে নির্বাচন গ্রহণযোগ্য করতে হবে।’
নির্বাচন কমিশনার আরও বলেন, ‘কমিশন বরাবরই বলে আসছে, আমরা সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে চাই এবং এর জন্য পরিবেশ সৃষ্টি করতে যা যা দরকার সবই করা হবে।’
ভোট সুষ্ঠুভাবে সম্পন্নের জন্য রিটার্নিং অফিসার, নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের যথাযথ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
নির্বাচন বানচালের অধিকার আইনে কাউকে দেয়নি জানিয়ে আনিছুর রহমান বলেন, কমিশনে ৪৪টা দল নিবন্ধিত আছে। নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা-না করার এখতিয়ার সবার আছে। কিন্তু নির্বাচন বানচাল করা বা অন্যকে নির্বাচন করতে না দেওয়ার অধিকার আইন কাউকে দেয়নি।
কারণ, নির্বাচন না করার অধিকার তাঁদের একক কিংবা দলীয় সিদ্ধান্ত। তাই বলে কাউকে বাধা দেওয়া যাবে না। এ রকম কেউ করলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কেন্দ্রে ভোটার আনার দায়িত্ব কমিশনের নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, ভোটার আনার দায়িত্ব ভোট গ্রহণকারী কর্মকর্তা, নির্বাচন কমিশনের বা কিংবা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নয়। যাঁরা নির্বাচন করবেন সেই প্রার্থী, দল, সমর্থক বা তাঁর নেতা-কর্মীদের করতে হবে। তবে ভোটারদের কোথাও ভয়ভীতি দেখানো হলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা নেবে।
বিএনপি নির্বাচনে এলে তফসিল পুনর্বিবেচনা করা হবে কি না—এমন প্রশ্নে আনিছুর রহমান বলেন, ‘আমরা এখনো কারও কাছ থেকে কোনো আবেদন পাইনি। যদি কেউ নির্বাচনে আসে বা নির্বাচনের সময় নিয়ে যদি কারও কথা থাকে, তবে সে ক্ষেত্রে আমরা বিবেচনা করব। সেই বিবেচনা করার মতো যথেষ্ট সময় আমাদের আছে।’
নির্বাচনে দায়িত্ব পালনে নিয়োজিত কর্মকর্তাদের বিষয়ে তিনি বলেন, সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। কোনো ধরনের পক্ষপাতমূলক আচরণ ও শৈথিল্যতা প্রদর্শন করা যাবে না। দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করতে হবে। যদি কারও পক্ষপাতমূলক আচরণে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হয়, তাহলে তিনিই দায়ী থাকবেন। তাঁর বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এর আগে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে জেলার রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে তিনি বৈঠক করেন। বৈঠকে চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার তোফায়েল ইসলাম, জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার কৃষ্ণ পদ রায়, চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি নুরে আলম মিনা, চট্টগ্রামের পুলিশ সুপার এস এম শফিউল্লাহ, বিজিবির রিজিওনাল কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাজিদুর রহমান, চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ইউনুছ আলী, সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এনামুল হক, চট্টগ্রামের সব থানার ওসিসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
টঙ্গীর তুরাগ তীরে আগামী বছর বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব আয়োজন করবেন তাবলিগ জামাতের মাওলানা জুবায়েরপন্থীরা। দ্বিতীয় পর্বের আয়োজন করবেন মাওলানা সাদ কান্ধলভির অনুসারীরা। আজ রোববার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে এ-সংক্রান্ত কার্যবিবরণী প্রকাশ করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবরিশাল নৌবন্দর ভবনের ভেতর থেকে আজ রোববার দুপুরে হিজলা উপজেলার একটি লঞ্চঘাট ইজারার দরপত্র ছিনতাইয়ের অভিযোগ উঠেছে। মহানগর যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম জাহানের পরিচয় দিয়ে দরপত্র ছিনতাই করা হয় বলে অভিযোগ করেছেন এক ব্যক্তি।
১ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের লামা উপজেলায় নির্বাহী অফিসের সহকারী কাম কম্পিউটার নাজমুল আলমের বিরুদ্ধে ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে কয়েক কোটি টাকা অর্জনের অভিযোগ উঠেছে।
২ ঘণ্টা আগেমার্কেন্টাইল ব্যাংকের নোয়াখালী সেনবাগ শাখার সেকেন্ড ম্যানেজার জাকির হোসেন ভূঁইয়া (৫৪)। পরিবার থাকে রাজধানীর বাড্ডা এলাকায়। সাপ্তাহিক ছুটি কাটাতে প্রতি বৃহস্পতিবার অফিস শেষে নোয়াখালী
২ ঘণ্টা আগে