কক্সবাজার ও চকরিয়া প্রতিনিধি
কয়েক দিনের টানা ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে কক্সবাজারের চকরিয়া ও পেকুয়ায় বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে ৬০ গ্রামের লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। পাশাপাশি জেলার মহেশখালী, ঈদগাঁও, রামু, টেকনাফ উখিয়া ও সদর উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।
মাতামুহুরী ও বাঁকখালী নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। মাতামুহুরি নদীতে ঢলের পানিতে আসা কাঠ সংগ্রহ করতে গিয়ে চকরিয়ার লক্ষ্যারচর এলাকায় শাহ আলম নামের এক যুবক ঢলের পানিতে ভেসে গিয়ে নিখোঁজ রয়েছেন।
এদিকে ভারী বৃষ্টি অব্যাহত থাকায় জেলার পাহাড়ি এলাকায় ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করা লোকজন নিরাপদে আশ্রয় নিতে মাইকিং করা হচ্ছে।
গত পাঁচ দিন ধরে কক্সবাজারে টানা ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের পানি লোকালয়ে নেমে আসছে। গত রোববার রাত থেকে ঢলের পানি বৃদ্ধি পেয়েছে।
চকরিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফজলুল করিম সাঈদী আজকের পত্রিকাকে বলেন, উপজেলার বমু বিলছড়ি, কাকারা, সুরাজপুর-মানিকপুর, বরইতলী, হারবাং, চিরিঙ্গা, লক্ষ্যারচর, কৈয়ারবিল, কোনাখালী, ফাঁসিয়াখালী, বিএমচর ও চকরিয়া পৌরসভার ৫০টি গ্রাম ৫-৬ ফুট পানিতে তলিয়ে গেছে। এতে রাস্তাঘাট তলিয়ে থাকায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এসব এলাকার অধিকাংশ বাড়িঘরে পানি ঢুকেছে।
মানিকপুর-সুরাজপুর ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি) চেয়ারম্যান আজিমুল হক আজিম জানান, তাঁর ইউনিয়নের ৯০ শতাংশ বাড়ি ৫-৬ ফুট পানিতে তলিয়ে গেছে।
একই তথ্য দিয়ে কাকারা ইউপি চেয়ারম্যান সাহাব উদ্দিন বলেন, ঢলের তোড়ে বেড়িবাঁধ ও রাস্তা ভেঙে গেছে। এতে ইউনিয়নের সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবোর) চকরিয়া শাখা কর্মকর্তা জামাল মোর্শেদ জানিয়েছেন, ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে মাতামুহুরী নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। মাতামুহুরি নদীর ঢলের পানির তোড়ে পেকুয়া উপজেলার মেহেরনামা বেড়িবাঁধ ভেঙে গেছে। এ ছাড়া আরও একাধিক এলাকায় পাউবোর বেড়িবাঁধ ভেঙে যাওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে।
চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জেপি দেওয়ান বলেন, ঢলের পানি হঠাৎ বেড়ে যাওয়ায় বন্যা দেখা দেয়। পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থান করা লোকজনকে সমতলের নিরাপদ স্থানে সরে যেতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের তালিকা প্রস্তুত করতে জনপ্রতিনিধিদের জানানো হয়েছে।
পেকুয়া ইউএনও পূর্বিতা চাকমা বলেন, পাহাড়ি ঢলে উপজেলার সদর, রাজাখালী, উজানটিয়া, মগনামা, টৈটং, বারবাকিয়া ও শিলখালীর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।
কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান বলেন, ভারী বৃষ্টিপাতে পাহাড় এলাকায় ঝুঁকিতে থাকা লোকজনকে সরিয়ে নিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
কয়েক দিনের টানা ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে কক্সবাজারের চকরিয়া ও পেকুয়ায় বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে ৬০ গ্রামের লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। পাশাপাশি জেলার মহেশখালী, ঈদগাঁও, রামু, টেকনাফ উখিয়া ও সদর উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।
মাতামুহুরী ও বাঁকখালী নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। মাতামুহুরি নদীতে ঢলের পানিতে আসা কাঠ সংগ্রহ করতে গিয়ে চকরিয়ার লক্ষ্যারচর এলাকায় শাহ আলম নামের এক যুবক ঢলের পানিতে ভেসে গিয়ে নিখোঁজ রয়েছেন।
এদিকে ভারী বৃষ্টি অব্যাহত থাকায় জেলার পাহাড়ি এলাকায় ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করা লোকজন নিরাপদে আশ্রয় নিতে মাইকিং করা হচ্ছে।
গত পাঁচ দিন ধরে কক্সবাজারে টানা ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের পানি লোকালয়ে নেমে আসছে। গত রোববার রাত থেকে ঢলের পানি বৃদ্ধি পেয়েছে।
চকরিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফজলুল করিম সাঈদী আজকের পত্রিকাকে বলেন, উপজেলার বমু বিলছড়ি, কাকারা, সুরাজপুর-মানিকপুর, বরইতলী, হারবাং, চিরিঙ্গা, লক্ষ্যারচর, কৈয়ারবিল, কোনাখালী, ফাঁসিয়াখালী, বিএমচর ও চকরিয়া পৌরসভার ৫০টি গ্রাম ৫-৬ ফুট পানিতে তলিয়ে গেছে। এতে রাস্তাঘাট তলিয়ে থাকায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এসব এলাকার অধিকাংশ বাড়িঘরে পানি ঢুকেছে।
মানিকপুর-সুরাজপুর ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি) চেয়ারম্যান আজিমুল হক আজিম জানান, তাঁর ইউনিয়নের ৯০ শতাংশ বাড়ি ৫-৬ ফুট পানিতে তলিয়ে গেছে।
একই তথ্য দিয়ে কাকারা ইউপি চেয়ারম্যান সাহাব উদ্দিন বলেন, ঢলের তোড়ে বেড়িবাঁধ ও রাস্তা ভেঙে গেছে। এতে ইউনিয়নের সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবোর) চকরিয়া শাখা কর্মকর্তা জামাল মোর্শেদ জানিয়েছেন, ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে মাতামুহুরী নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। মাতামুহুরি নদীর ঢলের পানির তোড়ে পেকুয়া উপজেলার মেহেরনামা বেড়িবাঁধ ভেঙে গেছে। এ ছাড়া আরও একাধিক এলাকায় পাউবোর বেড়িবাঁধ ভেঙে যাওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে।
চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জেপি দেওয়ান বলেন, ঢলের পানি হঠাৎ বেড়ে যাওয়ায় বন্যা দেখা দেয়। পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থান করা লোকজনকে সমতলের নিরাপদ স্থানে সরে যেতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের তালিকা প্রস্তুত করতে জনপ্রতিনিধিদের জানানো হয়েছে।
পেকুয়া ইউএনও পূর্বিতা চাকমা বলেন, পাহাড়ি ঢলে উপজেলার সদর, রাজাখালী, উজানটিয়া, মগনামা, টৈটং, বারবাকিয়া ও শিলখালীর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।
কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান বলেন, ভারী বৃষ্টিপাতে পাহাড় এলাকায় ঝুঁকিতে থাকা লোকজনকে সরিয়ে নিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে ট্রাকের চাপায় রবিউল ইসলাম রবি (৪২) নামের এক স্কুলশিক্ষক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় ট্রাক চালক সুমন শেখকে (২৯) আটক করেছে পুলিশ।
৫ মিনিট আগেবগুড়ায় চলতি আমন মৌসুমে ৩৩ টাকা কেজি দরে ধান এবং ৪৭ টাকা কেজি দরে চাল কিনবে খাদ্য বিভাগ। ১৭ নভেম্বর থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ধান এবং ১৭ নভেম্বর থেকে ১৫ মার্চ পর্যন্ত সিদ্ধ ও আতপ চাল সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে সংগ্রহ করা হবে।
১০ মিনিট আগেরাজশাহীতে যুবলীগ কর্মী মিম (২৮) হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন হয়েছে। আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টায় নগরের সাহেববাজার জিরো পয়েন্টে এ কর্মসূচির আয়োজন করে নিহতের পরিবার। মানববন্ধন থেকে মিম হত্যা মামলার আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানানো হয়।
১১ মিনিট আগেনাছিমা খাতুন বলেন, ‘আমার স্বামীর একার উপার্জনেই দুই সন্তানসহ আমাদের চারজনের সংসার চলে। সহায়-সম্পত্তি না থাকায় বাধ্য হয়ে তিনি ঢাকায় গিয়ে রিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন। ঢাকার সাভারে একটি বাসা ভাড়া নিয়ে কয়েকজন একসঙ্গে থাকেন। আমার জানামতে তিনি কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গেও সম্পৃক্ত নন। কিন্তু ১৬ নভেম্বর
১৩ মিনিট আগে