মারুফ কিবরিয়া ও রফিকুল ইসলাম খান, বরিশাল থেকে
বুধ থেকে রোববার। টানা চার দিন উত্তপ্ত এক নগরী। মুখোমুখি আমলাতন্ত্র আর রাজনীতি। কী হতে যাচ্ছে বরিশালে? নগরপিতার ভাগ্যেই-বা কী আছে? তাঁর পক্ষ থেকে পুলিশ প্রশাসনের বিরুদ্ধে পাল্টা মামলা হয়েছে। দিনের বেলায় এই মামলার পর রাতে দেখা গেল দুই পক্ষ একসঙ্গে নৈশভোজ সারল। তার আগে একপ্রস্ত বৈঠক। তিন ঘণ্টার সেই বৈঠকে শান্ত হলো চার দিনের উত্তপ্ত পরিস্থিতি। শুধু একটু খেদ থেকে গেল এই যে বিবাদের সূত্র যাঁকে দিয়ে শুরু, সদর উপজেলার সেই ইউএনও থাকলেন না রোববার রাতের সেই বৈঠক বা নৈশভোজে।
গত বুধবার রাতে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুনিবুর রহমানের সরকারি বাসভবনে হামলা ও পুলিশের সঙ্গে আওয়ামী লীগের কর্মীদের সংঘর্ষ। এর জের ধরে সিটি মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহকে প্রধান আসামি করে মামলা করে পুলিশ প্রশাসন। মেয়রের পদত্যাগ দাবি করে কঠোর ভাষায় বিবৃতি দেয় বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারদের সংগঠন। মেয়রের পক্ষ থেকেও নেওয়া হয় কঠোর অবস্থান। রোববার ইউএনও এবং সদর থানার ওসির বিরুদ্ধে করা হয় পাল্টা মামলা। তবে দিন গড়িয়ে রাত নামার পর পাল্টে যায় দৃশ্যপট। যদিও শেষ পর্যন্ত দুই পক্ষের মধ্যে কী সমঝোতা হয়েছে—এসব বিষয় নিয়ে প্রকাশ্যে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি আওয়ামী লীগ ও প্রশাসনের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা।
যেভাবে সমঝোতা হয়
রোববার দুপুরে স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী তাজুল ইসলাম চৌধুরী তাঁর দপ্তরে সাংবাদিকদের জানান, বরিশালের ঘটনা সমঝোতার মাধ্যমে সমাধান হবে। এরপরেই বরিশাল নগরীতে গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে যে দুই পক্ষের মধ্যে সমঝোতা হচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আওয়ামী লীগের সর্বোচ্চ পর্যায়ে শনিবার থেকেই সমঝোতা নিয়ে তোড়জোড় শুরু হয়।
যেভাবেই হোক দুই পক্ষকে শান্ত করার জন্য চাপ ছিল দল ও সরকার উভয় পক্ষ থেকে। কেন্দ্র থেকে মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে বরিশালের ঘটনাটি দেখভাল করার দায়িত্ব দেওয়া হয়। এরপর বরিশাল বিভাগীয় কমিশনার মো. সাইফুল ইসলাম বাদলকে ঢাকায় তলব করা হয়। তিনি ঢাকায় গিয়ে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম চৌধুরীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এরপরেই দুপক্ষের সমঝোতার বিষয়টির গতি পায়।
রোববার বিভাগীয় কমিশনার ঢাকা থেকে ফিরলে রাতে তাঁর বাসভবনে যান সিটি মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এ কে এম জাহাঙ্গীর, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তালুকদার মো. ইউনুস, সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র গাজী নঈমুল হোসেন লিটুসহ আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় নেতারা। নগরীর কালীবাড়ি সড়কে মেয়রের বাসা থেকে একযোগে রওনা হয়ে রাত সাড়ে ৮টার দিকে রাজা বাহাদুর সড়কে বিভাগীয় কমিশনারের বাসায় পৌঁছান তাঁরা। এরপর রাত সাড়ে ১১টার দিকে তাঁদের সঙ্গে বিভাগীয় কমিশনারসহ মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. শাহাবুদ্দিন খান, ডিআইজি এস এম আক্তারুজ্জামান, জেলা প্রশাসক মো. জসিম উদ্দিন হায়দার, পুলিশ সুপার মারুফ হোসেনের ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ পেলে সমঝোতার বিষয়টি ছড়িয়ে পড়ে সারা দেশে।
জানা গেছে, আলোচনা শেষে নৈশভোজে অংশ নেয় দুই পক্ষ। তবে সদর ইউএনও মুনিবুর রহমান বৈঠক বা নৈশভোজে উপস্থিত ছিলেন না বলে জানা গেছে।
বৈঠক শেষে রাতেই সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে একটি বিবৃতি দেওয়া হয় গণমাধ্যমে। এতে বৈঠকের কথা উল্লেখ করে বলা হয়, অতীতের সব ভুল-বোঝাবুঝি ভুলে নগরের উন্নয়নে নগর প্রশাসন ও জেলা প্রশাসন একসঙ্গে কাজ করবে।
সমঝোতা নিয়ে যে যা বলছেন
মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এ কে এম জাহাঙ্গীর গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বাহিনীর সঙ্গে আমাদের মধ্যে একটি ভুল-বোঝাবুঝি ছিল। ঢাকা থেকে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের পরামর্শে বিভাগীয় কমিশনারের উদ্যোগে আমরা একটি সমাধানে পৌঁছেছি। আমাদের ত্রুটিবিচ্যুতি ছিল, আমরা সেগুলো উপলব্ধি করতে পেরেছি। তাঁদের ভুলও তাঁরা বুঝতে পেরেছেন।’
‘যা হয়েছে, ভালো হয়েছে’ মন্তব্য করে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ তালুকদার ইউনুস বলেন, ‘এর বেশি কিছু বলার মতো পরিস্থিতি হয়নি।’
তবে আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল কয়েকজন নেতা নাম না প্রকাশ করার শর্তে জানান, সমঝোতা অনুযায়ী পাল্টাপাল্টি দায়ের করা মামলাগুলো তদন্ত শেষে আইনি প্রক্রিয়াতেই নিষ্পত্তি হবে। উভয় পক্ষের সমঝোতা হওয়ায় অভিযুক্ত ব্যক্তিদের আদালত থেকে জামিন পাওয়া সহজ হবে। এসব বিষয় নিয়ে দুপক্ষ আবারও বসবে।
এ বিষয়ে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার শাহাবুদ্দিন খান বলেন, ‘আইনের কাঠামোর মধ্যেই মামলাগুলোর সমাধান হবে। স্থিতিশীল পরিবেশ সবাই আশা করি।’
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে ইউএনও মুনিবুর রহমান বলেন, ‘এখানে আমার তেমন কিছু বলার নেই। আমার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বিষয়টি নিয়ে বসেছেন। আর মামলার বিষয়েও এ মুহূর্তে কিছু করার নেই। আইনি প্রক্রিয়ায় যখন যেভাবে চলবে, সেভাবেই কাজ করতে হবে।’
বিবৃতি নিয়ে সচিবদের দ্বিমত
বরিশালের ঘটনায় প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন যে ভাষায় বিবৃতি দিয়েছে, তার সঙ্গে সচিব ও বিভাগীয় কমিশনাররা দ্বিমত পোষণ করেছেন বলে জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম। গতকাল রাজধানীতে মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘তাঁরা বলেছেন, এটি ভুল হয়েছে। গতকাল রোববার এক সভায় উপস্থিত সচিব ও বিভাগীয় কমিশনাররা ওই মত দিয়েছেন।’
বুধ থেকে রোববার। টানা চার দিন উত্তপ্ত এক নগরী। মুখোমুখি আমলাতন্ত্র আর রাজনীতি। কী হতে যাচ্ছে বরিশালে? নগরপিতার ভাগ্যেই-বা কী আছে? তাঁর পক্ষ থেকে পুলিশ প্রশাসনের বিরুদ্ধে পাল্টা মামলা হয়েছে। দিনের বেলায় এই মামলার পর রাতে দেখা গেল দুই পক্ষ একসঙ্গে নৈশভোজ সারল। তার আগে একপ্রস্ত বৈঠক। তিন ঘণ্টার সেই বৈঠকে শান্ত হলো চার দিনের উত্তপ্ত পরিস্থিতি। শুধু একটু খেদ থেকে গেল এই যে বিবাদের সূত্র যাঁকে দিয়ে শুরু, সদর উপজেলার সেই ইউএনও থাকলেন না রোববার রাতের সেই বৈঠক বা নৈশভোজে।
গত বুধবার রাতে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুনিবুর রহমানের সরকারি বাসভবনে হামলা ও পুলিশের সঙ্গে আওয়ামী লীগের কর্মীদের সংঘর্ষ। এর জের ধরে সিটি মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহকে প্রধান আসামি করে মামলা করে পুলিশ প্রশাসন। মেয়রের পদত্যাগ দাবি করে কঠোর ভাষায় বিবৃতি দেয় বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারদের সংগঠন। মেয়রের পক্ষ থেকেও নেওয়া হয় কঠোর অবস্থান। রোববার ইউএনও এবং সদর থানার ওসির বিরুদ্ধে করা হয় পাল্টা মামলা। তবে দিন গড়িয়ে রাত নামার পর পাল্টে যায় দৃশ্যপট। যদিও শেষ পর্যন্ত দুই পক্ষের মধ্যে কী সমঝোতা হয়েছে—এসব বিষয় নিয়ে প্রকাশ্যে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি আওয়ামী লীগ ও প্রশাসনের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা।
যেভাবে সমঝোতা হয়
রোববার দুপুরে স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী তাজুল ইসলাম চৌধুরী তাঁর দপ্তরে সাংবাদিকদের জানান, বরিশালের ঘটনা সমঝোতার মাধ্যমে সমাধান হবে। এরপরেই বরিশাল নগরীতে গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে যে দুই পক্ষের মধ্যে সমঝোতা হচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আওয়ামী লীগের সর্বোচ্চ পর্যায়ে শনিবার থেকেই সমঝোতা নিয়ে তোড়জোড় শুরু হয়।
যেভাবেই হোক দুই পক্ষকে শান্ত করার জন্য চাপ ছিল দল ও সরকার উভয় পক্ষ থেকে। কেন্দ্র থেকে মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে বরিশালের ঘটনাটি দেখভাল করার দায়িত্ব দেওয়া হয়। এরপর বরিশাল বিভাগীয় কমিশনার মো. সাইফুল ইসলাম বাদলকে ঢাকায় তলব করা হয়। তিনি ঢাকায় গিয়ে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম চৌধুরীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এরপরেই দুপক্ষের সমঝোতার বিষয়টির গতি পায়।
রোববার বিভাগীয় কমিশনার ঢাকা থেকে ফিরলে রাতে তাঁর বাসভবনে যান সিটি মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এ কে এম জাহাঙ্গীর, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তালুকদার মো. ইউনুস, সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র গাজী নঈমুল হোসেন লিটুসহ আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় নেতারা। নগরীর কালীবাড়ি সড়কে মেয়রের বাসা থেকে একযোগে রওনা হয়ে রাত সাড়ে ৮টার দিকে রাজা বাহাদুর সড়কে বিভাগীয় কমিশনারের বাসায় পৌঁছান তাঁরা। এরপর রাত সাড়ে ১১টার দিকে তাঁদের সঙ্গে বিভাগীয় কমিশনারসহ মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. শাহাবুদ্দিন খান, ডিআইজি এস এম আক্তারুজ্জামান, জেলা প্রশাসক মো. জসিম উদ্দিন হায়দার, পুলিশ সুপার মারুফ হোসেনের ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ পেলে সমঝোতার বিষয়টি ছড়িয়ে পড়ে সারা দেশে।
জানা গেছে, আলোচনা শেষে নৈশভোজে অংশ নেয় দুই পক্ষ। তবে সদর ইউএনও মুনিবুর রহমান বৈঠক বা নৈশভোজে উপস্থিত ছিলেন না বলে জানা গেছে।
বৈঠক শেষে রাতেই সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে একটি বিবৃতি দেওয়া হয় গণমাধ্যমে। এতে বৈঠকের কথা উল্লেখ করে বলা হয়, অতীতের সব ভুল-বোঝাবুঝি ভুলে নগরের উন্নয়নে নগর প্রশাসন ও জেলা প্রশাসন একসঙ্গে কাজ করবে।
সমঝোতা নিয়ে যে যা বলছেন
মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এ কে এম জাহাঙ্গীর গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বাহিনীর সঙ্গে আমাদের মধ্যে একটি ভুল-বোঝাবুঝি ছিল। ঢাকা থেকে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের পরামর্শে বিভাগীয় কমিশনারের উদ্যোগে আমরা একটি সমাধানে পৌঁছেছি। আমাদের ত্রুটিবিচ্যুতি ছিল, আমরা সেগুলো উপলব্ধি করতে পেরেছি। তাঁদের ভুলও তাঁরা বুঝতে পেরেছেন।’
‘যা হয়েছে, ভালো হয়েছে’ মন্তব্য করে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ তালুকদার ইউনুস বলেন, ‘এর বেশি কিছু বলার মতো পরিস্থিতি হয়নি।’
তবে আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল কয়েকজন নেতা নাম না প্রকাশ করার শর্তে জানান, সমঝোতা অনুযায়ী পাল্টাপাল্টি দায়ের করা মামলাগুলো তদন্ত শেষে আইনি প্রক্রিয়াতেই নিষ্পত্তি হবে। উভয় পক্ষের সমঝোতা হওয়ায় অভিযুক্ত ব্যক্তিদের আদালত থেকে জামিন পাওয়া সহজ হবে। এসব বিষয় নিয়ে দুপক্ষ আবারও বসবে।
এ বিষয়ে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার শাহাবুদ্দিন খান বলেন, ‘আইনের কাঠামোর মধ্যেই মামলাগুলোর সমাধান হবে। স্থিতিশীল পরিবেশ সবাই আশা করি।’
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে ইউএনও মুনিবুর রহমান বলেন, ‘এখানে আমার তেমন কিছু বলার নেই। আমার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বিষয়টি নিয়ে বসেছেন। আর মামলার বিষয়েও এ মুহূর্তে কিছু করার নেই। আইনি প্রক্রিয়ায় যখন যেভাবে চলবে, সেভাবেই কাজ করতে হবে।’
বিবৃতি নিয়ে সচিবদের দ্বিমত
বরিশালের ঘটনায় প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন যে ভাষায় বিবৃতি দিয়েছে, তার সঙ্গে সচিব ও বিভাগীয় কমিশনাররা দ্বিমত পোষণ করেছেন বলে জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম। গতকাল রাজধানীতে মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘তাঁরা বলেছেন, এটি ভুল হয়েছে। গতকাল রোববার এক সভায় উপস্থিত সচিব ও বিভাগীয় কমিশনাররা ওই মত দিয়েছেন।’
রাজধানীর ঢাকা সিটি কলেজকে বর্তমান অবস্থান থেকে সরিয়ে নেওয়াসহ ৯ দফা দাবি জানিয়েছে ঢাকা কলেজ কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে ঢাকা কলেজ অডিটোরিয়ামে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।
৮ মিনিট আগেবাগেরহাটে ক্ষুদ্র কুটির ও মাঝারি (সিএমএসএমই) খাতে ৩২ জন নারী উদ্যোক্তার মধ্যে ১ কোটি ৬১ লাখ টাকার ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। আজ বুধবার বাগেরহাট চিংড়ি গবেষণা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে উদ্যোক্তাদের এক সমাবেশে এই ঋণের চেক বিতরণ করা হয়।
৪২ মিনিট আগেবেতন বৃদ্ধির দাবিতে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের নগর ভবন ঘেরাও করেছেন পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা। তাঁরা আজ বুধবার বেলা সাড়ে ৩টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত কর্মকর্তাদের অবরুদ্ধ করে রাখেন। পরে তাঁদের নিয়ে বৈঠক করে বেতন বাড়ানো হয়।
৪৪ মিনিট আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ (স্নাতক) ভর্তি পরীক্ষা ১ মার্চ থেকে শুরু হয়ে চলবে ২২ মার্চ পর্যন্ত। এবারের ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে