বরিশাল প্রতিনিধি
সারা দেশে যাত্রীবাহী লঞ্চ চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার দুপুর থেকে লঞ্চ মালিকেরা লোকসানের হাত থেকে বাঁচতে লঞ্চ না চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির কারণে লঞ্চভাড়া পুনর্নির্ধারণের দাবি জানিয়েছিলেন লঞ্চ মালিকেরা। এর ফলে বরিশালে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন হাজার হাজার যাত্রী।
আজ বিকেলে বাংলাদেশ নৌযান চলাচল যাত্রী পরিবহন সংস্থার কেন্দ্রীয় সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহবুব উদ্দিন আহমেদ (বীর বিক্রম) সাংবাদিকদের বলেন, শুক্রবার দুপুরে মালিক সমিতির এক জরুরি সভায় লঞ্চ মালিকেরা ভাড়া বাড়ানোর দাবি করেন। তখন ওই সভা থেকে ভাড়া বৃদ্ধির ব্যাপারে সিদ্ধান্ত দেওয়ার জন্য বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলি। আজ বেলা ১২টার মধ্যে সিদ্ধান্ত জানাবার কথা বলেছিলেন বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান। কিন্তু তিনি কোন সিদ্ধান্ত না দেওয়ায় মালিকেরা লোকসান দিয়ে লঞ্চ চালাবেন না বলে জানিয়েছেন।
এদিকে লঞ্চ চলাচল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্তে ঢাকা থেকে বরিশালসহ দক্ষিণাঞ্চলের প্রায় অর্ধশত রুটে যাত্রীবাহী কোনো লঞ্চ চলছে না। অপরদিকে দক্ষিণাঞ্চল থেকেও শনিবার কোন লঞ্চ রাজধানীর উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়নি। শুক্রবার বাস চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর লঞ্চ চলাচল অব্যাহত থাকায় রাজধানীমুখী মানুষের ভোগান্তি কিছুটা কম হয়েছিল। কিন্তু শনিবার লঞ্চও বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বরিশাল ও আশপাশের জেলার যাত্রীরা চরম দুর্ভোগে পড়েছেন।
সরেজমিনে বরিশাল নৌবন্দর ঘুরে আজ দুপুরে সকল লঞ্চ নোঙর করা দেখো গেছে। অভ্যন্তরীণ রুটের যাত্রীরা এসে ফিরে গেছেন। ঢাকা-বরিশাল রুটের লঞ্চের টিকিট ফেরত দেওয়ার কথা বললেও যাত্রীদের দুর্ভোগের পড়তে হয়।
বাংলাদেশ নৌযান চলাচল যাত্রী পরিবহন সংস্থার কেন্দ্রীয় সহসভাপতি ও ঢাকা-বরিশাল রুটে চলাচলকারী সুন্দরবন নেভিগেশনের স্বত্বাধিকারী বরিশাল সদর উপজেলা চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান রিন্টু বলেন, ২০১৩ সালের পর একাধিকবার জ্বালানি তেলের দাম বাড়লেও লঞ্চ ভাড়া সমন্বয় করা হয়নি। চলমান প্রেক্ষাপটে আমরা চাই শতভাগ ভাড়া বৃদ্ধি করা হোক। করোনাকালে আমরা চরম আর্থিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। লোকসান দিয়ে আর লঞ্চ চালানো সম্ভব নয়।
ঢাকা বিশেষ ট্রাইব্যুনালের স্টেনোগ্রাফার সাইফুল ইসলাম চৌধুরী বৃহস্পতিবার বরিশালে এসেছিলেন পারিবারিক প্রয়োজনে। শনিবার লঞ্চে তাঁর বুকিং ছিল। কিন্তু লঞ্চ বন্ধ হওয়ায় তিনি সড়কপথে ভাঙা হয়ে ঢাকা যাচ্ছেন মোটরসাইকেলে। এভাবেই দক্ষিণাঞ্চলের হাজার হাজার যাত্রীরা লঞ্চ চলাচল বন্ধ হওয়ায় দুর্ভোগ মাথায় নিয়ে রাজধানীমুখী হচ্ছেন।
এব্যপারে বরিশাল-ঢাকা নৌপথের কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের সহকারী ব্যবস্থাপক রিয়াজুল করীম বেলাল বলেন, মালিক সমিতির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আজ শনিবার তাঁদের লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে না। অগ্রিম বুকিং নেওয়া কেবিন যাত্রীদের টাকা ফেরত দেওয়া হচ্ছে।
সারা দেশে যাত্রীবাহী লঞ্চ চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার দুপুর থেকে লঞ্চ মালিকেরা লোকসানের হাত থেকে বাঁচতে লঞ্চ না চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির কারণে লঞ্চভাড়া পুনর্নির্ধারণের দাবি জানিয়েছিলেন লঞ্চ মালিকেরা। এর ফলে বরিশালে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন হাজার হাজার যাত্রী।
আজ বিকেলে বাংলাদেশ নৌযান চলাচল যাত্রী পরিবহন সংস্থার কেন্দ্রীয় সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহবুব উদ্দিন আহমেদ (বীর বিক্রম) সাংবাদিকদের বলেন, শুক্রবার দুপুরে মালিক সমিতির এক জরুরি সভায় লঞ্চ মালিকেরা ভাড়া বাড়ানোর দাবি করেন। তখন ওই সভা থেকে ভাড়া বৃদ্ধির ব্যাপারে সিদ্ধান্ত দেওয়ার জন্য বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলি। আজ বেলা ১২টার মধ্যে সিদ্ধান্ত জানাবার কথা বলেছিলেন বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান। কিন্তু তিনি কোন সিদ্ধান্ত না দেওয়ায় মালিকেরা লোকসান দিয়ে লঞ্চ চালাবেন না বলে জানিয়েছেন।
এদিকে লঞ্চ চলাচল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্তে ঢাকা থেকে বরিশালসহ দক্ষিণাঞ্চলের প্রায় অর্ধশত রুটে যাত্রীবাহী কোনো লঞ্চ চলছে না। অপরদিকে দক্ষিণাঞ্চল থেকেও শনিবার কোন লঞ্চ রাজধানীর উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়নি। শুক্রবার বাস চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর লঞ্চ চলাচল অব্যাহত থাকায় রাজধানীমুখী মানুষের ভোগান্তি কিছুটা কম হয়েছিল। কিন্তু শনিবার লঞ্চও বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বরিশাল ও আশপাশের জেলার যাত্রীরা চরম দুর্ভোগে পড়েছেন।
সরেজমিনে বরিশাল নৌবন্দর ঘুরে আজ দুপুরে সকল লঞ্চ নোঙর করা দেখো গেছে। অভ্যন্তরীণ রুটের যাত্রীরা এসে ফিরে গেছেন। ঢাকা-বরিশাল রুটের লঞ্চের টিকিট ফেরত দেওয়ার কথা বললেও যাত্রীদের দুর্ভোগের পড়তে হয়।
বাংলাদেশ নৌযান চলাচল যাত্রী পরিবহন সংস্থার কেন্দ্রীয় সহসভাপতি ও ঢাকা-বরিশাল রুটে চলাচলকারী সুন্দরবন নেভিগেশনের স্বত্বাধিকারী বরিশাল সদর উপজেলা চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান রিন্টু বলেন, ২০১৩ সালের পর একাধিকবার জ্বালানি তেলের দাম বাড়লেও লঞ্চ ভাড়া সমন্বয় করা হয়নি। চলমান প্রেক্ষাপটে আমরা চাই শতভাগ ভাড়া বৃদ্ধি করা হোক। করোনাকালে আমরা চরম আর্থিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। লোকসান দিয়ে আর লঞ্চ চালানো সম্ভব নয়।
ঢাকা বিশেষ ট্রাইব্যুনালের স্টেনোগ্রাফার সাইফুল ইসলাম চৌধুরী বৃহস্পতিবার বরিশালে এসেছিলেন পারিবারিক প্রয়োজনে। শনিবার লঞ্চে তাঁর বুকিং ছিল। কিন্তু লঞ্চ বন্ধ হওয়ায় তিনি সড়কপথে ভাঙা হয়ে ঢাকা যাচ্ছেন মোটরসাইকেলে। এভাবেই দক্ষিণাঞ্চলের হাজার হাজার যাত্রীরা লঞ্চ চলাচল বন্ধ হওয়ায় দুর্ভোগ মাথায় নিয়ে রাজধানীমুখী হচ্ছেন।
এব্যপারে বরিশাল-ঢাকা নৌপথের কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের সহকারী ব্যবস্থাপক রিয়াজুল করীম বেলাল বলেন, মালিক সমিতির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আজ শনিবার তাঁদের লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে না। অগ্রিম বুকিং নেওয়া কেবিন যাত্রীদের টাকা ফেরত দেওয়া হচ্ছে।
বরিশালের গৌরনদী পৌর বিএনপির সাবেক এক নেতাকে হত্যার হুমকির অভিযোগ উঠেছে বিএনপির আরেক নেতার বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় গৌরনদী মডেল থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে।
৩ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরখানের শাহ কবীর (রহ.) মাজার থেকে অজ্ঞাত এক বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাঁর বয়স আনুমানিক ৬০ বছর। আজ শনিবার সন্ধ্যায় জিয়ারতকারীদের বিশ্রামাগার থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ
৫ মিনিট আগেজানাজার পর আমাকে ও ছেলে সাদ বিন আজিজুর রহমানকে র্যাব তাদের কার্যালয়ে নিয়ে যায়। এরপর সাদকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। তখন আমি পাশের রুমে বসে ছিলাম। সাদকে অনেক টর্চার করা হচ্ছে আমি বুঝতে পারি। মনে হয় এ কারণেই সাদ তার মাকে হত্যার স্বীকারোক্তি দিয়েছিল।
১৬ মিনিট আগেবরগুনার বেতাগী উপজেলার মোকামিয়া ইউনিয়নের মোকামিয়া লঞ্চঘাট থেকে উত্তর দিকে বেড়িবাঁধের দুই কিলোমিটার রাস্তা বেহাল। বেতাগী থেকে মোকামিয়া যেতে বেড়িবাঁধের প্রায় ৯ কিলোমিটার রাস্তার প্রায় ৭ কিলোমিটার পাকা হলেও মাত্র দুই কিলোমিটার রাস্তা এখনো কাঁচা। যে কারণে এই রাস্তা দিয়ে চলাচলকারী মানুষ প্রতিদিন...
২৭ মিনিট আগে