বরগুনা ও পাথরঘাটা প্রতিনিধি
বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলা আওয়ামী লীগের এক নেতার নামে ডাকযোগে আসা পদত্যাগপত্র নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে। উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তরে আসা পদত্যাগপত্রটি পাথরঘাটা উপজেলা আওয়ামী লীগের এক নেতা ফেসবুকে প্রকাশ করলে বিষয়টি নিয়ে বিব্রতকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। পরে সংবাদ সম্মেলন করে ওই আওয়ামী লীগ নেতা পদত্যাগপত্রটি ভুয়া বলে উল্লেখ করেন।
পাথরঘাটা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাবির হোসেন জানান, বুধবার ডাকযোগে পাথরঘাটা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বরাবরে একটি চিঠি আসে। চিঠি চিঠি খুলে তিনি দেখতে পান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এবং রায়হানপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান রূপক দলীয় পদ থেকে অব্যাহতি চেয়ে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন। পদত্যাগের চারটি কারণ উল্লেখ করেছেন তিনি।
চিঠিতে লেখা ছিল—একজন ধর্মপ্রাণ মুসলমান হিসেবে মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছিল, এ ছাড়া রাতে ভোটের ব্যবস্থা করা হয়েছে, ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি। আওয়ামী লীগের শাসনামলে নির্বাচন ব্যবস্থা ধ্বংস করে রাতে ভোটের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ কারণে আমি ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারিনি এবং এই দলের সঙ্গে রাজনীতি করব না। এ ছাড়া সাবেক সফল প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নিশ্চিত করছে না সরকার। তাঁকেও মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। এসব কারণে দলীয় পদ থেকে অব্যাহতি চেয়েছেন।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাবির হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘এসব লেখা দেখে আমার সন্দেহ হওয়ায় আমি বিষয়টি নিয়ে দলীয় অন্য নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করি এবং চিঠিটি তাঁদের দেখাই। পরে মিজানুর রহমান রূপকের সঙ্গে কথা বলি। তখন রূপক জানান, তিনি এ রকম কোনো পদত্যাগপত্র পাঠাননি। মূলত মিজানুর রহমান রূপকের নামে ষড়যন্ত্র মূলকভাবে কে বা কারা পদত্যাগপত্রটি উপজেলা আওয়ামী লীগের কাছে পাঠিয়েছিল। আমরা এ বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছি যে, মিজানুর রহমান রূপক ওই পদত্যাগপত্রটি পাঠাননি, এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ ছিল।’
পদত্যাগপত্রটি নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে পোস্ট করেছিলেন পাথরঘাটা উপজেলা আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া পিয়ার। যোগাযোগ করা হলে পিয়ার বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে পদত্যাগ পত্রটি পাওয়ার পরে আমি হতবাক হয়ে গিয়েছিলাম এবং ফেসবুকে পদত্যাগপত্রটি পোস্ট করেছিলাম। পরে মিজানুর রহমান রূপকের সঙ্গে ফোনে কথা বলার পরে এটি একটি ষড়যন্ত্র বলে নিশ্চিত হই এবং ফেসবুক থেকে ওই পদত্যাগপত্রটি ডিলিট করে দেই।’
এ ঘটনার পর বুধবার বিকেলে পাথরঘাটা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে মিজানুর রহমান রূপক বলেন, তাঁর বিরুদ্ধে একটি মহল দীর্ঘদিন ধরেই ষড়যন্ত্র করে আসছে। তিনি বলেন, ‘এই মিথ্যা ও বানোয়াট পদত্যাগপত্র ছড়িয়ে আমার ভাবমূর্তি ও সম্মান ক্ষুণ্ন করেছে। আমি এ বিষয়ে পাথরঘাটা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছি।’
থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহ আলম হাওলাদার বলেন, ‘বুধবার বেলা ১১টার দিকে আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান রূপক থানায় উপস্থিত হয়ে একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন। আমরা বিষয়টি তদন্ত করে এ ঘটনায় কারা জড়িত তাদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনার চেষ্টা চালাচ্ছি।’
বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলা আওয়ামী লীগের এক নেতার নামে ডাকযোগে আসা পদত্যাগপত্র নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে। উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তরে আসা পদত্যাগপত্রটি পাথরঘাটা উপজেলা আওয়ামী লীগের এক নেতা ফেসবুকে প্রকাশ করলে বিষয়টি নিয়ে বিব্রতকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। পরে সংবাদ সম্মেলন করে ওই আওয়ামী লীগ নেতা পদত্যাগপত্রটি ভুয়া বলে উল্লেখ করেন।
পাথরঘাটা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাবির হোসেন জানান, বুধবার ডাকযোগে পাথরঘাটা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বরাবরে একটি চিঠি আসে। চিঠি চিঠি খুলে তিনি দেখতে পান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এবং রায়হানপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান রূপক দলীয় পদ থেকে অব্যাহতি চেয়ে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন। পদত্যাগের চারটি কারণ উল্লেখ করেছেন তিনি।
চিঠিতে লেখা ছিল—একজন ধর্মপ্রাণ মুসলমান হিসেবে মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছিল, এ ছাড়া রাতে ভোটের ব্যবস্থা করা হয়েছে, ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি। আওয়ামী লীগের শাসনামলে নির্বাচন ব্যবস্থা ধ্বংস করে রাতে ভোটের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ কারণে আমি ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারিনি এবং এই দলের সঙ্গে রাজনীতি করব না। এ ছাড়া সাবেক সফল প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নিশ্চিত করছে না সরকার। তাঁকেও মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। এসব কারণে দলীয় পদ থেকে অব্যাহতি চেয়েছেন।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাবির হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘এসব লেখা দেখে আমার সন্দেহ হওয়ায় আমি বিষয়টি নিয়ে দলীয় অন্য নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করি এবং চিঠিটি তাঁদের দেখাই। পরে মিজানুর রহমান রূপকের সঙ্গে কথা বলি। তখন রূপক জানান, তিনি এ রকম কোনো পদত্যাগপত্র পাঠাননি। মূলত মিজানুর রহমান রূপকের নামে ষড়যন্ত্র মূলকভাবে কে বা কারা পদত্যাগপত্রটি উপজেলা আওয়ামী লীগের কাছে পাঠিয়েছিল। আমরা এ বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছি যে, মিজানুর রহমান রূপক ওই পদত্যাগপত্রটি পাঠাননি, এটা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ ছিল।’
পদত্যাগপত্রটি নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে পোস্ট করেছিলেন পাথরঘাটা উপজেলা আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া পিয়ার। যোগাযোগ করা হলে পিয়ার বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে পদত্যাগ পত্রটি পাওয়ার পরে আমি হতবাক হয়ে গিয়েছিলাম এবং ফেসবুকে পদত্যাগপত্রটি পোস্ট করেছিলাম। পরে মিজানুর রহমান রূপকের সঙ্গে ফোনে কথা বলার পরে এটি একটি ষড়যন্ত্র বলে নিশ্চিত হই এবং ফেসবুক থেকে ওই পদত্যাগপত্রটি ডিলিট করে দেই।’
এ ঘটনার পর বুধবার বিকেলে পাথরঘাটা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে মিজানুর রহমান রূপক বলেন, তাঁর বিরুদ্ধে একটি মহল দীর্ঘদিন ধরেই ষড়যন্ত্র করে আসছে। তিনি বলেন, ‘এই মিথ্যা ও বানোয়াট পদত্যাগপত্র ছড়িয়ে আমার ভাবমূর্তি ও সম্মান ক্ষুণ্ন করেছে। আমি এ বিষয়ে পাথরঘাটা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছি।’
থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহ আলম হাওলাদার বলেন, ‘বুধবার বেলা ১১টার দিকে আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান রূপক থানায় উপস্থিত হয়ে একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন। আমরা বিষয়টি তদন্ত করে এ ঘটনায় কারা জড়িত তাদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনার চেষ্টা চালাচ্ছি।’
কেঁদে কেঁদে বাবার কাছে প্রাণভিক্ষা চেয়েছিল তিন বছরের শিশু মুসা; কিন্তু বাবা আহাদ মোল্লা থামেননি। গলা কেটে তিনি হত্যা করেন মুসাকে। এর আগে বড় ছেলে সাত বছরের রোহানকে একইভাবে হত্যা করেন আহাদ। তারপর নিজের গলায় ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। এই ভয়াবহ ও মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে গতকাল শনিবার সকালে রাজধানী
১৮ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরায় ‘চোর পেটানোকে’ কেন্দ্র করে এলাকাবাসী ও সাপ্পরো ডেন্টাল কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন। এ সময় কলেজ হোস্টেলে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টরের ৭ /সি নম্বর সড়কের হোস্টেল এলাকায় শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৯টা থেকে সোয়া ১০টা পর্যন্ত সংঘর্ষ
৮ ঘণ্টা আগেপালানোর সময় বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার হয়েছেন বেসরকারি টেলিভিশন দেশ টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আরিফ হাসান। শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাতে ইমিগ্রেশন পুলিশ তাঁকে বিমানবন্দর থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৮ ঘণ্টা আগেজধানীর হাজারীবাগে সাইকেল চোর ধরতে গিয়ে খুন হয় কিশোর সাহাদাৎ হোসেন শান্ত। হত্যার সঙ্গে জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে হাজারীবাগ থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন মো. শুকুর আলী (২২), মো. সিয়াম (২০) ও মো. শাকিল হোসেন (২৩)। তাঁদের কাছ থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ধারালো একটি চাকু উদ্ধার করা হয়েছে
৯ ঘণ্টা আগে