নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বরিশাল শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত আইন মহাবিদ্যালয়ে (ল কলেজ) ঢুকে একদল সন্ত্রাসী ছাত্র ও শিক্ষকের ওপর হামলা চালিয়েছে। এ সময় সন্ত্রাসীরা কলেজের সভাপতি আনোয়ার হোসেনকে মেরে বিবস্ত্র করে ফেলে। ক্লাস থেকে টেনে বের করে মারধর করা হয় শিক্ষককে। ভাঙচুর করা হয় কলেজের জিনিসপত্র।
মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় এ ঘটনা ঘটেছে। হামলার সঙ্গে জড়িত ছাত্রলীগের কর্মী আরিফুর রহমান অপু প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুকের অনুসারী বলে অভিযোগ উঠেছে।
ল কলেজের অধ্যক্ষ মোস্তফা জামান বলেন, ‘সন্ধ্যায় কার্যালয়ে ঢুকেই ২০-৩০ জনের একদল সন্ত্রাসী তাঁর ঘাড়ে একটি থাপ্পড় মারে। ক্লাসে ঢুকে জসিম স্যারকে মারধর করে। ছাত্র-ছাত্রীদের মারধর করা হয়েছে। কয়েকজন শিক্ষার্থীর ওপর হামলায় নাক-মুখ দিয়ে রক্ত ঝরেছে। তাঁদের শেবাচিম হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। মোবাইল ফোন ছিনতাই করা হয়েছে। বিবস্ত্র করা হয়েছে সভাপতিকে। এ সময় কলেজের জিনিসপত্রও ভাঙচুর করা হয়েছে।’
ল কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি ও আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ার হোসাইন বলেন, ‘মঙ্গলবার কলেজ খুললে কর্মচাঞ্চল্য ফিরে আসে। শিক্ষক জসিম ক্লাসে যান। আমার পাশে কয়েকজন শিক্ষক ছিলেন। হঠাৎ স্থানীয় সন্ত্রাসী আরিফুর রহমান অপু, আজিম এসে আমাকে টেনে নিয়ে মারধর ও বিবস্ত্র করে ফেলে। আমার প্যান্ট পর্যন্ত ছিঁড়ে খুলে ফেলেছে। এ সময় অপু গালিগালাজ করে বলে, সাদিকের কথায় এই কলেজ চলবে না। তখন আমি বলি, কলেজ তো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় চালায়, সাদিক নয়। হামলাকারীরা প্রতিমন্ত্রীর লোকজন।’
ঘটনাস্থলে উপস্থিত মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ বলেন, ‘নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতির ওপর হামলা করেছে। প্রশাসনকে বলা হয়েছে, যারা এর সঙ্গে জড়িত তাদের খুঁজে বের করে ব্যবস্থা নিতে।’ হামলাকারীরা কেন আপনার নাম বারবার বলেছে, এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘তা তারাই বলতে পারেন।’
তবে প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুকের অনুসারী নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অ্যাডভোকেট আফজালুল করিম বলেন, ‘তারা অযৌক্তিক কথা বলেন। আনোয়ারের কাছে অনেক টাকা পায়। পারিবারিক বিরোধও আছে। তবে ওই ঘটনায় প্রতিমন্ত্রীর কোনো লোক জড়িত নন। প্রতিমন্ত্রী কোনো ধরনের উসকানিমূলক ঘটনা না করার জন্য নির্দেশ দিয়ে গেছেন।’
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (দক্ষিণ) মো. ফজলুর রহমান। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘হামলাকারীদের শনাক্তের চেষ্টা চলছে। কলেজ কর্তৃপক্ষ লিখিত অভিযোগ দিলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বরিশাল শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত আইন মহাবিদ্যালয়ে (ল কলেজ) ঢুকে একদল সন্ত্রাসী ছাত্র ও শিক্ষকের ওপর হামলা চালিয়েছে। এ সময় সন্ত্রাসীরা কলেজের সভাপতি আনোয়ার হোসেনকে মেরে বিবস্ত্র করে ফেলে। ক্লাস থেকে টেনে বের করে মারধর করা হয় শিক্ষককে। ভাঙচুর করা হয় কলেজের জিনিসপত্র।
মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় এ ঘটনা ঘটেছে। হামলার সঙ্গে জড়িত ছাত্রলীগের কর্মী আরিফুর রহমান অপু প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুকের অনুসারী বলে অভিযোগ উঠেছে।
ল কলেজের অধ্যক্ষ মোস্তফা জামান বলেন, ‘সন্ধ্যায় কার্যালয়ে ঢুকেই ২০-৩০ জনের একদল সন্ত্রাসী তাঁর ঘাড়ে একটি থাপ্পড় মারে। ক্লাসে ঢুকে জসিম স্যারকে মারধর করে। ছাত্র-ছাত্রীদের মারধর করা হয়েছে। কয়েকজন শিক্ষার্থীর ওপর হামলায় নাক-মুখ দিয়ে রক্ত ঝরেছে। তাঁদের শেবাচিম হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। মোবাইল ফোন ছিনতাই করা হয়েছে। বিবস্ত্র করা হয়েছে সভাপতিকে। এ সময় কলেজের জিনিসপত্রও ভাঙচুর করা হয়েছে।’
ল কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি ও আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ার হোসাইন বলেন, ‘মঙ্গলবার কলেজ খুললে কর্মচাঞ্চল্য ফিরে আসে। শিক্ষক জসিম ক্লাসে যান। আমার পাশে কয়েকজন শিক্ষক ছিলেন। হঠাৎ স্থানীয় সন্ত্রাসী আরিফুর রহমান অপু, আজিম এসে আমাকে টেনে নিয়ে মারধর ও বিবস্ত্র করে ফেলে। আমার প্যান্ট পর্যন্ত ছিঁড়ে খুলে ফেলেছে। এ সময় অপু গালিগালাজ করে বলে, সাদিকের কথায় এই কলেজ চলবে না। তখন আমি বলি, কলেজ তো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় চালায়, সাদিক নয়। হামলাকারীরা প্রতিমন্ত্রীর লোকজন।’
ঘটনাস্থলে উপস্থিত মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ বলেন, ‘নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতির ওপর হামলা করেছে। প্রশাসনকে বলা হয়েছে, যারা এর সঙ্গে জড়িত তাদের খুঁজে বের করে ব্যবস্থা নিতে।’ হামলাকারীরা কেন আপনার নাম বারবার বলেছে, এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘তা তারাই বলতে পারেন।’
তবে প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুকের অনুসারী নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অ্যাডভোকেট আফজালুল করিম বলেন, ‘তারা অযৌক্তিক কথা বলেন। আনোয়ারের কাছে অনেক টাকা পায়। পারিবারিক বিরোধও আছে। তবে ওই ঘটনায় প্রতিমন্ত্রীর কোনো লোক জড়িত নন। প্রতিমন্ত্রী কোনো ধরনের উসকানিমূলক ঘটনা না করার জন্য নির্দেশ দিয়ে গেছেন।’
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (দক্ষিণ) মো. ফজলুর রহমান। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘হামলাকারীদের শনাক্তের চেষ্টা চলছে। কলেজ কর্তৃপক্ষ লিখিত অভিযোগ দিলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কেঁদে কেঁদে বাবার কাছে প্রাণভিক্ষা চেয়েছিল তিন বছরের শিশু মুসা; কিন্তু বাবা আহাদ মোল্লা থামেননি। গলা কেটে তিনি হত্যা করেন মুসাকে। এর আগে বড় ছেলে সাত বছরের রোহানকে একইভাবে হত্যা করেন আহাদ। তারপর নিজের গলায় ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। এই ভয়াবহ ও মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে গতকাল শনিবার সকালে রাজধানী
৮ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরায় ‘চোর পেটানোকে’ কেন্দ্র করে এলাকাবাসী ও সাপ্পরো ডেন্টাল কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন। এ সময় কলেজ হোস্টেলে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টরের ৭ /সি নম্বর সড়কের হোস্টেল এলাকায় শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৯টা থেকে সোয়া ১০টা পর্যন্ত সংঘর্ষ
৮ ঘণ্টা আগেপালানোর সময় বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার হয়েছেন বেসরকারি টেলিভিশন দেশ টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আরিফ হাসান। শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাতে ইমিগ্রেশন পুলিশ তাঁকে বিমানবন্দর থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৮ ঘণ্টা আগেজধানীর হাজারীবাগে সাইকেল চোর ধরতে গিয়ে খুন হয় কিশোর সাহাদাৎ হোসেন শান্ত। হত্যার সঙ্গে জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে হাজারীবাগ থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন মো. শুকুর আলী (২২), মো. সিয়াম (২০) ও মো. শাকিল হোসেন (২৩)। তাঁদের কাছ থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ধারালো একটি চাকু উদ্ধার করা হয়েছে
৯ ঘণ্টা আগে