নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
আবারও বিভাগীয় সমাবেশ নিয়ে মাঠে নেমেছে বরিশাল বিএনপি। এরই মধ্যে ৬ জেলার ৮টি ইউনিটকে নিয়ে প্রস্তুতি সভা করে সমাবেশ সফলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার থেকে বিভাগের বিভিন্ন জেলায় সাংগঠনিক টিম বৈঠক করেছে। তবে বিভাগীয় সমাবেশের স্থান নিয়ে এবারও অনিশ্চয়তায় পড়েছে দলটি। দুটি স্থান নাকচ হওয়ার পর বরিশাল জিলা স্কুল মাঠ সমাবেশ স্থান হিসেবে প্রস্তাব দেওয়া হলেও প্রশাসন এখন পর্যন্ত চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানায়নি।
এদিকে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ জানিয়েছে, বিএনপির এই বিভাগীয় সমাবেশ নিয়ে তারা মাথা ঘামাবে না। তবে বিএনপির সমাবেশ ঘিরে জানমালের কোনো ক্ষতি হলে তা মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকবে বলে সতর্ক করেছে।
১০ দফা দাবিতে বরিশালে আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি বিভাগীয় সমাবেশ করবে বিএনপি। এর আগে গত ৫ নভেম্বর বরিশালে বিভাগীয় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বঙ্গবন্ধু উদ্যানে অনুষ্ঠিত ওই সমাবেশের সময় বরিশালে অঘোষিত ধর্মঘট চলে সড়ক ও নৌপথে। চলে ধরপাকড়ও। বিএনপি নেতারা বলেছেন, এবার এসব বাধাবিঘ্ন মোকাবিলায় তাঁরা কৌশলী হবেন। ফলে এবার আগেভাগে প্রচার বেগবান করছেন।
আজ দুপুরে বিভাগীয় সমাবেশ সফল করতে নগরে লিফলেট বিতরণ করেন নেতা-কর্মীরা। হাসপাতাল রোড, ল-কলেজ, জেলখানা মোড়, কালীবাড়ি রোড হয়ে সদর রোডে লিফলেট বিতরণ কার্যক্রম শুরু করেন কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্বাহী সদস্য আবু নাসের মুহাম্মাদ রহমত উল্লাহসহ নেতা-কর্মীরা। একই দিন বিভিন্ন জায়গায় প্রচার ও সভা করেছে বিএনপির বিভিন্ন ইউনিট। এর আগে গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় বিভাগীয় সমাবেশ সফলে দলীয় কার্যালয়ে ৬ জেলার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের নিয়ে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়।
নগর বিএনপির আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান ফারুক বলেন, ‘বেলস পার্কে কুটির শিল্প মেলা হবে। তাই নগর ভবনের সামনেসহ বিকল্প স্থান চিন্তা করছি।’
দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্যসচিব আবুল কালাম শাহিন বলেন, ‘বিভাগীয় সমাবেশ সফলে মঙ্গলবারও আটটি থানা ইউনিটের সভাপতি ও সম্পাদক নিয়ে বৈঠক করেছি। কিন্তু সোমবারের প্রস্তুতি সভায় সব জেলার নেতারা যানবাহন পাওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তার কথা বলেছেন।’
সমাবেশের স্থান প্রসঙ্গে তিনি বলেন, মঙ্গলবার দুপুরে জেলা পুলিশ কমিশনার এবং জেলা প্রশাসকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছি। তাঁরা বেলস পার্ক চাইলেও সেখানে কুটির শিল্প মেলা হবে। বিকল্প হিসেবে নগর ভবনের সামনের স্থান চাইলেও রাজি হননি। সবশেষ বরিশাল জিলা স্কুল মাঠে সমাবেশের স্থান হিসেবে প্রশাসনকে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
বরিশালে বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশের সমন্বয়ক ও কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক বিলকিস জাহান শিরিন বলেন, সোমবার বরিশালে ৮টি ইউনিটের নেতাদের নিয়ে প্রস্তুতি সভা হয়েছে। এতে সমাবেশ সফলে নেতাদের গ্রামাঞ্চলে প্রচার বাড়ানোর তাগিদ দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার পটুয়াখালী, বরগুনা, পিরোজপুর, ভোলা, ঝালকাঠিতে একযোগে প্রস্তুতি সভা হয়েছে। বুধবার থেকে বরিশাল নগর, উত্তর, দক্ষিণ বিএনপি নিয়ে বসবেন।
বিএনপির এই নেত্রী জানান, আওয়ামী লীগকে নিয়ে তাঁদের মাথাব্যথা নেই। বিভাগীয় সমাবেশের লক্ষ্য সরকার পতন করা।
এ বিষয়ে বরিশাল নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আনোয়ার হোসাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিএনপি নিয়ে আওয়ামী লীগ মাথা ঘামায় না। তবে সমাবেশ শান্তিপূর্ণভাবে না করে যদি জনগণের জানমালের ক্ষতি করে, তাহলে আওয়ামী লীগ তাদের প্রতিহত করতে প্রস্তুত থাকবে।
তিনি আরও বলেন, ‘বিগত সময়ের সমাবেশেও আমরা বাধা দিইনি। আর ধর্মঘট আওয়ামী লীগ করেনি, পরিবহন শ্রমিকেরা করেছে।’
আবারও বিভাগীয় সমাবেশ নিয়ে মাঠে নেমেছে বরিশাল বিএনপি। এরই মধ্যে ৬ জেলার ৮টি ইউনিটকে নিয়ে প্রস্তুতি সভা করে সমাবেশ সফলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার থেকে বিভাগের বিভিন্ন জেলায় সাংগঠনিক টিম বৈঠক করেছে। তবে বিভাগীয় সমাবেশের স্থান নিয়ে এবারও অনিশ্চয়তায় পড়েছে দলটি। দুটি স্থান নাকচ হওয়ার পর বরিশাল জিলা স্কুল মাঠ সমাবেশ স্থান হিসেবে প্রস্তাব দেওয়া হলেও প্রশাসন এখন পর্যন্ত চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানায়নি।
এদিকে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ জানিয়েছে, বিএনপির এই বিভাগীয় সমাবেশ নিয়ে তারা মাথা ঘামাবে না। তবে বিএনপির সমাবেশ ঘিরে জানমালের কোনো ক্ষতি হলে তা মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকবে বলে সতর্ক করেছে।
১০ দফা দাবিতে বরিশালে আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি বিভাগীয় সমাবেশ করবে বিএনপি। এর আগে গত ৫ নভেম্বর বরিশালে বিভাগীয় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বঙ্গবন্ধু উদ্যানে অনুষ্ঠিত ওই সমাবেশের সময় বরিশালে অঘোষিত ধর্মঘট চলে সড়ক ও নৌপথে। চলে ধরপাকড়ও। বিএনপি নেতারা বলেছেন, এবার এসব বাধাবিঘ্ন মোকাবিলায় তাঁরা কৌশলী হবেন। ফলে এবার আগেভাগে প্রচার বেগবান করছেন।
আজ দুপুরে বিভাগীয় সমাবেশ সফল করতে নগরে লিফলেট বিতরণ করেন নেতা-কর্মীরা। হাসপাতাল রোড, ল-কলেজ, জেলখানা মোড়, কালীবাড়ি রোড হয়ে সদর রোডে লিফলেট বিতরণ কার্যক্রম শুরু করেন কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্বাহী সদস্য আবু নাসের মুহাম্মাদ রহমত উল্লাহসহ নেতা-কর্মীরা। একই দিন বিভিন্ন জায়গায় প্রচার ও সভা করেছে বিএনপির বিভিন্ন ইউনিট। এর আগে গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় বিভাগীয় সমাবেশ সফলে দলীয় কার্যালয়ে ৬ জেলার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের নিয়ে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়।
নগর বিএনপির আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান ফারুক বলেন, ‘বেলস পার্কে কুটির শিল্প মেলা হবে। তাই নগর ভবনের সামনেসহ বিকল্প স্থান চিন্তা করছি।’
দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্যসচিব আবুল কালাম শাহিন বলেন, ‘বিভাগীয় সমাবেশ সফলে মঙ্গলবারও আটটি থানা ইউনিটের সভাপতি ও সম্পাদক নিয়ে বৈঠক করেছি। কিন্তু সোমবারের প্রস্তুতি সভায় সব জেলার নেতারা যানবাহন পাওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তার কথা বলেছেন।’
সমাবেশের স্থান প্রসঙ্গে তিনি বলেন, মঙ্গলবার দুপুরে জেলা পুলিশ কমিশনার এবং জেলা প্রশাসকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছি। তাঁরা বেলস পার্ক চাইলেও সেখানে কুটির শিল্প মেলা হবে। বিকল্প হিসেবে নগর ভবনের সামনের স্থান চাইলেও রাজি হননি। সবশেষ বরিশাল জিলা স্কুল মাঠে সমাবেশের স্থান হিসেবে প্রশাসনকে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
বরিশালে বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশের সমন্বয়ক ও কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক বিলকিস জাহান শিরিন বলেন, সোমবার বরিশালে ৮টি ইউনিটের নেতাদের নিয়ে প্রস্তুতি সভা হয়েছে। এতে সমাবেশ সফলে নেতাদের গ্রামাঞ্চলে প্রচার বাড়ানোর তাগিদ দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার পটুয়াখালী, বরগুনা, পিরোজপুর, ভোলা, ঝালকাঠিতে একযোগে প্রস্তুতি সভা হয়েছে। বুধবার থেকে বরিশাল নগর, উত্তর, দক্ষিণ বিএনপি নিয়ে বসবেন।
বিএনপির এই নেত্রী জানান, আওয়ামী লীগকে নিয়ে তাঁদের মাথাব্যথা নেই। বিভাগীয় সমাবেশের লক্ষ্য সরকার পতন করা।
এ বিষয়ে বরিশাল নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আনোয়ার হোসাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিএনপি নিয়ে আওয়ামী লীগ মাথা ঘামায় না। তবে সমাবেশ শান্তিপূর্ণভাবে না করে যদি জনগণের জানমালের ক্ষতি করে, তাহলে আওয়ামী লীগ তাদের প্রতিহত করতে প্রস্তুত থাকবে।
তিনি আরও বলেন, ‘বিগত সময়ের সমাবেশেও আমরা বাধা দিইনি। আর ধর্মঘট আওয়ামী লীগ করেনি, পরিবহন শ্রমিকেরা করেছে।’
রাজধানীর মহাখালী থেকে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ প্রত্যাহার করলেও ফের কলেজের সামনের সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা। সচিবালয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে আজ বিকেলে বৈঠক করে কোনো আশ্বাস পাননি শিক্ষার্থী। এই খবর ক্যাম্পাসে পৌঁছলে সন্ধ্যার দিকে শিক্ষার্থীরা সড়কে অবস্থান নেন
৬ মিনিট আগেসিলেটে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সংবাদ সংগ্রহে গিয়ে গুলিতে নিহত সাংবাদিক এ টি এম তুরাব হত্যা মামলায় এক পুলিশ সদস্যের ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
২৪ মিনিট আগেসিলেটের কানাইঘাটে বন্ধুর ক্ষুরের আঘাতে আব্দুল মুমিন (২৮) নামে এক ছাত্রদল নেতার মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার পৌর সদর পয়েন্টে আল-আমিন ফার্মেসির সামনে এই ঘটনা ঘটে।
৩০ মিনিট আগেচট্টগ্রামে ওমরগণি এমইএস কলেজে ছাত্রদলের ব্যানার টানানোকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে এক শিক্ষার্থী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ সোমবার নগরীর ওমরগণি এমইএস কলেজ ক্যাম্পাসে এই ঘটনা ঘটে। তবে ঘটনার সঙ্গে ছাত্রদলের কেউ জড়িত নয় বলে দাবি করেছেন সংগঠনটির নেতারা।
১ ঘণ্টা আগে