আগৈলঝাড়া (বরিশাল) প্রতিনিধি
বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মচারীদের আবাসিক ভবন দীর্ঘদিন সংস্কার না করায় বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। সম্প্রতি ভবনের বিভিন্ন স্থানের দেয়াল ফেটে আরও ঝুঁকিপূর্ণ হয়েছে। যেকোনো মুহূর্তে ভবন ধসে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে। ভবনগুলো দীর্ঘদিন সংস্কারকাজ না করায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পরিবার-পরিজনসহ কর্মচারীরা ওই জরাজীর্ণ ভবনে বসবাস করছেন। ঝুঁকিপূর্ণ ভবনটি সংস্কারের জন্য এরই মধ্যে কয়েক দফা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে আবেদন করেও কোনো লাভ হয়নি বলে অভিযোগ করেছেন তাঁরা।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের বসবাসের জন্য ১৯৮৬ সালে আবাসিক ভবনটি নির্মাণ করা হয়। দ্বিতল ভবনটিতে চারটি পরিবার বসবাস করে আসছে। ভবনটি বসবাসের অযোগ্য হওয়ায় স্থানীয় কর্তৃপক্ষ একাধিকবার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে সংস্কারের জন্য লিখিত আবেদন করে। চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের আবাসিক ভবনটি বর্তমানে এতই ঝুঁকিপূর্ণ যে তা বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। এরই মধ্যে সম্প্রতি ভবনের বিভিন্ন স্থানের দেয়াল ফেটে আরও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। ফলে ওই ভবনের ছাদ থেকে পানি পড়ে ঘরের মালামাল নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
ওই ভবনে বসবাসরত হাসপাতালের ওয়ার্ডবয় আলী হোসেন বলেন, `আমি ও আমার পরিবার ঝুঁকি নিয়ে দীর্ঘ ২০ বছর ধরে এই ভবনে বসবাস করছি। এর আগে ছাদের কিছু অংশ ধসে পড়ে একটি খাট ভেঙে গেছে। মৃত্যুর আশঙ্কা মাথায় নিয়ে ওই ভবনে বসবাস করছি। যেকোনো সময় ভবনটি ভেঙে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
এ ব্যাপারে হাসপাতালের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. বখতিয়ার আল মামুন বলেন, ভবনগুলো এতই ঝুঁকিপূর্ণ যে বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। ভালো কোনো আবাসিক ভবন না থাকায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ভবনগুলোতে পরিবার নিয়ে বসবাস করছেন। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে ভবন সংস্কার ও নতুন ভবন নির্মাণের জন্য লিখিত আবেদন করা হয়েছে।
বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মচারীদের আবাসিক ভবন দীর্ঘদিন সংস্কার না করায় বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। সম্প্রতি ভবনের বিভিন্ন স্থানের দেয়াল ফেটে আরও ঝুঁকিপূর্ণ হয়েছে। যেকোনো মুহূর্তে ভবন ধসে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে। ভবনগুলো দীর্ঘদিন সংস্কারকাজ না করায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পরিবার-পরিজনসহ কর্মচারীরা ওই জরাজীর্ণ ভবনে বসবাস করছেন। ঝুঁকিপূর্ণ ভবনটি সংস্কারের জন্য এরই মধ্যে কয়েক দফা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে আবেদন করেও কোনো লাভ হয়নি বলে অভিযোগ করেছেন তাঁরা।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের বসবাসের জন্য ১৯৮৬ সালে আবাসিক ভবনটি নির্মাণ করা হয়। দ্বিতল ভবনটিতে চারটি পরিবার বসবাস করে আসছে। ভবনটি বসবাসের অযোগ্য হওয়ায় স্থানীয় কর্তৃপক্ষ একাধিকবার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে সংস্কারের জন্য লিখিত আবেদন করে। চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের আবাসিক ভবনটি বর্তমানে এতই ঝুঁকিপূর্ণ যে তা বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। এরই মধ্যে সম্প্রতি ভবনের বিভিন্ন স্থানের দেয়াল ফেটে আরও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। ফলে ওই ভবনের ছাদ থেকে পানি পড়ে ঘরের মালামাল নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
ওই ভবনে বসবাসরত হাসপাতালের ওয়ার্ডবয় আলী হোসেন বলেন, `আমি ও আমার পরিবার ঝুঁকি নিয়ে দীর্ঘ ২০ বছর ধরে এই ভবনে বসবাস করছি। এর আগে ছাদের কিছু অংশ ধসে পড়ে একটি খাট ভেঙে গেছে। মৃত্যুর আশঙ্কা মাথায় নিয়ে ওই ভবনে বসবাস করছি। যেকোনো সময় ভবনটি ভেঙে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
এ ব্যাপারে হাসপাতালের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. বখতিয়ার আল মামুন বলেন, ভবনগুলো এতই ঝুঁকিপূর্ণ যে বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। ভালো কোনো আবাসিক ভবন না থাকায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ভবনগুলোতে পরিবার নিয়ে বসবাস করছেন। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে ভবন সংস্কার ও নতুন ভবন নির্মাণের জন্য লিখিত আবেদন করা হয়েছে।
যশোরের কেশবপুর উপজেলার সুফলাকাটি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান এস এম মুনজুর রহমানের মৎস্য ফিডের গুদামঘর ভাঙচুর-লুটপাট এবং অপর এক ব্যক্তির কফি হাউসে আগুন লাগিয়ে ব্যাপক ক্ষতি করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে সুফলাকাটি ইউনিয়নের কলাগাছি বাজারে এ ঘটনাটি ঘটে। এসময় কলাগাছি বাজার এলাকায়
২০ মিনিট আগেকেঁদে কেঁদে বাবার কাছে প্রাণভিক্ষা চেয়েছিল তিন বছরের শিশু মুসা; কিন্তু বাবা আহাদ মোল্লা থামেননি। গলা কেটে তিনি হত্যা করেন মুসাকে। এর আগে বড় ছেলে সাত বছরের রোহানকে একইভাবে হত্যা করেন আহাদ। তারপর নিজের গলায় ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। এই ভয়াবহ ও মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে গতকাল শনিবার সকালে রাজধানী
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় ‘চোর পেটানোকে’ কেন্দ্র করে এলাকাবাসী ও সাপ্পরো ডেন্টাল কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন। এ সময় কলেজ হোস্টেলে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টরের ৭ /সি নম্বর সড়কের হোস্টেল এলাকায় শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৯টা থেকে সোয়া ১০টা পর্যন্ত সংঘর্ষ
৯ ঘণ্টা আগেপালানোর সময় বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার হয়েছেন বেসরকারি টেলিভিশন দেশ টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আরিফ হাসান। শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাতে ইমিগ্রেশন পুলিশ তাঁকে বিমানবন্দর থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৯ ঘণ্টা আগে