ভোলা প্রতিনিধি
ভোলায় পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষে নিহত স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মী মো. আব্দুর রহিম নিহতের ঘটনায় হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। নিহত আব্দুর রহিমের স্ত্রী বিবি খাদিজা বেগম ঘটনার ৩ দিন পর আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ভোলার চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে এ মামলা দায়ের করেন।
মামলায় ভোলা সদর মডেল থানার ওসি আরমান হোসেনকে (তদন্ত) প্রধান আসামি করে ৩৬ পুলিশকে আসামি করা হয়েছে।
মামলার বিষয়ে বাদি খাদিজা সাংবাদিকদের বলেন, ‘সম্পুর্ণ উদ্দেশ্যপ্রনোদিতভাবে ভোলা সদর থানার ওসি (তদন্ত) আরমান হোসেন ও কতিপয় পুলিশের অ-পেশাদার সদস্য নির্মমভাবে আমার স্বামীকে নির্বিচারে গুলি করে হত্যা করেছে। এই নির্মম হত্যাকান্ডের মধ্য দিয়ে আমি চার সন্তান নিয়ে আজ দিশেহারা হয়ে পড়েছি। যারা এভাবে আমার সাজানো সংসার নষ্ট করেছে আমি তাদের বিচার চেয়ে এ মামলা করেছি। আশা করি আমি বিচার পাবো।’
মামলার বাদিপক্ষের আইনজীবী জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম ভোলা জেলা শাখার সভাপতি অ্যাডভোকেট সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, বিজ্ঞ আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে আগামী ৮ আগষ্ট সোমবার ময়না তদন্তের রিপোর্টসহ সকল কাগজপত্র জমাদানের জন্য এবং ভোলা সদর থানাকে স্বশরীরে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। ওই দিন মামলার শুনানীর দিন ধার্য করা হয়েছে। বাদিপক্ষের অন্তত ৪৫ জন আইনজীবী এ মামলা পরিচালনা করছেন বলেও জানান তিনি।
এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে ভোলার পুলিশ সুপার সাইফুল ইসলাম আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা এখনো অফিসিয়ালি মামলার কোনো কাগজপত্র হাতে পাইনি। তবে বিভিন্ন মাধ্যমে জানতে পেরেছি। কাগজপত্র হাতে পেলে পরবর্তী করনীয় সম্পর্কে জানানো সম্ভব হবে।’
তবে এ বিষয়ে কোন মন্তব্য করতে রাজি হননি মামলার প্রধান আসামি ভোলা সদর মডেল থানার ওসি আরমান হোসেন (তদন্ত)।
উল্লেখ্য, গত ৩১ জুলাই সকালে বিদ্যুতের লোডশেডিং ও জ্বালানি খাতের অব্যবস্থাপনার প্রতিবাদে বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচি পালনের সময় ভোলায় বিএনপির বিক্ষোভ মিছিলে পুলিশ বাধা দিলে পুলিশের সঙ্গে বিএনপির নেতা-কর্মীদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষ হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ লাঠিপেটা, টিয়ার শেল নিক্ষেপ ও শটগানের গুলি ছোড়ে। বিএনপির অভিযোগ, পুলিশের ছোড়া গুলিতে তাদের দলের বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী আহত হন। এঁদের মধ্যে ওই দিনই স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা মো. আবদুর রহিম (৪০) নিহত হন। গতকাল বুধবার চিকিৎধীন অবস্থায় মারা যান ভোলা জেলা ছাত্রদলের সভাপতি নুরে আলম।
ভোলায় পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষে নিহত স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মী মো. আব্দুর রহিম নিহতের ঘটনায় হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। নিহত আব্দুর রহিমের স্ত্রী বিবি খাদিজা বেগম ঘটনার ৩ দিন পর আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ভোলার চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে এ মামলা দায়ের করেন।
মামলায় ভোলা সদর মডেল থানার ওসি আরমান হোসেনকে (তদন্ত) প্রধান আসামি করে ৩৬ পুলিশকে আসামি করা হয়েছে।
মামলার বিষয়ে বাদি খাদিজা সাংবাদিকদের বলেন, ‘সম্পুর্ণ উদ্দেশ্যপ্রনোদিতভাবে ভোলা সদর থানার ওসি (তদন্ত) আরমান হোসেন ও কতিপয় পুলিশের অ-পেশাদার সদস্য নির্মমভাবে আমার স্বামীকে নির্বিচারে গুলি করে হত্যা করেছে। এই নির্মম হত্যাকান্ডের মধ্য দিয়ে আমি চার সন্তান নিয়ে আজ দিশেহারা হয়ে পড়েছি। যারা এভাবে আমার সাজানো সংসার নষ্ট করেছে আমি তাদের বিচার চেয়ে এ মামলা করেছি। আশা করি আমি বিচার পাবো।’
মামলার বাদিপক্ষের আইনজীবী জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম ভোলা জেলা শাখার সভাপতি অ্যাডভোকেট সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, বিজ্ঞ আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে আগামী ৮ আগষ্ট সোমবার ময়না তদন্তের রিপোর্টসহ সকল কাগজপত্র জমাদানের জন্য এবং ভোলা সদর থানাকে স্বশরীরে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। ওই দিন মামলার শুনানীর দিন ধার্য করা হয়েছে। বাদিপক্ষের অন্তত ৪৫ জন আইনজীবী এ মামলা পরিচালনা করছেন বলেও জানান তিনি।
এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে ভোলার পুলিশ সুপার সাইফুল ইসলাম আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা এখনো অফিসিয়ালি মামলার কোনো কাগজপত্র হাতে পাইনি। তবে বিভিন্ন মাধ্যমে জানতে পেরেছি। কাগজপত্র হাতে পেলে পরবর্তী করনীয় সম্পর্কে জানানো সম্ভব হবে।’
তবে এ বিষয়ে কোন মন্তব্য করতে রাজি হননি মামলার প্রধান আসামি ভোলা সদর মডেল থানার ওসি আরমান হোসেন (তদন্ত)।
উল্লেখ্য, গত ৩১ জুলাই সকালে বিদ্যুতের লোডশেডিং ও জ্বালানি খাতের অব্যবস্থাপনার প্রতিবাদে বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচি পালনের সময় ভোলায় বিএনপির বিক্ষোভ মিছিলে পুলিশ বাধা দিলে পুলিশের সঙ্গে বিএনপির নেতা-কর্মীদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষ হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ লাঠিপেটা, টিয়ার শেল নিক্ষেপ ও শটগানের গুলি ছোড়ে। বিএনপির অভিযোগ, পুলিশের ছোড়া গুলিতে তাদের দলের বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী আহত হন। এঁদের মধ্যে ওই দিনই স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা মো. আবদুর রহিম (৪০) নিহত হন। গতকাল বুধবার চিকিৎধীন অবস্থায় মারা যান ভোলা জেলা ছাত্রদলের সভাপতি নুরে আলম।
কেঁদে কেঁদে বাবার কাছে প্রাণভিক্ষা চেয়েছিল তিন বছরের শিশু মুসা; কিন্তু বাবা আহাদ মোল্লা থামেননি। গলা কেটে তিনি হত্যা করেন মুসাকে। এর আগে বড় ছেলে সাত বছরের রোহানকে একইভাবে হত্যা করেন আহাদ। তারপর নিজের গলায় ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। এই ভয়াবহ ও মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে গতকাল শনিবার সকালে রাজধানী
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় ‘চোর পেটানোকে’ কেন্দ্র করে এলাকাবাসী ও সাপ্পরো ডেন্টাল কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন। এ সময় কলেজ হোস্টেলে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টরের ৭ /সি নম্বর সড়কের হোস্টেল এলাকায় শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৯টা থেকে সোয়া ১০টা পর্যন্ত সংঘর্ষ
৯ ঘণ্টা আগেপালানোর সময় বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার হয়েছেন বেসরকারি টেলিভিশন দেশ টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আরিফ হাসান। শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাতে ইমিগ্রেশন পুলিশ তাঁকে বিমানবন্দর থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৯ ঘণ্টা আগেজধানীর হাজারীবাগে সাইকেল চোর ধরতে গিয়ে খুন হয় কিশোর সাহাদাৎ হোসেন শান্ত। হত্যার সঙ্গে জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে হাজারীবাগ থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন মো. শুকুর আলী (২২), মো. সিয়াম (২০) ও মো. শাকিল হোসেন (২৩)। তাঁদের কাছ থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ধারালো একটি চাকু উদ্ধার করা হয়েছে
১০ ঘণ্টা আগে