নিজস্ব প্রতিবেদক
ইমাম সালাম ফিরিয়ে জুম্মার নামাজ শেষ করার সঙ্গে সঙ্গেই একদল মুসল্লি ভেতর থেকে স্লোগান দিয়ে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করেন। মসজিদের নিচতলায় থাকা ছাত্রলীগ কর্মীদের সঙ্গে তাঁদের হাতাহাতি হয়। মসজিদের দক্ষিণ গেটে থাকা ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা আন্দোলনকারীদের ধাওয়া দিয়ে ভেতরে ঢুকিয়ে দেয়। মসজিদের গেটের বাইরে থাকা ছাত্রলীগের কর্মীরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। ভেতর থেকেও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। বায়তুল মোকাররমের ভেতরে রাবার বুলেট ও টিয়ারসেল নিক্ষেপ করে পুলিশ। একাধিক মুসল্লি, পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, বেলা পৌনে দুইটা থেকে শুরু হওয়া সংঘর্ষ দফায় দফায় বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত চলতে থাকে। বায়তুল মোকাররমের পার্শ্ববর্তী প্রতিটি গলিতে লাঠি ও ইট নিয়ে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের লোকজনকে অবস্থান করতে দেখা যায়। পল্টন মোড়, জিরো পয়েন্ট, দৈনিক বাংলা, হাইকোর্ট মোড় এলাকায় পুলিশের ব্যারিকেট ছিল। দফায় দফায় সংঘর্ষে আহত হয়েছেন অনেকেই। ৪২ জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। শতাধিক আটক করেছে পুলিশ। বিকাল সাড়ে পাঁচটার দিকে পুলিশ মসজিদের সামনে ও গলি থেকে ছাত্রলীগ কর্মীদের সরিয়ে দেয়। এরপর মুসল্লীদের গ্রেফতার করা হবে না অভয় দিলে মসজিদের ভেতর থেকে তাঁরা বেরিয়ে যায়।
মুসল্লিরা অভিযোগ করেন, বায়তুল মোকাররমে সংঘর্ষ হতে পারে এমন ধারণা আগে থেকেই ছিল। কিন্ত পুলিশের পক্ষ থেকে চেক করে ঢুকানো হয়নি। সংঘর্ষের সময় মসজিদের ভেতরে কিছু লোককে পাথর ও লাঠি হাতে দেখা যায়। ভেতরে চেক করে ঢুকালে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হতো না। ছাত্রলীগ যদি আক্রমণ না করে সাধারণ মুসল্লিদের বের হয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দিতে তাহলে এমন ভোগান্তির সৃষ্টি হতো না। প্রশাসনের পরিকল্পনা ব্যর্থতার কথাও বলেন কয়েকজন মুসল্লি।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, নামাজ পুরোপুরি শেষ হওয়ার আগেই সংঘর্ষ বাধে। এই কারণে সাধারণ মুসল্লিরা বাইরে বের হতে পারেনি। ফলে আহতের সংখ্যা বেড়েছে। সাধারণ মুসল্লিরা বের হয়ে যাওয়ার পর যদি আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা করা হতো তাহলে এই রকম ভোগান্তি হতো না। বের হওয়ার কোনো পথ না পেয়ে প্রায় তিন ঘন্টা মুসল্লিরা আটকে ছিল। আহত অনেকেই চিকিৎসা নিতে পারেনি। আবার চিকিৎসা নিতে বের হওয়ার সময়ও পুলিশ কয়েকজনকে আটক করে নিয়ে গেছে।
আলানুর ইসলাম নামে রাবার বুলেটে আহত এক ব্যক্তি আজকের পত্রিকাকে জানান, জুম্মার নামাজের সালাম ফেরানোর সঙ্গে সঙ্গেই এক দল মুসল্লি নারায়ে তাকবির বলে স্লোগান দেয়। এসময় দক্ষিণ গেটের দিক থেকে বৃষ্টির মত ইট পাথর মসজিদের মুসল্লি লক্ষ্য করে ছোড়া হয়। কিছুক্ষণ পর পুলিশ রাবার বুলেট ও টিয়ারসেল নিক্ষেপ করে।
নারায়ণগঞ্জের একটি গার্মেন্টসে চাকরি করা আলানুরকে হঠাৎ বায়তুল মোকারমে নামাজে আসার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, সব সময় আসি না। মাঝে মধ্যেই তিনি বায়তুল মোকারমে নামাজ পরতে আসি।
বেলা তিনটার দিকে অপর ব্যক্তি অভিযোগ করেন, মসজিদের ভেতর ইট পাটকেল, বারার বুলেট, টিয়ারসেল নিক্ষেপ করা হয়েছে। তার পাশের একজনের চোখে গুলি লেগেছে। একজন সাংবাদিক তাকে চিকিৎসার জন্য নিয়ে গেছেন। তিনি দক্ষিণ গেট দিয়ে বের হয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে ইট মারা হয়। এরপর তিনি উত্তর গেট দিয়ে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। উত্তরপাশেও লাঠি দিয়ে ধাওয়া করা হয়। ইটপাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। মসজিদের মধ্যেও টিয়ারসেলের ধোঁয়ায় থাকা যাচ্ছিলো না। তিনি বলেন, আমরা পুলিশের সহযোগিতা চাই। আমার এখান থেকে বের হতে চাই। ছাত্রলীগ ও যুবলীগকে রাস্তা থেকে সরিয়ে আমাদের বের হওয়ার ব্যবস্থা করে দেন।
ব্রাক্ষ্মনবাড়িয়ার একটি মাদ্রাসা থেকে আসা কিশোর হাফিজুর রহমান বলেন, মুরব্বীদের নির্দেশে তিনি বায়তুল মোকাররমে নামাজ পরতে এসেছি। আমরা মারামারি করতে আসিনি। মুরব্বীরা আমাদের মারামারি করতে নিষেধ করে দিয়েছেন। আমাদেরকে বলে দেওয়া হয়েছিল শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ করতে। কিন্তু আমরা প্রতিবাদ করি নাই। তার আগেই আমাদের ওপর মসজিদে ঢুকে হামলা করা হয়। তার সাথে মাদ্রাসা থেকে আরও ছাত্র এসেছে কিনা চাইলে বলেন, তারা কয়েকজন এসেছেন। কিন্তু অন্যদের তিনি খুঁজে পাচ্ছেন না। তিনি বলেন, আমরা কোনো লাঠি নিয়ে আসিনি। কিন্তু মসজিদের ভেতর রক্তাক্ত হয়েছে। নিচতলার মেঝে রক্ত দিয়ে ভেসে গেছে।
নাম প্রকাশ না করতে চাওয়া অপর এক ব্যক্তি বলেন, তাঁর বাসা বায়তুল মোকারম মসজিদের পাশেই। তিনি প্রায় প্রতি ওয়াক্ত নামাজই বায়তুল মোকাররমে পরেন। মসজিদে আসার সময় তিনি এলাকার গলিতে ছাত্রলীগ-যুবলীগ কর্মীদের লাঠি নিয়ে অবস্থান করতে দেখেন। পরে তাদের কয়েকজনকে দেখেন মসজিদে নামাজ পরে বের হতে যাওয়া লোকজনের ওপর হামলা করতে।
পুলিশের মতিঝিল বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) সৈয়দ নুরুল ইসলাম বলেন, দুপুরে যখন মুসল্লিরা নামাজ পরা শুরু করে তখন কিছু মুসল্লি ব্যঙ্গাত্মকমূলক আচরণ শুরু করে। এইসব ব্যাঙ্গাত্মক আচরণে বাঁধা দেয় তাদের মধ্যে থাকাই কিছু মুসল্লি। দুই ধরণের মুসল্লিদের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। তখন পুলিশ সংঘর্ষ থামাতে ভেতরে যেতে শুরু করলে পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু হয়। তখন পুলিশসহ অন্যান্য মুসল্লিরাও আহত হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ রাবার বুলেট ও টিয়ারসেল নিক্ষেপ করে। কারা এমন করেছে জানতে চাইলে ডিসি বলেন, যারা মূলত রাষ্ট্রের মর্যাদা চায় না,তালেবান রাষ্ট্র কায়েম করতে চায়। তারাই রাষ্ট্রের অতিথিদের দেশে রেখে এই রকম পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায়।
পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, মসজিদ হলো পবিত্র জায়গা। বিক্ষোভকারীরা মসজিদের মুসল্লিদের ঢাল হিসাবে ব্যবহার করছে। আমরা কৌশলে নিয়ন্ত্রণ করতে চেষ্টা করেছি। মসজিদের মর্যাদা রক্ষার্থে আমরা অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগ করিনি।
ইমাম সালাম ফিরিয়ে জুম্মার নামাজ শেষ করার সঙ্গে সঙ্গেই একদল মুসল্লি ভেতর থেকে স্লোগান দিয়ে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করেন। মসজিদের নিচতলায় থাকা ছাত্রলীগ কর্মীদের সঙ্গে তাঁদের হাতাহাতি হয়। মসজিদের দক্ষিণ গেটে থাকা ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা আন্দোলনকারীদের ধাওয়া দিয়ে ভেতরে ঢুকিয়ে দেয়। মসজিদের গেটের বাইরে থাকা ছাত্রলীগের কর্মীরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। ভেতর থেকেও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। বায়তুল মোকাররমের ভেতরে রাবার বুলেট ও টিয়ারসেল নিক্ষেপ করে পুলিশ। একাধিক মুসল্লি, পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, বেলা পৌনে দুইটা থেকে শুরু হওয়া সংঘর্ষ দফায় দফায় বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত চলতে থাকে। বায়তুল মোকাররমের পার্শ্ববর্তী প্রতিটি গলিতে লাঠি ও ইট নিয়ে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের লোকজনকে অবস্থান করতে দেখা যায়। পল্টন মোড়, জিরো পয়েন্ট, দৈনিক বাংলা, হাইকোর্ট মোড় এলাকায় পুলিশের ব্যারিকেট ছিল। দফায় দফায় সংঘর্ষে আহত হয়েছেন অনেকেই। ৪২ জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। শতাধিক আটক করেছে পুলিশ। বিকাল সাড়ে পাঁচটার দিকে পুলিশ মসজিদের সামনে ও গলি থেকে ছাত্রলীগ কর্মীদের সরিয়ে দেয়। এরপর মুসল্লীদের গ্রেফতার করা হবে না অভয় দিলে মসজিদের ভেতর থেকে তাঁরা বেরিয়ে যায়।
মুসল্লিরা অভিযোগ করেন, বায়তুল মোকাররমে সংঘর্ষ হতে পারে এমন ধারণা আগে থেকেই ছিল। কিন্ত পুলিশের পক্ষ থেকে চেক করে ঢুকানো হয়নি। সংঘর্ষের সময় মসজিদের ভেতরে কিছু লোককে পাথর ও লাঠি হাতে দেখা যায়। ভেতরে চেক করে ঢুকালে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হতো না। ছাত্রলীগ যদি আক্রমণ না করে সাধারণ মুসল্লিদের বের হয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দিতে তাহলে এমন ভোগান্তির সৃষ্টি হতো না। প্রশাসনের পরিকল্পনা ব্যর্থতার কথাও বলেন কয়েকজন মুসল্লি।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, নামাজ পুরোপুরি শেষ হওয়ার আগেই সংঘর্ষ বাধে। এই কারণে সাধারণ মুসল্লিরা বাইরে বের হতে পারেনি। ফলে আহতের সংখ্যা বেড়েছে। সাধারণ মুসল্লিরা বের হয়ে যাওয়ার পর যদি আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা করা হতো তাহলে এই রকম ভোগান্তি হতো না। বের হওয়ার কোনো পথ না পেয়ে প্রায় তিন ঘন্টা মুসল্লিরা আটকে ছিল। আহত অনেকেই চিকিৎসা নিতে পারেনি। আবার চিকিৎসা নিতে বের হওয়ার সময়ও পুলিশ কয়েকজনকে আটক করে নিয়ে গেছে।
আলানুর ইসলাম নামে রাবার বুলেটে আহত এক ব্যক্তি আজকের পত্রিকাকে জানান, জুম্মার নামাজের সালাম ফেরানোর সঙ্গে সঙ্গেই এক দল মুসল্লি নারায়ে তাকবির বলে স্লোগান দেয়। এসময় দক্ষিণ গেটের দিক থেকে বৃষ্টির মত ইট পাথর মসজিদের মুসল্লি লক্ষ্য করে ছোড়া হয়। কিছুক্ষণ পর পুলিশ রাবার বুলেট ও টিয়ারসেল নিক্ষেপ করে।
নারায়ণগঞ্জের একটি গার্মেন্টসে চাকরি করা আলানুরকে হঠাৎ বায়তুল মোকারমে নামাজে আসার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, সব সময় আসি না। মাঝে মধ্যেই তিনি বায়তুল মোকারমে নামাজ পরতে আসি।
বেলা তিনটার দিকে অপর ব্যক্তি অভিযোগ করেন, মসজিদের ভেতর ইট পাটকেল, বারার বুলেট, টিয়ারসেল নিক্ষেপ করা হয়েছে। তার পাশের একজনের চোখে গুলি লেগেছে। একজন সাংবাদিক তাকে চিকিৎসার জন্য নিয়ে গেছেন। তিনি দক্ষিণ গেট দিয়ে বের হয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে ইট মারা হয়। এরপর তিনি উত্তর গেট দিয়ে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। উত্তরপাশেও লাঠি দিয়ে ধাওয়া করা হয়। ইটপাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। মসজিদের মধ্যেও টিয়ারসেলের ধোঁয়ায় থাকা যাচ্ছিলো না। তিনি বলেন, আমরা পুলিশের সহযোগিতা চাই। আমার এখান থেকে বের হতে চাই। ছাত্রলীগ ও যুবলীগকে রাস্তা থেকে সরিয়ে আমাদের বের হওয়ার ব্যবস্থা করে দেন।
ব্রাক্ষ্মনবাড়িয়ার একটি মাদ্রাসা থেকে আসা কিশোর হাফিজুর রহমান বলেন, মুরব্বীদের নির্দেশে তিনি বায়তুল মোকাররমে নামাজ পরতে এসেছি। আমরা মারামারি করতে আসিনি। মুরব্বীরা আমাদের মারামারি করতে নিষেধ করে দিয়েছেন। আমাদেরকে বলে দেওয়া হয়েছিল শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ করতে। কিন্তু আমরা প্রতিবাদ করি নাই। তার আগেই আমাদের ওপর মসজিদে ঢুকে হামলা করা হয়। তার সাথে মাদ্রাসা থেকে আরও ছাত্র এসেছে কিনা চাইলে বলেন, তারা কয়েকজন এসেছেন। কিন্তু অন্যদের তিনি খুঁজে পাচ্ছেন না। তিনি বলেন, আমরা কোনো লাঠি নিয়ে আসিনি। কিন্তু মসজিদের ভেতর রক্তাক্ত হয়েছে। নিচতলার মেঝে রক্ত দিয়ে ভেসে গেছে।
নাম প্রকাশ না করতে চাওয়া অপর এক ব্যক্তি বলেন, তাঁর বাসা বায়তুল মোকারম মসজিদের পাশেই। তিনি প্রায় প্রতি ওয়াক্ত নামাজই বায়তুল মোকাররমে পরেন। মসজিদে আসার সময় তিনি এলাকার গলিতে ছাত্রলীগ-যুবলীগ কর্মীদের লাঠি নিয়ে অবস্থান করতে দেখেন। পরে তাদের কয়েকজনকে দেখেন মসজিদে নামাজ পরে বের হতে যাওয়া লোকজনের ওপর হামলা করতে।
পুলিশের মতিঝিল বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) সৈয়দ নুরুল ইসলাম বলেন, দুপুরে যখন মুসল্লিরা নামাজ পরা শুরু করে তখন কিছু মুসল্লি ব্যঙ্গাত্মকমূলক আচরণ শুরু করে। এইসব ব্যাঙ্গাত্মক আচরণে বাঁধা দেয় তাদের মধ্যে থাকাই কিছু মুসল্লি। দুই ধরণের মুসল্লিদের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। তখন পুলিশ সংঘর্ষ থামাতে ভেতরে যেতে শুরু করলে পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু হয়। তখন পুলিশসহ অন্যান্য মুসল্লিরাও আহত হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ রাবার বুলেট ও টিয়ারসেল নিক্ষেপ করে। কারা এমন করেছে জানতে চাইলে ডিসি বলেন, যারা মূলত রাষ্ট্রের মর্যাদা চায় না,তালেবান রাষ্ট্র কায়েম করতে চায়। তারাই রাষ্ট্রের অতিথিদের দেশে রেখে এই রকম পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায়।
পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, মসজিদ হলো পবিত্র জায়গা। বিক্ষোভকারীরা মসজিদের মুসল্লিদের ঢাল হিসাবে ব্যবহার করছে। আমরা কৌশলে নিয়ন্ত্রণ করতে চেষ্টা করেছি। মসজিদের মর্যাদা রক্ষার্থে আমরা অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগ করিনি।
শেরপুরে ছাত্র-জনতার তোপের মুখে পড়ে হাসপাতাল থেকে চলে যান শেরপুর সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. সেলিম মিঞা। আজ শনিবার সকালে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে স্থানীয় ছাত্র-জনতা বিক্ষোভ শুরু করলে কার্যালয় ছেড়ে চলে যান তিনি।
২৫ মিনিট আগেদেশের অন্যতম শীর্ষ চাল ব্যবসায়ী ও বাংলাদেশ অটো মেজর অ্যান্ড হাসকিং মিল মালিক সমিতির সভাপতি আব্দুর রশিদকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (১৬ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে কুষ্টিয়া শহরের মজমপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩০ মিনিট আগেঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে নন-এসি বাসের ভাড়া ৫৫ থেকে কমিয়ে ৪৫ টাকা নির্ধারণসহ একাধিক দাবিতে আন্দোলন করে আসছিল যাত্রী অধিকার সংরক্ষণ ফোরাম। দাবি আদায় না হলে ১৭ নভেম্বর হরতাল পালনের ঘোষণা দিয়েছিল সংগঠনটি। হরতালের ঘোষণায় শহরের প্রধান দুটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। তবে জেলা প্রশাসনের...
৪২ মিনিট আগে‘বাবা মাইরো না, মাইরো না বাবা। আর করব না। আর করব না।’ আর্তচিৎকার করেও বাবা আহাদ মোল্লার হাত থেকে রক্ষা পায়নি তিন বছরের শিশু মুসা। এর আগে মুসার বড়ভাই সাত বছরের শিশু রোহানকেও গলা কেটে হত্যা করেন বাবা। দুই সন্তানকে হত্যার পর নিজের গলায়ও ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিনি
১ ঘণ্টা আগে