নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. এস তাহের হত্যা মামলায় ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত ড. মিয়া মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ও মো. জাহাঙ্গীর আলমের রিভিউ আবেদন খারিজের রায় প্রকাশ করা হয়েছে। আজ বুধবার আপিল বিভাগ ২১ পৃষ্ঠার এই রায় প্রকাশ করেন। সুপ্রিম কোর্ট থেকে রায় এখন রাজশাহীর বিচারিক আদালতে পাঠানো হবে।
বিচারিক আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে মৃত্যু পরোয়ানা জারি করবেন। তাই দুই আসামি সবশেষ রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদনের সুযোগ পাবেন। তাঁরা আবেদন না করলে বা আবেদন খারিজ করলে ফাঁসি কার্যকরে আইনগত কোনো বাধা থাকবে না।
গত ২ মার্চ অধ্যাপক ড. এস তাহের হত্যা মামলায় ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত একই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মিয়া মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ও তাহেরের বাসার কেয়ারটেকার মো. জাহাঙ্গীর আলমের রিভিউ আবেদন খারিজ করে দেন আপিল বিভাগ।
২০০৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কোয়ার্টারের ম্যানহোল থেকে অধ্যাপক তাহেরের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ওই ঘটনায় নিহতের ছেলে সানজিদ আলভি আহমেদ মতিহার থানায় অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে মামলা করেন। ওই মামলায় ২০০৮ সালের ২২ মে রাজশাহীর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল চারজনকে মৃত্যুদণ্ড এবং দুজনকে খালাস দেন। পরে ডেথ রেফারেন্স ও আসামিদের করা আপিল নিষ্পত্তি করে হাইকোর্ট দুজনের মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল রাখেন।
হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধেও আপিল করেন দুই আসামি। আপিল খারিজ হলে রিভিউ আবেদন করেন তাঁরা। তবে ওই রিভিউ আবেদনও খারিজ হয়।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. এস তাহের হত্যা মামলায় ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত ড. মিয়া মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ও মো. জাহাঙ্গীর আলমের রিভিউ আবেদন খারিজের রায় প্রকাশ করা হয়েছে। আজ বুধবার আপিল বিভাগ ২১ পৃষ্ঠার এই রায় প্রকাশ করেন। সুপ্রিম কোর্ট থেকে রায় এখন রাজশাহীর বিচারিক আদালতে পাঠানো হবে।
বিচারিক আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে মৃত্যু পরোয়ানা জারি করবেন। তাই দুই আসামি সবশেষ রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদনের সুযোগ পাবেন। তাঁরা আবেদন না করলে বা আবেদন খারিজ করলে ফাঁসি কার্যকরে আইনগত কোনো বাধা থাকবে না।
গত ২ মার্চ অধ্যাপক ড. এস তাহের হত্যা মামলায় ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত একই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মিয়া মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ও তাহেরের বাসার কেয়ারটেকার মো. জাহাঙ্গীর আলমের রিভিউ আবেদন খারিজ করে দেন আপিল বিভাগ।
২০০৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কোয়ার্টারের ম্যানহোল থেকে অধ্যাপক তাহেরের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ওই ঘটনায় নিহতের ছেলে সানজিদ আলভি আহমেদ মতিহার থানায় অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে মামলা করেন। ওই মামলায় ২০০৮ সালের ২২ মে রাজশাহীর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল চারজনকে মৃত্যুদণ্ড এবং দুজনকে খালাস দেন। পরে ডেথ রেফারেন্স ও আসামিদের করা আপিল নিষ্পত্তি করে হাইকোর্ট দুজনের মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল রাখেন।
হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধেও আপিল করেন দুই আসামি। আপিল খারিজ হলে রিভিউ আবেদন করেন তাঁরা। তবে ওই রিভিউ আবেদনও খারিজ হয়।
জাজিরা, শরীয়তপুর জেলা, ঢাকা বিভাগ, জেলার খবর
২ মিনিট আগেময়মনসিংহে ১৬৫ গ্রাম হেরোইন জব্দের মামলায় তিন আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
৫ মিনিট আগেচট্টগ্রামের পতেঙ্গা জেলেপাড়ায় আগুনে পুড়েছে ৩৭টি দোকান। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে আকমল আলী ঘাট এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে ভোটকেন্দ্রে জামায়াত কর্মী শাহাবুল ইসলামকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় করা মামলার অন্যতম আসামি মজনু মিয়া ওরফে মজনু হিরোকে (৪৮) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের সাতগিরি হিরো বাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে