অলাত এহ্সান
বৈমানিক
একজন লোক, বিমানবাহিনীর সদস্য। প্রশিক্ষণে যুদ্ধবিমান চালনায় খুব দক্ষতার পরিচয় দিয়েছে। প্রতিপক্ষের ওপর বিমান হামলার দায়িত্ব দেওয়া হলো তাকে। দীর্ঘ পথ বিমান চালনার অনুমতি পেয়ে সে খুশি। শব্দের গতিতে ফাইটার ছুটল। দ্রুতই সে উঁচুতে উঠে গেল, আর দেখা গেল না। এত উঁচুতে উঠে যে, সে মেঘের প্রেমে পড়ে যায়। সে আর বিমান হামলা করে না। ঘাঁটিতেও ফিরে আসে না, সে হারিয়ে যায়। সবাই তাকে প্রায় নিখোঁজ ধরে নেয়। কেউ কেউ তাকে অপবাদও দিল, শাস্তির পরিকল্পনা করল। তারপর ভুলে গেল।
অনেক বছর পর সে ফিরে এল। তাকে নিয়ে মানুষের মধ্যে দ্বন্দ্ব তৈরি হলো। তার নিজেরও তৈরি হলো।
চিত্র প্রদর্শক
লোকটা নিজেকে পরিচয় দেয় চিত্র প্রদর্শক হিসেবে। সংসদ ভবনের সামনের চওড়া ফুটপাতে তাঁকে চিত্র প্রদর্শন করতে দেখা যায়। তবে তিনি কোথায় থাকেন, কোথা থেকে আসেন, জানা যায় না। তিনি একেক দিন একেক হাতে আঁকা চিত্র প্রদর্শন করেন। কিন্তু কোনো দিন চিত্র বিক্রি করেন না।
ফ্রেম
একটা লোক স্রেফ ফ্রেম নিয়ে ঘুরে বেড়াত। সুন্দর ফ্রেমের ভেতর ছিল না কোনো ছবি, কোনো কাচ, একেবারে ফাঁকা। লোকটা এখানে-সেখানে ফ্রেম ঝুলিয়ে বা সেটে ধরে সবাইকে ডেকে বলত—দেখো, দেখো, কী সুন্দর ছবি। সবাই আশ্চর্য হয়ে দেখত, তাদের নিত্য দেখা দৃশ্যগুলো, যা তারা কখনোই গুরুত্ব দেয়নি, তা চমৎকার ছবি হয়ে উঠেছে।
শৌখিন মানুষ
শহরের হঠাৎ করেই ভিখারি বেড়ে গিয়েছিল। দল বেঁধে, পালা করে রাস্তা দিয়ে যেতে যেতে স্বর তুলে ভিক্ষা চাইত। রাস্তার পাশের বাসিন্দা এক শৌখিন লোক তাতে বিরক্তি অনুভব করত। জানালা দিয়ে প্রথমে কিছু পয়সা ছুড়ে দিল। সে আশা করেছিল, তারা আর আসবে না। কিন্তু ভিখারিদের আসা কমল না।
সত্যি তো, একটা পয়সা তেমন কিছু নয়। পরের দিন সে ছোট নোট ফেলল, তাতে ভিখারিরা মৃদু আশীর্বাদ করল। তারপরও ভিখারিরা আসছে দেখে বড় নোট দিল সবাইকে, বলল—আর এসো না। তারা খুশি হয়ে চলে গেল।
লোকটা ভেবে ছিল, এবার কয়দিন তারা আর আসবে না। এতেও জানালার পাশে ভিখারিদের ডাক শোনা গেল। লোকটা এবার নোটের বান্ডিল ছুড়ে মারল—এবার অন্তত বিদায় হও, এই পথে আর এসো না। তারা এ দিয়ে সহজেই অন্য জীবন শুরু করতে পারত। তারা খুব খুশি হয়ে চলে গেল, কিন্তু ফিরে এল সদলবলে। জানালার কাছেই চিৎকার করল—বান্ডিল দাও, বান্ডিল দাও। কেউ কেউ পুরোনো বান্ডিল দুলিয়ে বলল—আরও দাও, আরও দাও।
লোকটা এবার রাগে একতলা বাড়ি ছাদে উঠে ঘোষণা করল—ওই বান্ডিলের টাকাগুলো সব নকল, কোনো কাজে আসবে না। ভিখারিরা রাগে তৎক্ষণাৎ সব বান্ডিল জড়ো করে পুড়িয়ে ফেলল। লোকটাকে অভিসম্পাত করল বিস্তর। তারপর তারা আবার ভিক্ষায় নেমে পরল, তবে অন্য রাস্তায়।
মৃধা
জমিদারি প্রথা উঠে যাওয়ার পর পদ্মাপাড়ের আজিমনগর গ্রামে খাজনা তোলা বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু সরকার নতুন করে ভূমি কর আরোপ করে, হাট-বাজার ইজারা দেওয়া। এলাকার পুরোনো জায়গিরদার শুকুর মৃধাকে তাই কেউ সমীহ করে না। কড়া জমিদারের অধীনে তিনি ছিলেন প্রজাবৎসল ও শৌখিন জায়গিরদার। তার সময় এলাকায় তেমন খাজনা তোলা হতো না, তার বাণিজ্য থেকেই সব শোধ করা হতো। পদ্মার ভাঙনে ক্রমেই ছোট হয়ে আসছিল আজিমনগর। তবে পদ্মাপাড়ে ধুলশুড়া হাট হয়ে উঠে ছিল সব চেয়ে বড় বাণিজ্যিক কেন্দ্র। দূরদুরান্ত থেকে গয়লার নাও, জাহাজ ভিড়ত এর ঘাটে।
পত্তনদারি হারানোর পর একবার ধুলশুড়া হাটে ফসল বিক্রি করতে গিয়ে ছিলেন শুকুর মৃধা। হাটের নতুন ইজারাদারেরা তাঁর কাছে টোল চাইলেন। তিনি বললেন, ‘আমি শুকুর মৃধা, আমাকেও হাটের চান্দা দিতে হবে!’
‘হ্যাঁ, হবে। আমরা এর ইজারাদার।’ তারপর জোর করে তার চাঁদা আদায় করল তারা। মৃধা আর কিছু না বলে হাটে ধান ফেলে রেখে বাড়িতে চলে এলেন।
পরের বছর সব চেয়ে উচ্চ মূল্যে ধুলশুড়া হাটের ইজারা নিলেন শুকুর মৃধা এবং সব টোল তুলে দিলেন। এতে হাটে বাণিজ্য আরও জমে উঠল। কিন্তু তার পরের বছর তিনি আর ইজারার ধারেকাছে গেলেন না। এবার পুরোনো ইজারাদাররা উচ্চ মূল্যে আবার হাটের ইজারা নিয়ে বাড়তি টোল ঘোষণা করল।
কিন্তু বাড়তি টোল তুলতে গিয়ে বছরের প্রথম হাটেই ব্যবসায়ীদের মারধরের শিকার হলো ইজারাদারেরা, ‘গত বছর আমাদের কাছ থেকে কাউকে খাজনা তুলে নাই, এবার আবার তা কোথ্ থেকে আসে!’
সম্মান
ব্রাহ্মণখালী গ্রামের সম্ভ্রান্ত মানুষ ছিলেন জব্বার মিয়া। পাড়াবাড়ির সীমানাও বাঁশের বোনা বেড়া দিয়ে ঘিরে রেখেছিলেন, যেন কেউ হুটহাট বাড়িতে ঢুকে পড়তে না পারে। একবার মাঠের জমি নিয়ে এলাকার ফজল আলীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব হয়েছিল তাঁর। এ নিয়ে বিবাদ করতে গেলেও ফজলকে বাড়ির ভেতর ঢুকতে দেননি তিনি। পরে বারুয়াখালী বাজারে জব্বার মিয়াকে পেয়ে জনসম্মুখে কষে চড় মারেন ফজল আলী। সঙ্গে সঙ্গে জব্বার মিয়া একটা গামছা টেনে মুড়ি দিয়ে ফজলের হাত ধরে কেঁদে বলেন—তুমি যা করেছ তা করেছ, কিন্তু এই কথা কাউকে বোলা না, ভাই। এরপর থেকে জব্বার মিয়া কখনো প্রকাশ্যে বাজারে আসেননি।
কিন্তু ফজল আলী এই চড় মারার কথা জনে জনে বলে বেড়াল। লোকজন তা শুনে দাঁতে জিব চেপে ধরত। পরে নানাজনের সঙ্গে ভেজাল করার কারণে ফজল আলী একাধিকবার বাজারে মানুষের মারধরের শিকার হলো। কিন্তু লোকজন তা নিয়ে কোনো আলাপ করল না।
বৈমানিক
একজন লোক, বিমানবাহিনীর সদস্য। প্রশিক্ষণে যুদ্ধবিমান চালনায় খুব দক্ষতার পরিচয় দিয়েছে। প্রতিপক্ষের ওপর বিমান হামলার দায়িত্ব দেওয়া হলো তাকে। দীর্ঘ পথ বিমান চালনার অনুমতি পেয়ে সে খুশি। শব্দের গতিতে ফাইটার ছুটল। দ্রুতই সে উঁচুতে উঠে গেল, আর দেখা গেল না। এত উঁচুতে উঠে যে, সে মেঘের প্রেমে পড়ে যায়। সে আর বিমান হামলা করে না। ঘাঁটিতেও ফিরে আসে না, সে হারিয়ে যায়। সবাই তাকে প্রায় নিখোঁজ ধরে নেয়। কেউ কেউ তাকে অপবাদও দিল, শাস্তির পরিকল্পনা করল। তারপর ভুলে গেল।
অনেক বছর পর সে ফিরে এল। তাকে নিয়ে মানুষের মধ্যে দ্বন্দ্ব তৈরি হলো। তার নিজেরও তৈরি হলো।
চিত্র প্রদর্শক
লোকটা নিজেকে পরিচয় দেয় চিত্র প্রদর্শক হিসেবে। সংসদ ভবনের সামনের চওড়া ফুটপাতে তাঁকে চিত্র প্রদর্শন করতে দেখা যায়। তবে তিনি কোথায় থাকেন, কোথা থেকে আসেন, জানা যায় না। তিনি একেক দিন একেক হাতে আঁকা চিত্র প্রদর্শন করেন। কিন্তু কোনো দিন চিত্র বিক্রি করেন না।
ফ্রেম
একটা লোক স্রেফ ফ্রেম নিয়ে ঘুরে বেড়াত। সুন্দর ফ্রেমের ভেতর ছিল না কোনো ছবি, কোনো কাচ, একেবারে ফাঁকা। লোকটা এখানে-সেখানে ফ্রেম ঝুলিয়ে বা সেটে ধরে সবাইকে ডেকে বলত—দেখো, দেখো, কী সুন্দর ছবি। সবাই আশ্চর্য হয়ে দেখত, তাদের নিত্য দেখা দৃশ্যগুলো, যা তারা কখনোই গুরুত্ব দেয়নি, তা চমৎকার ছবি হয়ে উঠেছে।
শৌখিন মানুষ
শহরের হঠাৎ করেই ভিখারি বেড়ে গিয়েছিল। দল বেঁধে, পালা করে রাস্তা দিয়ে যেতে যেতে স্বর তুলে ভিক্ষা চাইত। রাস্তার পাশের বাসিন্দা এক শৌখিন লোক তাতে বিরক্তি অনুভব করত। জানালা দিয়ে প্রথমে কিছু পয়সা ছুড়ে দিল। সে আশা করেছিল, তারা আর আসবে না। কিন্তু ভিখারিদের আসা কমল না।
সত্যি তো, একটা পয়সা তেমন কিছু নয়। পরের দিন সে ছোট নোট ফেলল, তাতে ভিখারিরা মৃদু আশীর্বাদ করল। তারপরও ভিখারিরা আসছে দেখে বড় নোট দিল সবাইকে, বলল—আর এসো না। তারা খুশি হয়ে চলে গেল।
লোকটা ভেবে ছিল, এবার কয়দিন তারা আর আসবে না। এতেও জানালার পাশে ভিখারিদের ডাক শোনা গেল। লোকটা এবার নোটের বান্ডিল ছুড়ে মারল—এবার অন্তত বিদায় হও, এই পথে আর এসো না। তারা এ দিয়ে সহজেই অন্য জীবন শুরু করতে পারত। তারা খুব খুশি হয়ে চলে গেল, কিন্তু ফিরে এল সদলবলে। জানালার কাছেই চিৎকার করল—বান্ডিল দাও, বান্ডিল দাও। কেউ কেউ পুরোনো বান্ডিল দুলিয়ে বলল—আরও দাও, আরও দাও।
লোকটা এবার রাগে একতলা বাড়ি ছাদে উঠে ঘোষণা করল—ওই বান্ডিলের টাকাগুলো সব নকল, কোনো কাজে আসবে না। ভিখারিরা রাগে তৎক্ষণাৎ সব বান্ডিল জড়ো করে পুড়িয়ে ফেলল। লোকটাকে অভিসম্পাত করল বিস্তর। তারপর তারা আবার ভিক্ষায় নেমে পরল, তবে অন্য রাস্তায়।
মৃধা
জমিদারি প্রথা উঠে যাওয়ার পর পদ্মাপাড়ের আজিমনগর গ্রামে খাজনা তোলা বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু সরকার নতুন করে ভূমি কর আরোপ করে, হাট-বাজার ইজারা দেওয়া। এলাকার পুরোনো জায়গিরদার শুকুর মৃধাকে তাই কেউ সমীহ করে না। কড়া জমিদারের অধীনে তিনি ছিলেন প্রজাবৎসল ও শৌখিন জায়গিরদার। তার সময় এলাকায় তেমন খাজনা তোলা হতো না, তার বাণিজ্য থেকেই সব শোধ করা হতো। পদ্মার ভাঙনে ক্রমেই ছোট হয়ে আসছিল আজিমনগর। তবে পদ্মাপাড়ে ধুলশুড়া হাট হয়ে উঠে ছিল সব চেয়ে বড় বাণিজ্যিক কেন্দ্র। দূরদুরান্ত থেকে গয়লার নাও, জাহাজ ভিড়ত এর ঘাটে।
পত্তনদারি হারানোর পর একবার ধুলশুড়া হাটে ফসল বিক্রি করতে গিয়ে ছিলেন শুকুর মৃধা। হাটের নতুন ইজারাদারেরা তাঁর কাছে টোল চাইলেন। তিনি বললেন, ‘আমি শুকুর মৃধা, আমাকেও হাটের চান্দা দিতে হবে!’
‘হ্যাঁ, হবে। আমরা এর ইজারাদার।’ তারপর জোর করে তার চাঁদা আদায় করল তারা। মৃধা আর কিছু না বলে হাটে ধান ফেলে রেখে বাড়িতে চলে এলেন।
পরের বছর সব চেয়ে উচ্চ মূল্যে ধুলশুড়া হাটের ইজারা নিলেন শুকুর মৃধা এবং সব টোল তুলে দিলেন। এতে হাটে বাণিজ্য আরও জমে উঠল। কিন্তু তার পরের বছর তিনি আর ইজারার ধারেকাছে গেলেন না। এবার পুরোনো ইজারাদাররা উচ্চ মূল্যে আবার হাটের ইজারা নিয়ে বাড়তি টোল ঘোষণা করল।
কিন্তু বাড়তি টোল তুলতে গিয়ে বছরের প্রথম হাটেই ব্যবসায়ীদের মারধরের শিকার হলো ইজারাদারেরা, ‘গত বছর আমাদের কাছ থেকে কাউকে খাজনা তুলে নাই, এবার আবার তা কোথ্ থেকে আসে!’
সম্মান
ব্রাহ্মণখালী গ্রামের সম্ভ্রান্ত মানুষ ছিলেন জব্বার মিয়া। পাড়াবাড়ির সীমানাও বাঁশের বোনা বেড়া দিয়ে ঘিরে রেখেছিলেন, যেন কেউ হুটহাট বাড়িতে ঢুকে পড়তে না পারে। একবার মাঠের জমি নিয়ে এলাকার ফজল আলীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব হয়েছিল তাঁর। এ নিয়ে বিবাদ করতে গেলেও ফজলকে বাড়ির ভেতর ঢুকতে দেননি তিনি। পরে বারুয়াখালী বাজারে জব্বার মিয়াকে পেয়ে জনসম্মুখে কষে চড় মারেন ফজল আলী। সঙ্গে সঙ্গে জব্বার মিয়া একটা গামছা টেনে মুড়ি দিয়ে ফজলের হাত ধরে কেঁদে বলেন—তুমি যা করেছ তা করেছ, কিন্তু এই কথা কাউকে বোলা না, ভাই। এরপর থেকে জব্বার মিয়া কখনো প্রকাশ্যে বাজারে আসেননি।
কিন্তু ফজল আলী এই চড় মারার কথা জনে জনে বলে বেড়াল। লোকজন তা শুনে দাঁতে জিব চেপে ধরত। পরে নানাজনের সঙ্গে ভেজাল করার কারণে ফজল আলী একাধিকবার বাজারে মানুষের মারধরের শিকার হলো। কিন্তু লোকজন তা নিয়ে কোনো আলাপ করল না।
চারুশিল্প হচ্ছে মানুষের অনুভূতি প্রকাশের মাধ্যম। একটি ছবি একটি বিপ্লবের উন্মেষ ঘটাতে পারে। ছবি শুধু বিনোদনের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি বিপ্লবের বার্তাও নিয়ে আসে।
৭ দিন আগেআপনি যে বয়সেরই হোন না কেন, এই বই পড়লে তারুণ্যশক্তিকে অনুভব করবেন, অনুপ্রাণিত হবেন। নতুন শুরুর একটা তাগিদ পাবেন। এই তরুণদের প্রত্যেকের মতো আপনিও বলে উঠবেন—সব সম্ভব! এই বইয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে জন্ম নেওয়া অবহেলিত অবস্থা থেকে সাফল্যের শীর্ষে যাওয়ার পথচলার গল্প উঠে এসেছে। প্রায় চার শ পৃষ্ঠার বইটির দাম
১৪ দিন আগেপ্রকাশনা সংস্থা ‘ঐতিহ্য’ তার দুই যুগের পথচলা (২০০০-২০২৪) স্মরণীয় করে রাখতে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে দশ দিনব্যাপী ‘ঐতিহ্য বই উৎসব ২০২৪’ আয়োজন করেছে। আজ ২ নভেম্বর শনিবার বেলা ১১টায় যৌথভাবে উৎসব উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, বিশিষ্ট লেখক-গবেষক শারমিন আহমদ এবং তরুণ
১৫ দিন আগেদ্য ভেজিটেরিয়ানের পর হান কাঙের পরের উপন্যাস ছিল ‘দ্য উইন্ড ব্লোজ, গো’। এই উপন্যাস লেখার সময়ই ঘটে বিপত্তি! হান অনুভব করেন তিনি আর লিখতে পারছেন না। গত বছর নিজের পঞ্চম উপন্যাস ‘গ্রিক লেসন’ ইংরেজি ভাষায় প্রকাশিত হলে স্পেনের এল-পাইস পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সেই অভিজ্ঞতার বর্ণনা দিয়েছিলেন তিনি।
১০ অক্টোবর ২০২৪