রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
আড্ডা
নান্দনিক শাস্তি
অত্যাধুনিক চোখে পড়ার মতো একটি ভবন তৈরি হলো ঢাকার শাহবাগে। সেটা পাকিস্তান আমল। ভবনটি তৈরি হয়েছিল স্থপতি মাযহারুল ইসলামের নকশায়। এটাই চারুকলা। সে সময় চারুকলায় মেয়েদের পড়াশোনা করাকে কুসংস্কারাচ্ছন্ন সমাজ কী চোখে দেখবে, তা নিয়েও ছিল প্রশ্ন। তবে চারুকলার প্রথম বর্ষেই পাঁচজন ছাত্রী ভর্তি হয়েছিলেন। দ্বিত
পট্ল্
কৃত্তিবাসের কবিরা তখন জাঁকিয়ে বসেছেন। ভিনদেশি কবিরা যদি এ দেশে আসেন, তাহলে আধুনিক কবিতা নিয়ে কথা বলার জন্য এই কবিদের ডাক পড়ে।
রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে প্রথম বোঝাপড়া
একটু বেশি বয়সেই রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে বোঝাপড়া করেছিলেন মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান। যখন তিনি রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে আগ্রহী হয়ে ওঠেন, তখন তাঁর বয়স পঞ্চাশ ছাড়িয়ে গেছে। ১৯৮০ সালে বাংলা একাডেমি ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনব্যাপী এক অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করেছিল। প্রথম দিন বিকেলে ‘সংস্কৃতি ও স্বাধীনতা’ বিষয়ে আলোচনা সভায় স
বুদ্ধদেবের প্রথম কবিতা
বুদ্ধদেব বসুকে বাংলা সাহিত্যের অন্যতম একজন দিকপাল বলা যায়। গত শতাব্দীর ত্রিশের দশকে আধুনিক কবিতার প্রচার, প্রসারে তাঁর রয়েছে বিশাল অবদান। রবীন্দ্রনাথের পর নজরুল এবং ত্রিশের কবিরা নিজেদের ভাষা খুঁজে পেয়েছিলেন। এই তালিকায় সুধীন্দ্রনাথ দত্ত, জীবনানন্দ দাশ, অমীয় চক্রবর্তী, বিষ্ণু দে, প্রেমেন্দ্র মিত্র,
বাবার আনন্দ
বাবা ছিলেন খুব কড়া। মেয়েরা কেউ সংস্কৃতি জগতে যুক্ত হোক, তা একেবারেই চাইতেন না। মনে করতেন নাটক-থিয়েটারের গানবাজনা শরিয়তবিরোধী কার্যকলাপ। কিন্তু ফেরদৌসী মজুমদার সে পথেই পা বাড়ালেন। অগ্রজ মুনীর চৌধুরী অভয় দিয়ে বলেছিলেন, ‘আব্বাকে আমি সামলাব। তোর চিন্তা করতে হবে না!’
বিপৎসংকেত
কামরুদ্দীন আহমদ তখন বার্মায় পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত। সে সময় ভাস্কর নভেরা এসেছিলেন রেঙ্গুনে। অফিসের সুপারিনটেনডেন্টকে ভার দিয়েছিলেন নভেরাকে প্রয়োজনমতো কোথাও নিয়ে যাওয়ার। মূলত উডওয়ার্ক যেসব জায়গায় হয়, সেসব জায়গায় যাচ্ছিলেন নভেরা।
অনঙ্গ বৌ ববিতা
স্বাধীনতার আগে কয়েকটি ছবিতে অভিনয় করেছেন ববিতা। ‘সংসার’ তাঁর প্রথম ছবি। সেই ছবিতে তিনি অভিনয় করেছিলেন রাজ্জাক-সুচন্দার মেয়ের ভূমিকায়। এরপর জহির রায়হান ‘জ্বলকতে সুরুজ কা নিচে’ নামে একটি উর্দু ছবিতে হাত দেন; কিন্তু তা শেষ করতে পারেননি। ১৯৬৯ সালে ‘শেষ পর্যন্ত’ ছবিতেই প্রথম নায়িকা হন ববিতা।
আড়াই শ টাকা!
অশোক কুমার কী করে চলচ্চিত্রাভিনেতা হলেন, সে গল্পটি খুবই মজার। একটি ছবির নায়ক ছিলেন নাজমুল হাসান। নায়িকা দেবিকা রানী। শুটিং শুরু হতেই নায়ক নায়িকাকে নিয়ে আক্ষরিক অর্থেই হাওয়া হয়ে গেলেন। ছবির তো বারোটা বাজল। দেবিকা ছিলেন বোম্বে টকিজের স্বত্বাধিকারী হিমাংশু রায়ের স্ত্রী।
নিজের কবিতা মুখস্থ নয়
রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহকে নানা সময় নানা বাতিক পেয়ে বসত। একবার ছোটগল্পের আন্দোলন করতে কোমর বেঁধে লাগলেন, একবার বাংলা বানান নিয়ে পড়লেন, নতুন বানানে লিখে চললেন কবিতা। তবে কবিতা তাঁর কাছ থেকে দূরে যায়নি কখনো। কবিতা রুদ্রর কাছে বাতিক ছিল না। সত্তরের দশকের শেষ দিকে সৈয়দ শামসুল হক যখন স্থায়ীভাবে দেশে ফিরে
স্বদেশির হাওয়া
একটা সময় স্বদেশির একটা চমৎকার ঢেউ এসে লেগেছিল এ দেশে। সবাই ভাবতে শুরু করেছিল, দেশের জন্য কিছু করতে হবে। রবীন্দ্রনাথও তাতে মজেছিলেন। অবনীন্দ্রনাথসহ অনেকেই থাকতেন তাঁর সঙ্গে। একদিন একটা জুতোর দোকান খুলে বসলেন। দোকানের সামনে সাইনবোর্ড টাঙানো হলো, ‘স্বদেশী ভান্ডার’। স্বদেশি জিনিস ছাড়া কিছুই থাকবে না দোক
কাফেলায় ভাষা আন্দোলন
সাঈদ আহমদকে নাটকের লোক বলেই চেনে মানুষ। কিন্তু নাটক, চলচ্চিত্র নিয়ে কত যে অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর! ভালো গান করতেন। তাঁর বড় ভাই হামিদুর রাহমানও ভালো গান করতেন। কবি শামসুর রাহমানের ‘রাহমান’টা যোগ হয়েছে হামিদুর রাহমানের কারণে।
মা
দুরন্তপনার জন্য মাকে কম কষ্ট দেননি আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ। মধ্য-যৌবনে আসার আগেই নানা রকম অসুখ তাঁর মাকে গ্রাস করে ফেলেছিল। ছেলেমেয়েদের দুরন্তপনা তাঁকে আরও কাহিল করে তুলত। আর এ কারণে যখন রেগে যেতেন, তখন নির্মমভাবে পেটাতেন সন্তানদের। একবার বড়সড় অপরাধের জন্য বাগানের গাছের সঙ্গে বেঁধে শক্ত দুটি কঞ্চি দিয়ে
যেভাবে হলেন বনফুল
বনফুলের বাবা ছিলেন চিকিৎসক। খুবই উদারনৈতিক ছিলেন তিনি। মাছ-মাংস খেতেন, যার-তার হাতে খেতেন। পেঁয়াজ খেতেন। ব্রাহ্মদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতেন। চাকরির কারণে পূর্ণিয়ায় ছিলেন যখন বাবা-মা, তখন বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম হয় মনিহারী গ্রামে।
আন্নার আকাঙ্ক্ষা
আন্না মানুষ হয়েছিলেন বিলেতে। বুদ্ধিমান ঝকঝকে মেয়ে। চমৎকার ইংরেজি বলেন। রবীন্দ্রনাথের বয়স তখন সতেরো। বিলেতে যাবেন, তারই তোড়জোড় চলছে। লাজুক, ঘরকুনো ছেলেটাকে তো বিদেশি রীতিনীতি শিখতে হবে। এরই মধ্যে রবীন্দ্রনাথ পড়ে ফেলেছেন বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘কপালকুণ্ডলা’, ‘বিষবৃক্ষ’। ফলে রোমান্সের সঙ্গে যোগাযো
জাতীয়তাবোধ
ধনী ছিলেন না তিনি। ছিল না পৃষ্ঠপোষকতা। কিন্তু প্রথম জীবন থেকেই বাংলা সাহিত্যের প্রতি ছিল আকর্ষণ। এ সময় তিনি বাংলা পুঁথি সংগ্রহ করতে শুরু করেছিলেন। তাঁর সংগৃহীত পুঁথির বেশির ভাগই মুসলমান কবিদের লেখা। সেগুলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারে রয়েছে। হিন্দু কবিদের লেখা পুঁথিগুলো আছে বরেন্দ্র জাদুঘরে।
ঢাকা ত্যাগের আগে
অন্য অনেক প্রগতিশীল সাহিত্যিকের মতো ১৯৭১ সালে আলাউদ্দিন আল আজাদও ছিলেন সোচ্চার। ২৫ মার্চ অপারেশন সার্চলাইটের পর দেশের পরিস্থিতি কোন দিকে যাচ্ছে, তা নিয়ে সৃষ্টি হলো ধূম্রজাল। মানুষ হত্যা করে ইয়াহিয়া বাহিনী এই ভূখণ্ডের মালিকানা নিতে চেয়েছিল। প্রাথমিকভাবে অনেকেই ভাবলেন, গ্রামের দিকে গেলে হয়তো কিছুটা স্
শহীদ জননীর পাশে
শহীদজননী জাহানারা ইমামের ‘একাত্তরের দিনগুলি’ পড়ার পর থেকেই শেখ হাসিনার মনে হতো, তাঁর সঙ্গে দেখা করবেন। দুরারোগ্য ক্যানসারের সঙ্গে লড়ছেন তখন জাহানারা ইমাম। বিদেশে চিকিৎসা করিয়ে ফিরেছেন তখন। এক সন্তানহারা মায়ের কাছে গেছেন এক মা-বাবা-ভাইহারা নারী। কে কাকে সান্ত্বনা দেবেন? চোখের পানিতেই বুঝি অনেক কথা বল