সম্পাদকীয়
আইরিশ নাগরিক বার্নার্ড শ ছিলেন দারুণ একজন মানুষ। বিশ্বব্যাপী সুনাম কামিয়েছেন নাট্যকার হিসেবে, সেই কীর্তিই তাঁকে মহৎ করেছে। কিন্তু এ ছাড়া রাজনীতি, অর্থনীতিসহ আরও অনেক বিষয়ে ছিল তাঁর কৌতূহল। তিনি যে একজন দুর্ধর্ষ মুষ্টিযোদ্ধা ছিলেন, সে খবর কজন রাখে? মিডলওয়েট বক্সিংয়ের নানা প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলেন তিনি। আর এই মুষ্টিযুদ্ধ থেকেই তিনি খুঁজে পেয়েছিলেন পরবর্তীকালে লেখা তাঁর উপন্যাসের উপাদান। ‘ক্যাশেল বাইরনস প্রফেশন’ সেই উপন্যাসটির নাম।
বার্নার্ড শ গাড়ি চালাতে খুব ভালোবাসতেন। গাড়ির চালককে হটিয়ে দিয়ে নিজে অধিকার করে নিতেন গাড়ির হুইল।
এখন পর্যন্ত বার্নার্ড শ-ই একমাত্র ব্যক্তি, যিনি একাধারে নোবেল ও অস্কার লাভ করেছেন। তিনি নোবেল পুরস্কারের মেডেলটি গ্রহণ করেছিলেন, কিন্তু পুরস্কারের টাকা নেননি।
ব্রিটেনজুড়ে শেক্সপিয়ারের পর জর্জ বার্নার্ড শ-ই সবচেয়ে জনপ্রিয় নাট্যকার।
যাক, অন্য কথা বাদ দিয়ে একটা মজার ঘটনা দিয়েই আজ তাঁর মৃত্যুদিনে তাঁকে স্মরণ করি। তিনি মারা গেছেন ১৯৫০ সালের ২ নভেম্বর।
অনেকেই জানেন, জর্জ বার্নার্ড শ ছিলেন নিরামিষভোজী। আমিষের প্রতি তাঁর কোনো টান ছিল না। তিনি বেঁচেছিলেন ৯৪ বছর। যখন তাঁর বয়স সত্তর পূর্ণ হলো, তখন তাঁকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, ‘কেমন আছেন আপনি?’
উত্তরে তিনি বলেছিলেন, ‘খুব ভালোভাবে বেঁচেবর্তে আছি। কিন্তু আমাকে বিচলিত করে রেখেছে ডাক্তাররা। তাঁরা সব সময়ই কানের পাশে এসে পইপই করে বলতে থাকে, যদি মাংস না খাই, তাহলে আমি মরে যাব।’
তাঁর নব্বই বছর বয়সে যখন তাঁকে একই প্রশ্ন করা হয়েছিল, তখন তিনি উত্তর দিয়েছিলেন, ‘খুব ভালো আছি। এখন আর কেউ আমাকে বিচলিত করে না। মাংস না খেলে আমি মরে যাব বলে যে ডাক্তাররা আমাকে ভয় দেখাতেন, তাঁরা সবাই মরে গেছেন।’
সূত্র: ক্রাৎকোয়েডটকম
আইরিশ নাগরিক বার্নার্ড শ ছিলেন দারুণ একজন মানুষ। বিশ্বব্যাপী সুনাম কামিয়েছেন নাট্যকার হিসেবে, সেই কীর্তিই তাঁকে মহৎ করেছে। কিন্তু এ ছাড়া রাজনীতি, অর্থনীতিসহ আরও অনেক বিষয়ে ছিল তাঁর কৌতূহল। তিনি যে একজন দুর্ধর্ষ মুষ্টিযোদ্ধা ছিলেন, সে খবর কজন রাখে? মিডলওয়েট বক্সিংয়ের নানা প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলেন তিনি। আর এই মুষ্টিযুদ্ধ থেকেই তিনি খুঁজে পেয়েছিলেন পরবর্তীকালে লেখা তাঁর উপন্যাসের উপাদান। ‘ক্যাশেল বাইরনস প্রফেশন’ সেই উপন্যাসটির নাম।
বার্নার্ড শ গাড়ি চালাতে খুব ভালোবাসতেন। গাড়ির চালককে হটিয়ে দিয়ে নিজে অধিকার করে নিতেন গাড়ির হুইল।
এখন পর্যন্ত বার্নার্ড শ-ই একমাত্র ব্যক্তি, যিনি একাধারে নোবেল ও অস্কার লাভ করেছেন। তিনি নোবেল পুরস্কারের মেডেলটি গ্রহণ করেছিলেন, কিন্তু পুরস্কারের টাকা নেননি।
ব্রিটেনজুড়ে শেক্সপিয়ারের পর জর্জ বার্নার্ড শ-ই সবচেয়ে জনপ্রিয় নাট্যকার।
যাক, অন্য কথা বাদ দিয়ে একটা মজার ঘটনা দিয়েই আজ তাঁর মৃত্যুদিনে তাঁকে স্মরণ করি। তিনি মারা গেছেন ১৯৫০ সালের ২ নভেম্বর।
অনেকেই জানেন, জর্জ বার্নার্ড শ ছিলেন নিরামিষভোজী। আমিষের প্রতি তাঁর কোনো টান ছিল না। তিনি বেঁচেছিলেন ৯৪ বছর। যখন তাঁর বয়স সত্তর পূর্ণ হলো, তখন তাঁকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, ‘কেমন আছেন আপনি?’
উত্তরে তিনি বলেছিলেন, ‘খুব ভালোভাবে বেঁচেবর্তে আছি। কিন্তু আমাকে বিচলিত করে রেখেছে ডাক্তাররা। তাঁরা সব সময়ই কানের পাশে এসে পইপই করে বলতে থাকে, যদি মাংস না খাই, তাহলে আমি মরে যাব।’
তাঁর নব্বই বছর বয়সে যখন তাঁকে একই প্রশ্ন করা হয়েছিল, তখন তিনি উত্তর দিয়েছিলেন, ‘খুব ভালো আছি। এখন আর কেউ আমাকে বিচলিত করে না। মাংস না খেলে আমি মরে যাব বলে যে ডাক্তাররা আমাকে ভয় দেখাতেন, তাঁরা সবাই মরে গেছেন।’
সূত্র: ক্রাৎকোয়েডটকম
তারাপদ রায় দুই বাংলার প্রতিষ্ঠিত কবি হলেও তাঁর জন্ম ও শৈশব-কৈশোরের দিনগুলো কেটেছে বাংলাদেশের টাঙ্গাইল শহরে। তিনি ১৯৩৬ সালের ১৭ নভেম্বর টাঙ্গাইল শহরের পূর্ব আদালতপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। বাবা ছিলেন টাঙ্গাইল জজকোর্টের আইনজীবী।
১২ ঘণ্টা আগেআধুনিক আফ্রিকান সাহিত্যের পুরোধা ব্যক্তিত্ব চিনুয়া আচেবের জন্ম ১৯৩০ সালের ১৬ নভেম্বর নাইজেরিয়ার দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চল ওগিদিতে। তিনি ইবাদান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম স্নাতকদের একজন। লেখাপড়া শেষে নাইজেরিয়ান ব্রডকাস্টিং করপোরেশনে রেডিও প্রযোজক ও এক্সটারনাল ব্রডকাস্টিংয়ের পরিচালক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
১ দিন আগেবারী সিদ্দিকী সংগীতজীবনের প্রথম দিকে বংশীবাদক হিসেবে পরিচিত পেলেও পরবর্তী সময়ে তিনি একজন লোকসংগীতশিল্পী হিসেবে খ্যাতি লাভ করেন।
৩ দিন আগেতিনি ছিলেন একজন আদর্শবান শিক্ষক—অজিতকুমার গুহর এটাই সবচেয়ে বড় পরিচয়। নিজের জাগতিক উন্নতিকে কখনো বড় করে দেখেননি তিনি। শিক্ষার্থীদের আদর্শ জীবন উপহার দেওয়াই ছিল তাঁর ব্রত। তিনি সক্রিয় ছিলেন ঢাকার প্রগতিশীল সাহিত্য-সাংস্কৃতিক পরিসরেও। সুবক্তা হিসেবে তাঁর খ্যাতির কমতি ছিল না।
৬ দিন আগে